আমরা বর্তমানে অনেকেই উইন্ডোজ ৭ ব্যবহার করছি, কিন্তু একঘেয়ে ডেস্কটপ দেখতে কার ভাল লাগে বলুন? আসুন জেনে নেই কিভাবে উইন্ডোজ ৭ এর ব্যাকগ্রাউন্ড হিসেবে নির্দিষ্ট সময় পর পর নিজের পছন্দমত ছবি দেবেন:
- এরজন্য প্রথমেই আপনার পছন্দের ছবিগুলো একটি নির্দিষ্ট ফোল্ডার এ রাখুন। এবার ডেস্কটপ এ মাউসে রাইট বাটন ক্লিক করে Personalize এ ঢুকুন।
- এরপর Desktop Background (Slide Show) এ ক্লিক করুন।
- পিকচার লোকেশন এ Browse করে আপনার ছবির ফোল্ডারটি দেখিয়ে দিন।
- এবার select all অপশন এ ক্লিক করে, change picture every তে ৫ সরহ বা ৩ সরহ দিন। Save changes দিয়ে বের হয়ে আসুন। ব্যাস, এবার ডেস্কটপ এ কিছুক্ষন পর পর আপনার দেয়া ছবির স্লাইড শো চলবে।
18:36 Unknown
আমরা বর্তমানে অনেকেই উইন্ডোজ ৭ ব্যবহার করছি, কিন্তু একঘেয়ে ডেস্কটপ দেখতে কার ভাল লাগে বলুন? আসুন জেনে নেই কিভাবে উইন্ডোজ ৭ এর ব্যাকগ্রাউন্ড হিসেবে নির্দিষ্ট সময় পর পর নিজের পছন্দমত ছবি দেবেন:
- এরজন্য প্রথমেই আপনার পছন্দের ছবিগুলো একটি নির্দিষ্ট ফোল্ডার এ রাখুন। এবার ডেস্কটপ এ মাউসে রাইট বাটন ক্লিক করে Personalize এ ঢুকুন।
- এরপর Desktop Background (Slide Show) এ ক্লিক করুন।
- পিকচার লোকেশন এ Browse করে আপনার ছবির ফোল্ডারটি দেখিয়ে দিন।
- এবার select all অপশন এ ক্লিক করে, change picture every তে ৫ সরহ বা ৩ সরহ দিন। Save changes দিয়ে বের হয়ে আসুন। ব্যাস, এবার ডেস্কটপ এ কিছুক্ষন পর পর আপনার দেয়া ছবির স্লাইড শো চলবে।
বিনামূল্যে অনলাইনে ফটো অ্যালবাম তৈরির সুযোগ দিচ্ছে অনেক সেবামূলক সাইটই; কিন্তু গুগল তাদের গ্রাহকদের জন্য একটু বাড়তি সুবিধা দিচ্ছে পিকাসা ওয়েব অ্যালবামের সাহায্যে। এই ওয়েব ফটো অ্যালবামে ১ গিগাবাইট (১০২৪ মেগাবাইট) পর্যন্ত ফটো আপলোড করা যাবে। অনলাইন থেকে সরাসরি ফটো আপলোড করতে হলে একটি একটি করে ব্রাউজ করে আপলোড করতে হয়, সেটা সময়সাপেক্ষ এবং আপলোডেও ধীরগতিতে হয়। কিন্তু পিকাসা সফটওয়্যারের সাহায্যে সহজে একটি ফোল্ডারের কয়েকশ’ (সর্বোচ্চ ৫০০) ফটো সহজে এবং অল্প সময়ে আপলোড করা যায়। এছাড়াও নোটিফিকেশনের (আরএসএস) মাধ্যমে অন্যের অ্যালবামে নতুন ফটো আপলোড করার খবর পাবেন। আরও সুবিধা হচ্ছে, আপলোড করা ফটো অ্যালবাম থেকে যে কোনো অ্যালবাম এমবেট করে বা পিকাসা সফটওয়্যার থেকে মাইস্পেস বা ব্লগারে ফটো আপলোড করতে পারবেন। এখানে ইচ্ছেমত ফটো সাজানো যায় এবং অ্যালবামের ফোল্ডার শেয়ার বা ব্যক্তিগতভাবে রাখতে পারবেন। মোট কথা, নিজের ছবিগুলোর নিরাপদ সংরক্ষণের জায়গা পিকাসা। http://picasa.google.com ওয়েবসাইট থেকে লগইন করে ফটো অ্যালবাম সক্রিয় করুন এবং পিকাসা সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে ইনস্টল করে নিন।
09:34 Unknown
বিনামূল্যে অনলাইনে ফটো অ্যালবাম তৈরির সুযোগ দিচ্ছে অনেক সেবামূলক সাইটই; কিন্তু গুগল তাদের গ্রাহকদের জন্য একটু বাড়তি সুবিধা দিচ্ছে পিকাসা ওয়েব অ্যালবামের সাহায্যে। এই ওয়েব ফটো অ্যালবামে ১ গিগাবাইট (১০২৪ মেগাবাইট) পর্যন্ত ফটো আপলোড করা যাবে। অনলাইন থেকে সরাসরি ফটো আপলোড করতে হলে একটি একটি করে ব্রাউজ করে আপলোড করতে হয়, সেটা সময়সাপেক্ষ এবং আপলোডেও ধীরগতিতে হয়। কিন্তু পিকাসা সফটওয়্যারের সাহায্যে সহজে একটি ফোল্ডারের কয়েকশ’ (সর্বোচ্চ ৫০০) ফটো সহজে এবং অল্প সময়ে আপলোড করা যায়। এছাড়াও নোটিফিকেশনের (আরএসএস) মাধ্যমে অন্যের অ্যালবামে নতুন ফটো আপলোড করার খবর পাবেন। আরও সুবিধা হচ্ছে, আপলোড করা ফটো অ্যালবাম থেকে যে কোনো অ্যালবাম এমবেট করে বা পিকাসা সফটওয়্যার থেকে মাইস্পেস বা ব্লগারে ফটো আপলোড করতে পারবেন। এখানে ইচ্ছেমত ফটো সাজানো যায় এবং অ্যালবামের ফোল্ডার শেয়ার বা ব্যক্তিগতভাবে রাখতে পারবেন। মোট কথা, নিজের ছবিগুলোর নিরাপদ সংরক্ষণের জায়গা পিকাসা। http://picasa.google.com ওয়েবসাইট থেকে লগইন করে ফটো অ্যালবাম সক্রিয় করুন এবং পিকাসা সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে ইনস্টল করে নিন।
কম্পিউটার ওয়ার্ম বা ভাইরাসের কারণে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে অনেক সময় পেনড্রাইভে ফাইল থাকলেও তা অদৃশ্য (হাইড) হয়ে যায়। কিন্তু পেনড্রাইভের Properties-এ গেলে দেখা যায় ফাইলগুলো ঠিকই মেমোরিতে জায়গা দখল করে আছে। আবার ফাইলের বদলে ফাইলের শর্টকাট পাওয়া যায়। এ রকম সমস্যায় পড়লে Start থেকে All programme/accessories/notepad-এ গিয়ে নোটপ্যাড খুলুন এবং নিচের সংকেতটি হুবহু নোটপ্যাডে লিখুন।
attrib -h -r -s /s /d DRIVE LETTER:\*.*
DRIVE LETTER:
del *.lnk /f/s/q
del *.exe /f/q
del Autorun.inf /f/q
c:
tree
cls
exit
এখানে শুধু DRIVE LETTER লেখাটি মুছে আপনার কম্পিউটারে পেনড্রাইভের ড্রাইভ লেটারে লিখবেন (যেমন L হলে L: লিখবেন)। মাই কম্পিউটারে ঢুকে ড্রাউভ লেটার কোনটি তা দেখে নিন। নোটপ্যাডের অন্য কোনো হরফ বা চিহ্ন পরিবর্তন করবেন না। এখন File/Save as-এ গিয়ে ফাইলটি Unhide.bat নামে সেভ করুন। খেয়াল করুন, Unhide নামের নতুন একটি ফাইল তৈরি হয়েছে। তৈরি করা Unhide ফাইলটি ওপেন করুন। Unhide ফাইলটি চালু করার একটু পর তা স্বয়ংক্রীয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে। এরপর পেনড্রাইভ ওপেন করে দেখুন অদৃশ্য ফাইলগুলো দেখা যাচ্ছে। এটি একই সঙ্গে পেনড্রাইভের ক্ষতিকর autorun.inf ফাইল, exe. এক্সটেনশনের সন্দেহজনক ফাইল এবং শর্টকাট ভাইরাসকে মুছে দেবে।
09:34 Unknown
কম্পিউটার ওয়ার্ম বা ভাইরাসের কারণে উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে অনেক সময় পেনড্রাইভে ফাইল থাকলেও তা অদৃশ্য (হাইড) হয়ে যায়। কিন্তু পেনড্রাইভের Properties-এ গেলে দেখা যায় ফাইলগুলো ঠিকই মেমোরিতে জায়গা দখল করে আছে। আবার ফাইলের বদলে ফাইলের শর্টকাট পাওয়া যায়। এ রকম সমস্যায় পড়লে Start থেকে All programme/accessories/notepad-এ গিয়ে নোটপ্যাড খুলুন এবং নিচের সংকেতটি হুবহু নোটপ্যাডে লিখুন।
attrib -h -r -s /s /d DRIVE LETTER:\*.*
DRIVE LETTER:
del *.lnk /f/s/q
del *.exe /f/q
del Autorun.inf /f/q
c:
tree
cls
exit
এখানে শুধু DRIVE LETTER লেখাটি মুছে আপনার কম্পিউটারে পেনড্রাইভের ড্রাইভ লেটারে লিখবেন (যেমন L হলে L: লিখবেন)। মাই কম্পিউটারে ঢুকে ড্রাউভ লেটার কোনটি তা দেখে নিন। নোটপ্যাডের অন্য কোনো হরফ বা চিহ্ন পরিবর্তন করবেন না। এখন File/Save as-এ গিয়ে ফাইলটি Unhide.bat নামে সেভ করুন। খেয়াল করুন, Unhide নামের নতুন একটি ফাইল তৈরি হয়েছে। তৈরি করা Unhide ফাইলটি ওপেন করুন। Unhide ফাইলটি চালু করার একটু পর তা স্বয়ংক্রীয়ভাবে বন্ধ হয়ে যাবে। এরপর পেনড্রাইভ ওপেন করে দেখুন অদৃশ্য ফাইলগুলো দেখা যাচ্ছে। এটি একই সঙ্গে পেনড্রাইভের ক্ষতিকর autorun.inf ফাইল, exe. এক্সটেনশনের সন্দেহজনক ফাইল এবং শর্টকাট ভাইরাসকে মুছে দেবে।
09:31 Unknown
উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম চালিত কম্পিউটারে পেনড্রাইভ বা মেমোরি কার্ড যুক্ত করলে তা সাধারণত স্বয়ংক্রিয়ভাবে চলে (অটোরান)। ফলে পেনড্রাইভ বা মেমোরি কার্ডে কোনো কম্পিউটার ওয়ার্ম বা ভাইরাস থাকলে, পেনড্রাইভ কম্পিউটারে যুক্ত করলে (ওপেন) তা ওই কম্পিউটারে ছড়িয়ে পড়তে পারে। চাইলে আপনি এই অটোরান বন্ধ রাখতে পারেন। এ জন্য মাই কম্পিউটারে ডান ক্লিক করে Manage/Computer management/Service and application/services/shell hardware detection অপশনে যান। এবার shell hardware detection অপশন খুলে Service status হিসেবে stop দিন, startup type অপশনে disable নির্বাচিত করুন। এরপর থেকে ইউএসবি ড্রাইভ সংযোগ করলে তা আর অটোরান করবে না। উল্লেখ্য, এই কাজটি করলে আপনার ডিভিডি রমকে কম্পিউটার সিডিরম হিসেবে দেখাবে। কিন্তু এতে ভয়ের কিছু নেই। ডিভিডি ব্যবহার করতে কোনো সমস্যা হবে না।
10:01 Unknown
উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম চালিত কম্পিউটারে পেনড্রাইভ বা মেমোরি কার্ড যুক্ত করলে তা সাধারণত স্বয়ংক্রিয়ভাবে চলে (অটোরান)। ফলে পেনড্রাইভ বা মেমোরি কার্ডে কোনো কম্পিউটার ওয়ার্ম বা ভাইরাস থাকলে, পেনড্রাইভ কম্পিউটারে যুক্ত করলে (ওপেন) তা ওই কম্পিউটারে ছড়িয়ে পড়তে পারে। চাইলে আপনি এই অটোরান বন্ধ রাখতে পারেন। এ জন্য মাই কম্পিউটারে ডান ক্লিক করে Manage/Computer management/Service and application/services/shell hardware detection অপশনে যান। এবার shell hardware detection অপশন খুলে Service status হিসেবে stop দিন, startup type অপশনে disable নির্বাচিত করুন। এরপর থেকে ইউএসবি ড্রাইভ সংযোগ করলে তা আর অটোরান করবে না। উল্লেখ্য, এই কাজটি করলে আপনার ডিভিডি রমকে কম্পিউটার সিডিরম হিসেবে দেখাবে। কিন্তু এতে ভয়ের কিছু নেই। ডিভিডি ব্যবহার করতে কোনো সমস্যা হবে না।
কম্পিউটারের কি বোর্ডের ওপরের দিকে F1 থেকে F12 পর্যন্ত যে এক ডজন কি আছে সেগুলোকে বলা হয় ফাংশন কি। এসব কি একবার চেপেই বিভিন্ন সফটওয়্যারে নানা রকম কাজ করা যায়।

F1 : সহায়তাকারী কি হিসেবে ব্যবহূত হয়। F1 চাপলে প্রতিটি প্রোগ্রামের ‘হেল্প’ চলে আসে।
F2 : সাধারণত কোনো ফাইল বা ফোল্ডারের নাম বদলের (রিনেম) জন্য ব্যবহূত হয়। Alt+Ctrl+F2 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের নতুন ফাইল খোলা হয়। Ctrl+F2 চেপে ওয়ার্ডে প্রিন্ট প্রিভিউ দেখা যায়।
F3: এটি চাপলে মাইক্রোসফট উইন্ডোজসহ অনেক প্রোগ্রামের সার্চ সুবিধা চালু হয়। Shift+F3 চেপে ওয়ার্ডের লেখা বড় হাতের থেকে ছোট হাতের বা প্রত্যেক শব্দের প্রথম অক্ষর বড় হাতের বর্ণ দিয়ে শুরু ইত্যাদি কাজ করা হয়।
F4 : ওয়ার্ডের last action performed আবার (Repeat) করা যায় এ কি চেপে। Alt+F4 চেপে সক্রিয় সব প্রোগ্রাম বন্ধ করা হয়। Ctrl+F4 চেপে সক্রিয় সব উইন্ডো বন্ধ করা হয়।
F5 : মাইক্রোসফট উইন্ডোজ, ইন্টারনেট ব্রাউজার ইত্যাদি Refresh করা হয় F5 চেপে। পাওয়ার পয়েন্টের স্লাইড শো শুরু করা যায়। ওয়ার্ডের find, replace, go to উইন্ডো খোলা হয়।
F6 : এটা দিয়ে মাউস কারসারকে ওয়েব ব্রাউজারের ঠিকানা লেখার জায়গায় (অ্যাড্রেসবার) নিয়ে যাওয়া হয়। Ctrl+Shift+F6 চেপে ওয়ার্ডে খোলা অন্য ডকুমেন্টটি সক্রিয় করা হয়।
F7 : ওয়ার্ডে লেখার বানান ও ব্যাকরণ ঠিক করা হয় এ কি চেপে। ফায়ারফক্সের Caret browsing চালু করা যায়। Shift+F7 চেপে ওয়ার্ডে কোনো নির্বাচিত শব্দের প্রতিশব্দ, বিপরীত শব্দ, শব্দের ধরন ইত্যাদি জানার অভিধান চালু করা হয়।
F8 : অপারেটিং সিস্টেম চালু হওয়ার সময় কাজে লাগে এই কি। সাধারণত উইন্ডোজ Safe Mode-এ চালাতে এটি চাপতে হয়।
F9 : কোয়ার্ক এক্সপ্রেস ৫.০-এর মেজারমেন্ট টুলবার খোলা যায় এই কি দিয়ে।
F10 : ওয়েব ব্রাউজার বা কোনো খোলা উইন্ডোর মেনুবার নির্বাচন করা হয় এ কি চেপে। Shift+F10 চেপে কোনো নির্বাচিত লেখা বা সংযুক্তি, লিংক বা ছবির ওপর মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করার কাজ করা হয়।
F11: ওয়েব ব্রাউজার পর্দাজুড়ে দেখা যায় ।
F12 : ওয়ার্ডের Save as উইন্ডো খোলা হয় এ কি চেপে। Shift+F12 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের ফাইল সেভ করা হয়। এবং Ctrl+Shift+F12 চেপে ওয়ার্ড ফাইল প্রিন্ট করা হয়।
07:51 Unknown
কম্পিউটারের কি বোর্ডের ওপরের দিকে F1 থেকে F12 পর্যন্ত যে এক ডজন কি আছে সেগুলোকে বলা হয় ফাংশন কি। এসব কি একবার চেপেই বিভিন্ন সফটওয়্যারে নানা রকম কাজ করা যায়।

F1 : সহায়তাকারী কি হিসেবে ব্যবহূত হয়। F1 চাপলে প্রতিটি প্রোগ্রামের ‘হেল্প’ চলে আসে।
F2 : সাধারণত কোনো ফাইল বা ফোল্ডারের নাম বদলের (রিনেম) জন্য ব্যবহূত হয়। Alt+Ctrl+F2 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের নতুন ফাইল খোলা হয়। Ctrl+F2 চেপে ওয়ার্ডে প্রিন্ট প্রিভিউ দেখা যায়।
F3: এটি চাপলে মাইক্রোসফট উইন্ডোজসহ অনেক প্রোগ্রামের সার্চ সুবিধা চালু হয়। Shift+F3 চেপে ওয়ার্ডের লেখা বড় হাতের থেকে ছোট হাতের বা প্রত্যেক শব্দের প্রথম অক্ষর বড় হাতের বর্ণ দিয়ে শুরু ইত্যাদি কাজ করা হয়।
F4 : ওয়ার্ডের last action performed আবার (Repeat) করা যায় এ কি চেপে। Alt+F4 চেপে সক্রিয় সব প্রোগ্রাম বন্ধ করা হয়। Ctrl+F4 চেপে সক্রিয় সব উইন্ডো বন্ধ করা হয়।
F5 : মাইক্রোসফট উইন্ডোজ, ইন্টারনেট ব্রাউজার ইত্যাদি Refresh করা হয় F5 চেপে। পাওয়ার পয়েন্টের স্লাইড শো শুরু করা যায়। ওয়ার্ডের find, replace, go to উইন্ডো খোলা হয়।
F6 : এটা দিয়ে মাউস কারসারকে ওয়েব ব্রাউজারের ঠিকানা লেখার জায়গায় (অ্যাড্রেসবার) নিয়ে যাওয়া হয়। Ctrl+Shift+F6 চেপে ওয়ার্ডে খোলা অন্য ডকুমেন্টটি সক্রিয় করা হয়।
F7 : ওয়ার্ডে লেখার বানান ও ব্যাকরণ ঠিক করা হয় এ কি চেপে। ফায়ারফক্সের Caret browsing চালু করা যায়। Shift+F7 চেপে ওয়ার্ডে কোনো নির্বাচিত শব্দের প্রতিশব্দ, বিপরীত শব্দ, শব্দের ধরন ইত্যাদি জানার অভিধান চালু করা হয়।
F8 : অপারেটিং সিস্টেম চালু হওয়ার সময় কাজে লাগে এই কি। সাধারণত উইন্ডোজ Safe Mode-এ চালাতে এটি চাপতে হয়।
F9 : কোয়ার্ক এক্সপ্রেস ৫.০-এর মেজারমেন্ট টুলবার খোলা যায় এই কি দিয়ে।
F10 : ওয়েব ব্রাউজার বা কোনো খোলা উইন্ডোর মেনুবার নির্বাচন করা হয় এ কি চেপে। Shift+F10 চেপে কোনো নির্বাচিত লেখা বা সংযুক্তি, লিংক বা ছবির ওপর মাউস রেখে ডান বাটনে ক্লিক করার কাজ করা হয়।
F11: ওয়েব ব্রাউজার পর্দাজুড়ে দেখা যায় ।
F12 : ওয়ার্ডের Save as উইন্ডো খোলা হয় এ কি চেপে। Shift+F12 চেপে মাইক্রোসফট ওয়ার্ডের ফাইল সেভ করা হয়। এবং Ctrl+Shift+F12 চেপে ওয়ার্ড ফাইল প্রিন্ট করা হয়।
অনেকে সেলফোনে কথোপকথন রেকর্ড করতে চান। তবে সব সেটে রেকর্ডিং সুবিধা থাকে না। আবার থাকলেও তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে কাজ করে না। এজন্য মোবাইল কল রেকর্ডার দারুণ একটি সফটওয়্যার। সফটওয়্যারটির মাধ্যমে সেলফোনে কথা বলার সময় কলার এবং রিসিপিয়েন্ট এন্ডে উভয়ের কথা একই সঙ্গে রেকর্ড করা যায়। এছাড়া সফটওয়্যারটির মাধ্যমে যে কোনো একজনের কথাও রেকর্ড করা সম্ভব। এটি সেলফোনে ইনস্টল করা থাকলে কথা বলার অবস্থায় স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভয়েস রেকর্ড হতে থাকে। কেউ কল করলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে কল রিসিভ এবং কলারকে কল রিসিভে অপারগতা বার্তা পেঁৗছে দেওয়া সম্ভব। কত সময় পর্যন্ত ভয়েস রেকর্ড হবে তা নির্ভর করে সেটের মেমোরির ওপরে। কথা শেষে ফোনের মেন্যু বাটন কিছু সময় চাপ দিয়ে ধরে রেখে রেকর্ডকৃত ভয়েস শোনা যায়। এটি নকিয়া ৬৬০০, ৬৬৩০, ৬৬৮০, ৭৬১০, এন৭০, এন৯০ সহ নকিয়ার মাল্টিমিডিয়া সেটে কাজ করে। http://bit.ly/hP1IHz ঠিকানা থেকে এটি ডাউনলোড করা যাবে।
08:01 Unknown
অনেকে সেলফোনে কথোপকথন রেকর্ড করতে চান। তবে সব সেটে রেকর্ডিং সুবিধা থাকে না। আবার থাকলেও তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে কাজ করে না। এজন্য মোবাইল কল রেকর্ডার দারুণ একটি সফটওয়্যার। সফটওয়্যারটির মাধ্যমে সেলফোনে কথা বলার সময় কলার এবং রিসিপিয়েন্ট এন্ডে উভয়ের কথা একই সঙ্গে রেকর্ড করা যায়। এছাড়া সফটওয়্যারটির মাধ্যমে যে কোনো একজনের কথাও রেকর্ড করা সম্ভব। এটি সেলফোনে ইনস্টল করা থাকলে কথা বলার অবস্থায় স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভয়েস রেকর্ড হতে থাকে। কেউ কল করলে স্বয়ংক্রিয়ভাবে কল রিসিভ এবং কলারকে কল রিসিভে অপারগতা বার্তা পেঁৗছে দেওয়া সম্ভব। কত সময় পর্যন্ত ভয়েস রেকর্ড হবে তা নির্ভর করে সেটের মেমোরির ওপরে। কথা শেষে ফোনের মেন্যু বাটন কিছু সময় চাপ দিয়ে ধরে রেখে রেকর্ডকৃত ভয়েস শোনা যায়। এটি নকিয়া ৬৬০০, ৬৬৩০, ৬৬৮০, ৭৬১০, এন৭০, এন৯০ সহ নকিয়ার মাল্টিমিডিয়া সেটে কাজ করে। http://bit.ly/hP1IHz ঠিকানা থেকে এটি ডাউনলোড করা যাবে।
ডিক্স ডিফ্রাগমেন্টেশন টুলসের সাথে আমরা সকলেই পরিচিত। অনেকে সময়ের অভাবে ডিক্স ডিফ্রাগমেন্টেশন করতে পারে না। কম্পিউটার আইডেল থাকলে স্ক্রিনসেভার চালু হয়। ডিক্স ডিফ্রাগমেন্টেশনকে স্ক্রিনসেভার হিসাবে ব্যবহার করলে মন্দ হতো না। এরকমই একটি টুলস হচ্ছে Auslogics Disk Defrag ScreenSaver। এটি ইনস্টল করলে আর দশটি স্ক্রিনসেভারের মত স্ক্রিনসেভার পাওয়া যাবে। এই স্ক্রিন সক্রিয় করলে স্ক্রিনসেভার হিসাবে চালু হবে ডিক্স ডিফ্রাগমেন্টেশন। সফটওয়্যারটি www.auslogics.com/en/software/disk-defrag-screen-saver/download থেকে ডাউনলোড করা যাবে।
07:00 Unknown
ডিক্স ডিফ্রাগমেন্টেশন টুলসের সাথে আমরা সকলেই পরিচিত। অনেকে সময়ের অভাবে ডিক্স ডিফ্রাগমেন্টেশন করতে পারে না। কম্পিউটার আইডেল থাকলে স্ক্রিনসেভার চালু হয়। ডিক্স ডিফ্রাগমেন্টেশনকে স্ক্রিনসেভার হিসাবে ব্যবহার করলে মন্দ হতো না। এরকমই একটি টুলস হচ্ছে Auslogics Disk Defrag ScreenSaver। এটি ইনস্টল করলে আর দশটি স্ক্রিনসেভারের মত স্ক্রিনসেভার পাওয়া যাবে। এই স্ক্রিন সক্রিয় করলে স্ক্রিনসেভার হিসাবে চালু হবে ডিক্স ডিফ্রাগমেন্টেশন। সফটওয়্যারটি www.auslogics.com/en/software/disk-defrag-screen-saver/download থেকে ডাউনলোড করা যাবে।
যেকোনো কম্পিউটারে ইনস্টটল করা ছাড়াই ব্যবহার করতে পারেন গুগল ক্রোম ব্রাউজার। এ জন্য প্রয়োজন হবে ব্রাউজারটির পোর্টেবল সংস্করণ। এই সংস্করণ পেনড্রাইভে করে যেকোনো জায়গায় বহন করে যেকোনো কম্পিউটারে ব্যবহার করা সম্ভব। http://portableapps.com/apps/internet/google-chrome-portable ঠিকানা থেকে গুগল ক্রোমের পোর্টেবল সংস্করণটি ডাউনলোড করা যাবে।
07:58 Unknown
যেকোনো কম্পিউটারে ইনস্টটল করা ছাড়াই ব্যবহার করতে পারেন গুগল ক্রোম ব্রাউজার। এ জন্য প্রয়োজন হবে ব্রাউজারটির পোর্টেবল সংস্করণ। এই সংস্করণ পেনড্রাইভে করে যেকোনো জায়গায় বহন করে যেকোনো কম্পিউটারে ব্যবহার করা সম্ভব। http://portableapps.com/apps/internet/google-chrome-portable ঠিকানা থেকে গুগল ক্রোমের পোর্টেবল সংস্করণটি ডাউনলোড করা যাবে।
অনেক সময় পেনড্রাইভে ভাইরাস থাকলেও আমরা তা শনাক্ত করতে পারি না।ইচ্ছে করলে আপনি সহজেই পেনড্রাইভের ভাইরাস শনাক্ত করতে পারেন।এজন্য আপনার ইউএসবি পোর্টে পেনড্রাইভটি সংযোগ করান। এখন Start/run- এ গিয়ে cmd লিখে কমান্ড অপশন খুলুন।এখন মাই কম্পিউটারে ঢুকে দেখে আপনার পেনড্রাইভের ড্রাইভ লেটার কোনটি তা জেনে নিন।যেমন,ড্রাইভ লেটার যদি L হয় তাহলে কমান্ড অপশনে L: লিখে ইন্টার চাপুন।এরপর dir/w/o/a/p এই কমান্ডটি হুবহু লিখে ইন্টার চাপুন।এখন আপনি পেনড্রাইভে থাকা ফাইলের তালিকা দেখতে পারবেন।ফাইলের তালিকায় Bha.vbs , Iexplore.vbs, RVHost.exe, Ravmon.exe, New_Folder.exe, Autorun.inf ইত্যাদি নামের কোন ফাইল অথবা .exe এক্সটেনসনের কোন ফাইল আছে কি না দেখুন।যদি এরকম কোন ফাইল দেখতে পান তাহলে attrib -h -r -s -a *.* কমান্ডটি লিখে ইন্টার চাপুন।এখন del filename কমান্ড লিখে ইন্টার চাপুন।এখানে filename এর জায়গায় উক্ত ফাইলের নাম হুবহু লিখতে হবে।যেমন আপনি যদি Autorun.inf ফাইলটি মুছতে চান তাহলে del Autorun.inf কমান্ড লিখে ইন্টার চাপুন।এভাবে আপনি পেনড্রাইভের সন্দেহজনক ফাইলগুলো মুছে ফেলতে পারেন।এছাড়া সম্ভব হলে সবোর্চ্চ সুরক্ষার জন্য নিয়মিত হালনাগাদ এ্যান্টিভাইরাস দিয়ে পেনড্রাইভ সম্পূর্ন স্ক্যান করুন।
19:53 Unknown
অনেক সময় পেনড্রাইভে ভাইরাস থাকলেও আমরা তা শনাক্ত করতে পারি না।ইচ্ছে করলে আপনি সহজেই পেনড্রাইভের ভাইরাস শনাক্ত করতে পারেন।এজন্য আপনার ইউএসবি পোর্টে পেনড্রাইভটি সংযোগ করান। এখন Start/run- এ গিয়ে cmd লিখে কমান্ড অপশন খুলুন।এখন মাই কম্পিউটারে ঢুকে দেখে আপনার পেনড্রাইভের ড্রাইভ লেটার কোনটি তা জেনে নিন।যেমন,ড্রাইভ লেটার যদি L হয় তাহলে কমান্ড অপশনে L: লিখে ইন্টার চাপুন।এরপর dir/w/o/a/p এই কমান্ডটি হুবহু লিখে ইন্টার চাপুন।এখন আপনি পেনড্রাইভে থাকা ফাইলের তালিকা দেখতে পারবেন।ফাইলের তালিকায় Bha.vbs , Iexplore.vbs, RVHost.exe, Ravmon.exe, New_Folder.exe, Autorun.inf ইত্যাদি নামের কোন ফাইল অথবা .exe এক্সটেনসনের কোন ফাইল আছে কি না দেখুন।যদি এরকম কোন ফাইল দেখতে পান তাহলে attrib -h -r -s -a *.* কমান্ডটি লিখে ইন্টার চাপুন।এখন del filename কমান্ড লিখে ইন্টার চাপুন।এখানে filename এর জায়গায় উক্ত ফাইলের নাম হুবহু লিখতে হবে।যেমন আপনি যদি Autorun.inf ফাইলটি মুছতে চান তাহলে del Autorun.inf কমান্ড লিখে ইন্টার চাপুন।এভাবে আপনি পেনড্রাইভের সন্দেহজনক ফাইলগুলো মুছে ফেলতে পারেন।এছাড়া সম্ভব হলে সবোর্চ্চ সুরক্ষার জন্য নিয়মিত হালনাগাদ এ্যান্টিভাইরাস দিয়ে পেনড্রাইভ সম্পূর্ন স্ক্যান করুন।
ব্লুটুথ বা ইনফ্রারেডের মাধ্যমে নকিয়া ফোনে কোনো ফাইল প্রবেশ করানো হলে বেশিরভাগ ফাইলই মেসেজের ইনবক্সে গিয়ে জমা হয়। আর এসব ফাইল পরে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে মোবাইলের মাল্টিমিডিয়া মেমোরি কার্ডে মুভ করানো যায় না। আবার অনেক সফটওয়্যার বা ফাইল আনইনস্টল বা রিমুভ করার সময় ঝামেলা করে বা রিমুভ হতে চায় না। এ সমস্যা সমাধানে কাজ করে ফাইলম্যান সফটওয়্যার। ফাইলের এ ধরনের অ্যাকসেস ফাইল ম্যান সফটওয়্যারটির মাধ্যমে খুব সহজে করা যায়। সিস ফাইল থেকে শুরু করে নকিয়া ফোনের প্রায় সব ধরনের ফাইল অ্যাকসেস এবং পছন্দমতো সাজিয়ে রাখার জন্য ফাইলম্যান একটি চমৎকার সফটওয়্যার। এটি মূলত সিমবিয়ান অপারেটিং সিস্টেমে চলে। ফলে সিমবিয়ান অপারেটিং সিস্টেম সমর্থনকারী সব সেটেই কার্যকরী সফটওয়্যারটি। নকিয়া সেটের মধ্যে নকিয়া-৬, ৭ এবং ৮ ছাড়াও এন সিরিজের বেশ কিছু মাল্টিমিডিয়া সেলফোনে সফটওয়্যারটি চলে। http://www.symbian-freeware.com/download-smart-fileman ঠিকানা থেকে ডাউনলোড করা যাবে এটি।
10:00 Unknown
ব্লুটুথ বা ইনফ্রারেডের মাধ্যমে নকিয়া ফোনে কোনো ফাইল প্রবেশ করানো হলে বেশিরভাগ ফাইলই মেসেজের ইনবক্সে গিয়ে জমা হয়। আর এসব ফাইল পরে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে মোবাইলের মাল্টিমিডিয়া মেমোরি কার্ডে মুভ করানো যায় না। আবার অনেক সফটওয়্যার বা ফাইল আনইনস্টল বা রিমুভ করার সময় ঝামেলা করে বা রিমুভ হতে চায় না। এ সমস্যা সমাধানে কাজ করে ফাইলম্যান সফটওয়্যার। ফাইলের এ ধরনের অ্যাকসেস ফাইল ম্যান সফটওয়্যারটির মাধ্যমে খুব সহজে করা যায়। সিস ফাইল থেকে শুরু করে নকিয়া ফোনের প্রায় সব ধরনের ফাইল অ্যাকসেস এবং পছন্দমতো সাজিয়ে রাখার জন্য ফাইলম্যান একটি চমৎকার সফটওয়্যার। এটি মূলত সিমবিয়ান অপারেটিং সিস্টেমে চলে। ফলে সিমবিয়ান অপারেটিং সিস্টেম সমর্থনকারী সব সেটেই কার্যকরী সফটওয়্যারটি। নকিয়া সেটের মধ্যে নকিয়া-৬, ৭ এবং ৮ ছাড়াও এন সিরিজের বেশ কিছু মাল্টিমিডিয়া সেলফোনে সফটওয়্যারটি চলে। http://www.symbian-freeware.com/download-smart-fileman ঠিকানা থেকে ডাউনলোড করা যাবে এটি।
ইন্টারনেট থেকে মোবাইল ফোনে বিনা মূল্যে এসএমএস পাঠানোর সুবিধা নিয়ে চালু হয়েছে ওয়েবসাইট www.bestsolutionbd.com ওয়েবসাইটটিতে প্রবেশ করে রেজিস্ট্রেশনের পরে এ সুবিধা পাওয়া যাবে। সাইটটিতে আরো রয়েছে বিশ্বকাপ ক্রিকেটের লাইভ স্কোর, অনলাইন কমিউনিটি, ফোরাম এবং ব্লগ লেখার সুযোগ।
10:00 Unknown
ইন্টারনেট থেকে মোবাইল ফোনে বিনা মূল্যে এসএমএস পাঠানোর সুবিধা নিয়ে চালু হয়েছে ওয়েবসাইট www.bestsolutionbd.com ওয়েবসাইটটিতে প্রবেশ করে রেজিস্ট্রেশনের পরে এ সুবিধা পাওয়া যাবে। সাইটটিতে আরো রয়েছে বিশ্বকাপ ক্রিকেটের লাইভ স্কোর, অনলাইন কমিউনিটি, ফোরাম এবং ব্লগ লেখার সুযোগ।
ফেসবুকে লগইন না করে ওয়েব সাইটে না গিয়েও ফেসবুক নোটিফিকেশনস এ্যাপলিকেশন দ্বারা আপটেড জানা যাবে এবং পোস্ট করা যাবে। ৯০১ কিলোবাইটের এই ফ্রিওয়্যার সফটওয়্যারটি http://code.google.com/p/apjunktion-notifications থেকে ডাউনলোড করে ইনস্টল করে নিন। সফটওয়্যারটি ইনস্টল করতে মাইক্রোসফট ডট নেট ফ্রেমওয়ার্ক ইনস্টল থাকতে হবে। এখন সফটওয়্যাটি ইনস্টল করে লগইন করুন তাহলে একটি স্ট্যাটাসবারে ফেসবুকের বর্তমান স্ট্যাটাস দেখাবে। এখানে থেকে ফেসবুকে পোস্টও করা যাবে।
10:00 Unknown
ফেসবুকে লগইন না করে ওয়েব সাইটে না গিয়েও ফেসবুক নোটিফিকেশনস এ্যাপলিকেশন দ্বারা আপটেড জানা যাবে এবং পোস্ট করা যাবে। ৯০১ কিলোবাইটের এই ফ্রিওয়্যার সফটওয়্যারটি http://code.google.com/p/apjunktion-notifications থেকে ডাউনলোড করে ইনস্টল করে নিন। সফটওয়্যারটি ইনস্টল করতে মাইক্রোসফট ডট নেট ফ্রেমওয়ার্ক ইনস্টল থাকতে হবে। এখন সফটওয়্যাটি ইনস্টল করে লগইন করুন তাহলে একটি স্ট্যাটাসবারে ফেসবুকের বর্তমান স্ট্যাটাস দেখাবে। এখানে থেকে ফেসবুকে পোস্টও করা যাবে।
পছন্দের গানের প্লেলিস্ট তৈরী করা থাকলে এক ক্লিকেই সেই গানগুলো শোনা যায়। তবে প্লেলিস্ট ক্রিয়েটর সফটওয়্যার দ্বারা আরো সহজেই করা যাবে। মাত্র ১.৪ মেগাবাইটের ফ্রিওয়্যার সফটওয়্যারটি www.oddgravity.com থেকে ডাউনলোড করে ইনস্টল করে নিন। এই সফটওয়্যারে সকল ফরম্যাটের অডিও গান সহজেই যোগ দেওয়া, বাদ দেওয়া, সাজানো যাবে এবং .pls Ges .m3 ফরম্যাটে সেভ করা যাবে।
10:00 Unknown
পছন্দের গানের প্লেলিস্ট তৈরী করা থাকলে এক ক্লিকেই সেই গানগুলো শোনা যায়। তবে প্লেলিস্ট ক্রিয়েটর সফটওয়্যার দ্বারা আরো সহজেই করা যাবে। মাত্র ১.৪ মেগাবাইটের ফ্রিওয়্যার সফটওয়্যারটি www.oddgravity.com থেকে ডাউনলোড করে ইনস্টল করে নিন। এই সফটওয়্যারে সকল ফরম্যাটের অডিও গান সহজেই যোগ দেওয়া, বাদ দেওয়া, সাজানো যাবে এবং .pls Ges .m3 ফরম্যাটে সেভ করা যাবে।
আপনার কম্পিউটার থেকে আরও ভালো কাজ পেতে আপনাকে কিছু বিষয়ে নজর দিতে হবে। তার মধ্যে প্রথমেই আপনাকে নজর দিতে হবে নিয়মিত যত্ন নেওয়ার ক্ষেত্রে। এই যত্ন বা পরিষ্কারের ক্ষেত্রে কিছু বিষয় আপনাকে খেয়াল করতে হবে। কম্পিউটার অথবা কম্পিউটারের কোনো অংশ পরিষ্কার করার সময় অবশ্যই কম্পিউটার বন্ধ করে নিতে হবে। কম্পিউটারের বিভিন্ন অংশ পরিষ্কারের সময় কখনোই কোনো স্প্রে বা কোনো তরল পদার্থ ব্যবহার করা যাবে না। যদি দরকার হয়, তবে তা কোনো কাপড়ে লাগিয়ে ব্যবহার করতে হবে।
ক্যাসিংয়ের বাইরের এবং কি-বোর্ডের ময়লা, ধুলাবালি পরিষ্কার করার জন্য ভ্যাকুয়াম ক্লিনার ব্যবহার করা যাবে, কিন্তু একে মাদারবোর্ড অথবা ভেতরে পরিষ্কারের জন্য ব্যবহার করা যাবে না। কারণ এতে স্থির বিদ্যুৎ তৈরি হয়ে মাদারবোর্ড নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তবে বহনযোগ্য ব্যাটারিচালিত ভ্যাকুয়াম ক্লিনার ব্যবহার করা যাবে।
প্রসেসর, র্যাম পরিষ্কার করার সময় অধিকতর সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। তাড়াহুড়া করা যাবে না।
গতি বাড়াতে: প্রথমে start বাটনে ক্লিক করে run অপশনে গিয়ে recent টাইপ করে ok-তে ক্লিক করুন। যে উইন্ডোটি আসবে সেখান থেকে সবকিছকে মুছে ফেলুন। এরপর একে temp, %temp%, local settings টাইপ করে যে যে উইন্ডো আসবে তা থেকে সব delete করে ফেলুন।
এরপর ডেস্কটপে My computer-এ মাউসের ডান বাটনে ক্লিক করুন। ক্লিক করে Mange-এ ক্লিক করে বাঁ পাশে অবস্থিত Disk Defragmenter-এ ক্লিক করুন। করলেই দেখবেন ডান পাশে Defragment বাটন আছে, সেখানে ক্লিক করলেই Defragment শুরু হয়ে যাবে। এরপর একে একে সব ড্রাইভকে Defragment করুন। এটা করার উদ্দেশ্য হলো, সিস্টেমের সব ফাইলকে গুছিয়ে নেওয়া, এতে প্রসেসর দ্রুত কাজ করতে পারে।
start বাটনে ক্লিক করে run অপশনে গিয়ে cmd ক্লিক করুন। করলে একটা কালো উইন্ডো আসবে। যেখানে কারসর নড়ছে, সেখানে টাইপ করুন cd.. । করে Enter চাপুন। এবার আবার টাইপ করুন cd.. এবং এন্টার করুন। এবার প্রথমেই C টাইপ করে এন্টার করুন। এবার dir লিখে এন্টার করুন। একে একে আপনার কম্পিউটারে যে কয়টি ড্রাইভ আছে সবগুলো এভাবে করুন। এবার tree টাইপ করে অপেক্ষা করুন। শেষে exit টাইপ করে Enter চেপে বের হয়ে আসুন। এবার আপনার কম্পিউটারকে পুনরায় চালু করুন। একটু হলেও গতি বাড়বে
07:54 Unknown
আপনার কম্পিউটার থেকে আরও ভালো কাজ পেতে আপনাকে কিছু বিষয়ে নজর দিতে হবে। তার মধ্যে প্রথমেই আপনাকে নজর দিতে হবে নিয়মিত যত্ন নেওয়ার ক্ষেত্রে। এই যত্ন বা পরিষ্কারের ক্ষেত্রে কিছু বিষয় আপনাকে খেয়াল করতে হবে। কম্পিউটার অথবা কম্পিউটারের কোনো অংশ পরিষ্কার করার সময় অবশ্যই কম্পিউটার বন্ধ করে নিতে হবে। কম্পিউটারের বিভিন্ন অংশ পরিষ্কারের সময় কখনোই কোনো স্প্রে বা কোনো তরল পদার্থ ব্যবহার করা যাবে না। যদি দরকার হয়, তবে তা কোনো কাপড়ে লাগিয়ে ব্যবহার করতে হবে।
ক্যাসিংয়ের বাইরের এবং কি-বোর্ডের ময়লা, ধুলাবালি পরিষ্কার করার জন্য ভ্যাকুয়াম ক্লিনার ব্যবহার করা যাবে, কিন্তু একে মাদারবোর্ড অথবা ভেতরে পরিষ্কারের জন্য ব্যবহার করা যাবে না। কারণ এতে স্থির বিদ্যুৎ তৈরি হয়ে মাদারবোর্ড নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তবে বহনযোগ্য ব্যাটারিচালিত ভ্যাকুয়াম ক্লিনার ব্যবহার করা যাবে।
প্রসেসর, র্যাম পরিষ্কার করার সময় অধিকতর সতর্কতা অবলম্বন করতে হবে। তাড়াহুড়া করা যাবে না।
গতি বাড়াতে: প্রথমে start বাটনে ক্লিক করে run অপশনে গিয়ে recent টাইপ করে ok-তে ক্লিক করুন। যে উইন্ডোটি আসবে সেখান থেকে সবকিছকে মুছে ফেলুন। এরপর একে temp, %temp%, local settings টাইপ করে যে যে উইন্ডো আসবে তা থেকে সব delete করে ফেলুন।
এরপর ডেস্কটপে My computer-এ মাউসের ডান বাটনে ক্লিক করুন। ক্লিক করে Mange-এ ক্লিক করে বাঁ পাশে অবস্থিত Disk Defragmenter-এ ক্লিক করুন। করলেই দেখবেন ডান পাশে Defragment বাটন আছে, সেখানে ক্লিক করলেই Defragment শুরু হয়ে যাবে। এরপর একে একে সব ড্রাইভকে Defragment করুন। এটা করার উদ্দেশ্য হলো, সিস্টেমের সব ফাইলকে গুছিয়ে নেওয়া, এতে প্রসেসর দ্রুত কাজ করতে পারে।
start বাটনে ক্লিক করে run অপশনে গিয়ে cmd ক্লিক করুন। করলে একটা কালো উইন্ডো আসবে। যেখানে কারসর নড়ছে, সেখানে টাইপ করুন cd.. । করে Enter চাপুন। এবার আবার টাইপ করুন cd.. এবং এন্টার করুন। এবার প্রথমেই C টাইপ করে এন্টার করুন। এবার dir লিখে এন্টার করুন। একে একে আপনার কম্পিউটারে যে কয়টি ড্রাইভ আছে সবগুলো এভাবে করুন। এবার tree টাইপ করে অপেক্ষা করুন। শেষে exit টাইপ করে Enter চেপে বের হয়ে আসুন। এবার আপনার কম্পিউটারকে পুনরায় চালু করুন। একটু হলেও গতি বাড়বে
ওয়েবভিত্তিক ই-মেইল সেবা গুগলের নিজস্ব প্রোফাইল নতুন রূপে সাজানো হয়েছে।
গুগল তার সব ব্যবহারকারীর সামাজিক ও ব্যবসায়িক সমৃদ্ধির কথা মাথায় রেখে গুগল প্রোফাইলে নতুনত্ব এনেছে বলে জানা গেছে। নতুন প্রোফাইল ফিচারটির মাধ্যমে ব্যবহারকরীরা তাদের ছবিসহ যাবতীয় তথ্য শেয়ার করতে পারবেন। অনেকটা ফেসবুক প্রোফাইলের আদলে তৈরি করা হয়েছে এটি। গুগল ব্যবহারকারী যদি তার প্রোফাইল সবার জন্য উন্মুক্ত করেন তবে এটি গুগল সার্চ ইঞ্জিনে প্রাধান্য পাবে। এর ফলে যে কেউ নাম সার্চ করে কাঙ্ক্ষিত ব্যক্তিকে খুঁজে নিতে পারবে, যা ব্যক্তিগত পরিচিতিতে সহায়ক হবে। গুগল প্রোফাইলের প্রথম পেজে যোগ করা যাবে শোকেস, ফেভারিট ছবিসহ প্রয়োজনীয় তিনটি বিষয়ে বিস্তারিত বিবরণ। এখানে রয়েছে মূল পেজ বা ভিউ পেজের লিংক। যদিও আগেই গুগল প্রোফাইল পেজ ছিল, তবে এটি আগের থেকে অনেক আকর্ষণীয় করা হয়েছে। ভিউ প্রোফাইল পেজের বাম পাশে ঠাঁই পাবে সৃদৃশ্য ছবি, ডানে আছে বিস্তারিত বিবরণ। আগামীতে পেজটির আরও উন্নয়ন করবে গুগল।
07:56 Unknown
ওয়েবভিত্তিক ই-মেইল সেবা গুগলের নিজস্ব প্রোফাইল নতুন রূপে সাজানো হয়েছে।
গুগল তার সব ব্যবহারকারীর সামাজিক ও ব্যবসায়িক সমৃদ্ধির কথা মাথায় রেখে গুগল প্রোফাইলে নতুনত্ব এনেছে বলে জানা গেছে। নতুন প্রোফাইল ফিচারটির মাধ্যমে ব্যবহারকরীরা তাদের ছবিসহ যাবতীয় তথ্য শেয়ার করতে পারবেন। অনেকটা ফেসবুক প্রোফাইলের আদলে তৈরি করা হয়েছে এটি। গুগল ব্যবহারকারী যদি তার প্রোফাইল সবার জন্য উন্মুক্ত করেন তবে এটি গুগল সার্চ ইঞ্জিনে প্রাধান্য পাবে। এর ফলে যে কেউ নাম সার্চ করে কাঙ্ক্ষিত ব্যক্তিকে খুঁজে নিতে পারবে, যা ব্যক্তিগত পরিচিতিতে সহায়ক হবে। গুগল প্রোফাইলের প্রথম পেজে যোগ করা যাবে শোকেস, ফেভারিট ছবিসহ প্রয়োজনীয় তিনটি বিষয়ে বিস্তারিত বিবরণ। এখানে রয়েছে মূল পেজ বা ভিউ পেজের লিংক। যদিও আগেই গুগল প্রোফাইল পেজ ছিল, তবে এটি আগের থেকে অনেক আকর্ষণীয় করা হয়েছে। ভিউ প্রোফাইল পেজের বাম পাশে ঠাঁই পাবে সৃদৃশ্য ছবি, ডানে আছে বিস্তারিত বিবরণ। আগামীতে পেজটির আরও উন্নয়ন করবে গুগল।
ফেসবুকে আপনার বন্ধুদের তালিকা হয়তো অনেক লম্বা। আপনি যখন ফেসবুকে লগইন করেন, তখন হয়তো অনেকেই চ্যাট করার জন্য বার্তা পাঠায়। কিন্তু আপনি যদি ব্যস্ত থাকেন বা নির্দিষ্ট কারও সঙ্গে শুধু চ্যাট করতে চান, তাহলে অনেক সময় হয়ে ওঠে না। কারণ আপনার কিছু বন্ধু হয়তো বারবার শুধু আপনাকে বার্তা পাঠায়, তখন আপনি অফলাইনেও যেতে পারছেন না; কারণ কারও সঙ্গে এখন আপনার চ্যাট করা দরকার। এ ক্ষেত্রে আপনি আপনার প্রিয় বন্ধুদের নিয়ে আলাদা চ্যাট বক্স তৈরি করতে পারেন। আলাদা চ্যাট বক্স তৈরি করার জন্য প্রথমে ফেসবুকে লগইন করে চ্যাট বক্সে ক্লিক করে তার পর Friend Lists-এ ক্লিক করুন। এখন Create a new list : বক্সে কোনো নাম লিখে (যেমন, Bestfriends, Classmates ইত্যাদি) কি-বোর্ড থেকে Enter চাপুন। এখন আবার চ্যাট বক্সে ক্লিক করে ওই নামের ওপর মাউস নিলে edit লেখা আসবে এবং সেখানে ক্লিক করলে নতুন একটি পেজ আসবে। সেখানে আপনার সব বন্ধুর তালিকা আসবে এবং সেখান থেকে আপনার পছন্দমতো বন্ধুদের নাম নির্বাচন করে Save Lists-এ ক্লিক করুন। এখন আবার চ্যাট বক্সে ক্লিক করলে সবার ওপরে দেখতে পাবেন আপনি যে নামে নতুন চ্যাট বক্সটি খুলেছেন সেই নাম এবং তার নিচে Others Friends নামে আপনার আগের চ্যাট বক্সটি। এখন চ্যাট বক্সের ডান পাশে মাউস নিলে Go offline লেখা আসবে এবং সেখানে ক্লিক করলে আপনার আগের চ্যাট বক্সটি অফলাইনে চলে যাবে। তখন শুধু নতুন চ্যাট বক্সের যে বন্ধুরা অনলাইনে আছেন, তাঁদের তালিকা দেখাবে। এভাবে আপনি একাধিক চ্যাট বক্স তৈরি করতে পারবেন এবং যেকোনো সময় যেকোনো চ্যাট বক্স অনলাইন অফলাইনে নিয়ে যেতে পারবেন। চ্যাট বক্সগুলোর ওপর মাউস রেখে edit-এ ক্লিক করে আপনার ইচ্ছামতো চ্যাট বক্সগুলো এডিটও করতে পারবেন।
13:00 Unknown
ফেসবুকে আপনার বন্ধুদের তালিকা হয়তো অনেক লম্বা। আপনি যখন ফেসবুকে লগইন করেন, তখন হয়তো অনেকেই চ্যাট করার জন্য বার্তা পাঠায়। কিন্তু আপনি যদি ব্যস্ত থাকেন বা নির্দিষ্ট কারও সঙ্গে শুধু চ্যাট করতে চান, তাহলে অনেক সময় হয়ে ওঠে না। কারণ আপনার কিছু বন্ধু হয়তো বারবার শুধু আপনাকে বার্তা পাঠায়, তখন আপনি অফলাইনেও যেতে পারছেন না; কারণ কারও সঙ্গে এখন আপনার চ্যাট করা দরকার। এ ক্ষেত্রে আপনি আপনার প্রিয় বন্ধুদের নিয়ে আলাদা চ্যাট বক্স তৈরি করতে পারেন। আলাদা চ্যাট বক্স তৈরি করার জন্য প্রথমে ফেসবুকে লগইন করে চ্যাট বক্সে ক্লিক করে তার পর Friend Lists-এ ক্লিক করুন। এখন Create a new list : বক্সে কোনো নাম লিখে (যেমন, Bestfriends, Classmates ইত্যাদি) কি-বোর্ড থেকে Enter চাপুন। এখন আবার চ্যাট বক্সে ক্লিক করে ওই নামের ওপর মাউস নিলে edit লেখা আসবে এবং সেখানে ক্লিক করলে নতুন একটি পেজ আসবে। সেখানে আপনার সব বন্ধুর তালিকা আসবে এবং সেখান থেকে আপনার পছন্দমতো বন্ধুদের নাম নির্বাচন করে Save Lists-এ ক্লিক করুন। এখন আবার চ্যাট বক্সে ক্লিক করলে সবার ওপরে দেখতে পাবেন আপনি যে নামে নতুন চ্যাট বক্সটি খুলেছেন সেই নাম এবং তার নিচে Others Friends নামে আপনার আগের চ্যাট বক্সটি। এখন চ্যাট বক্সের ডান পাশে মাউস নিলে Go offline লেখা আসবে এবং সেখানে ক্লিক করলে আপনার আগের চ্যাট বক্সটি অফলাইনে চলে যাবে। তখন শুধু নতুন চ্যাট বক্সের যে বন্ধুরা অনলাইনে আছেন, তাঁদের তালিকা দেখাবে। এভাবে আপনি একাধিক চ্যাট বক্স তৈরি করতে পারবেন এবং যেকোনো সময় যেকোনো চ্যাট বক্স অনলাইন অফলাইনে নিয়ে যেতে পারবেন। চ্যাট বক্সগুলোর ওপর মাউস রেখে edit-এ ক্লিক করে আপনার ইচ্ছামতো চ্যাট বক্সগুলো এডিটও করতে পারবেন।
ওয়েব পেইজের নির্দিষ্ট অংশ প্রিন্ট করা সম্ভব। এ জন্য www.printwhatyoulike.com ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে Enter এ URL টেক্সট বক্সে আপনার প্রয়োজনীয় ওয়েবসাইটটির ঠিকানা লিখে Start বাটনে ক্লিক করুন। বাম পাশে একটি প্যানেলসহ আপনার দেওয়া ওয়েব পেইজটি দেখা যাবে। এবার আপনি ওয়েব পেইজের যে অংশটুক প্রিন্ট করতে চান তা মাউস দিয়ে নির্দিষ্ট করে ক্লিক করুন (উপরে মাউস রাখলে লাল বর্ডার আসবে) নির্বাচিত হবে। এবার প্রিন্ট কমান্ড দিলে আপনার নির্বাচিত অংশ প্রিন্ট হবে।
14:00 Unknown
ওয়েব পেইজের নির্দিষ্ট অংশ প্রিন্ট করা সম্ভব। এ জন্য www.printwhatyoulike.com ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে Enter এ URL টেক্সট বক্সে আপনার প্রয়োজনীয় ওয়েবসাইটটির ঠিকানা লিখে Start বাটনে ক্লিক করুন। বাম পাশে একটি প্যানেলসহ আপনার দেওয়া ওয়েব পেইজটি দেখা যাবে। এবার আপনি ওয়েব পেইজের যে অংশটুক প্রিন্ট করতে চান তা মাউস দিয়ে নির্দিষ্ট করে ক্লিক করুন (উপরে মাউস রাখলে লাল বর্ডার আসবে) নির্বাচিত হবে। এবার প্রিন্ট কমান্ড দিলে আপনার নির্বাচিত অংশ প্রিন্ট হবে।
অনেক সময় ফায়ারফক্স খুলতে বেশ সময় লাগে। স্পিডি ফক্স নামের একটি সফটওয়্যারের সাহায্যে এসব সমস্যার সমাধান করতে পারেন। মাত্র ৪৫৮ কিলোবাইটের ছোট্ট এই সফটওয়্যারটি http://www.mediafire.com/?6s97hpsg7dv69x9 ঠিকানা থেকে নামিয়ে নিন। এরপর জিপ ফাইলটি খুলুন। সফটওয়্যারটি বহনযোগ্য বলে ইনস্টলের ঝামেলা নেই।
09:17 Unknown
অনেক সময় ফায়ারফক্স খুলতে বেশ সময় লাগে। স্পিডি ফক্স নামের একটি সফটওয়্যারের সাহায্যে এসব সমস্যার সমাধান করতে পারেন। মাত্র ৪৫৮ কিলোবাইটের ছোট্ট এই সফটওয়্যারটি http://www.mediafire.com/?6s97hpsg7dv69x9 ঠিকানা থেকে নামিয়ে নিন। এরপর জিপ ফাইলটি খুলুন। সফটওয়্যারটি বহনযোগ্য বলে ইনস্টলের ঝামেলা নেই।
ফেসবুকে আপনার বন্ধুদের তালিকা হয়তো অনেক লম্বা। তাঁদের মধ্যে আছে আপনার বন্ধু, বড় ভাই, শিক্ষক, আত্মীয়স্বজন বা অপরিচিত অনেকেই। কিন্তু কিছু কিছু ছবি বা লেখা আছে, যেগুলো সবারা জন্য নয়। শুধু নির্দিষ্ট কিছু মানুষের জন্য।
নির্দিষ্ট বন্ধুদের সঙ্গে ফেসবুকের নির্দিষ্ট কিছু জিনিস ভাগাভাগি বা শেয়ার করার জন্য আপনি ফেসবুকের কাস্টমাইজ সেটিংস ব্যবহার করতে পারেন। ফেসবুকের কাস্টমাইজ সেটিংস ব্যবহার করার জন্য প্রথমে ওপরে ডান পাশে Account থেকে Pৎivacy Settings-এ ক্লিক করুন। এখন নিচে থেকে Customize settings-এ ক্লিক করুন। এখন আপনার ছবির অ্যালবামের সেটিংস কাস্টমাইজ করার জন্য ওই পেজের মাঝখানে Edit album pৎivacy-এ ক্লিক করুন। এখন যে অ্যালবামটির কাস্টমাইজ সেটিংস তৈরি করতে চান, সে অ্যালবামটির নামের নিচের বাটনে ক্লিক করে কাস্টমাইজ নির্বাচন করুন। এখন Make this visible to বক্সে ক্লিক করে Specific People নির্বাচন করে যাঁদের সঙ্গে অ্যালবামটি শেয়ার করতে চান, তাঁদের নাম লিখে Save Satting-এ ক্লিক করুন বা যদি কিছু নির্দিষ্ট বন্ধু ছাড়া বাকি সবার সঙ্গে শেয়ার করতে চান, তাহলে Hide this fৎom বক্সে তাঁদের নাম লিখে Save Satting-এ ক্লিক করুন। এভাবে Pৎivacy Settings থেকে Customize Settings-এ ক্লিক করে সবকিছুর কাস্টমাইজ সেটিংস তৈরি করতে পারেন।
যাঁরা আপনার বন্ধু নন তাঁদের কাছে আপনার ফেসবুক প্রোফাইলটি দেখতে কেমন দেখায়, সেটি দেখতে চাইলে Account থেকে Pৎivacy Settings-এ ক্লিক করুন। এখন নিচে থেকে Customize settings-এ ক্লিক করে নতুন পেজ এলে সবার ওপরে ডান পাশে Pৎeview My Pৎofile-এ ক্লিক করুন।
10:00 Unknown
ফেসবুকে আপনার বন্ধুদের তালিকা হয়তো অনেক লম্বা। তাঁদের মধ্যে আছে আপনার বন্ধু, বড় ভাই, শিক্ষক, আত্মীয়স্বজন বা অপরিচিত অনেকেই। কিন্তু কিছু কিছু ছবি বা লেখা আছে, যেগুলো সবারা জন্য নয়। শুধু নির্দিষ্ট কিছু মানুষের জন্য।
নির্দিষ্ট বন্ধুদের সঙ্গে ফেসবুকের নির্দিষ্ট কিছু জিনিস ভাগাভাগি বা শেয়ার করার জন্য আপনি ফেসবুকের কাস্টমাইজ সেটিংস ব্যবহার করতে পারেন। ফেসবুকের কাস্টমাইজ সেটিংস ব্যবহার করার জন্য প্রথমে ওপরে ডান পাশে Account থেকে Pৎivacy Settings-এ ক্লিক করুন। এখন নিচে থেকে Customize settings-এ ক্লিক করুন। এখন আপনার ছবির অ্যালবামের সেটিংস কাস্টমাইজ করার জন্য ওই পেজের মাঝখানে Edit album pৎivacy-এ ক্লিক করুন। এখন যে অ্যালবামটির কাস্টমাইজ সেটিংস তৈরি করতে চান, সে অ্যালবামটির নামের নিচের বাটনে ক্লিক করে কাস্টমাইজ নির্বাচন করুন। এখন Make this visible to বক্সে ক্লিক করে Specific People নির্বাচন করে যাঁদের সঙ্গে অ্যালবামটি শেয়ার করতে চান, তাঁদের নাম লিখে Save Satting-এ ক্লিক করুন বা যদি কিছু নির্দিষ্ট বন্ধু ছাড়া বাকি সবার সঙ্গে শেয়ার করতে চান, তাহলে Hide this fৎom বক্সে তাঁদের নাম লিখে Save Satting-এ ক্লিক করুন। এভাবে Pৎivacy Settings থেকে Customize Settings-এ ক্লিক করে সবকিছুর কাস্টমাইজ সেটিংস তৈরি করতে পারেন।
যাঁরা আপনার বন্ধু নন তাঁদের কাছে আপনার ফেসবুক প্রোফাইলটি দেখতে কেমন দেখায়, সেটি দেখতে চাইলে Account থেকে Pৎivacy Settings-এ ক্লিক করুন। এখন নিচে থেকে Customize settings-এ ক্লিক করে নতুন পেজ এলে সবার ওপরে ডান পাশে Pৎeview My Pৎofile-এ ক্লিক করুন।
অনেক সময় ইয়াহু মেসেঞ্জারে একাধিক আইডিতে লগ ইন করতে হয়। কিন্তু এটা সম্ভব হয় না, অবশ্য অনেকে বিভিন্ন সফটওয়্যার ব্যবহার করেন। কিন্তু কোনো ধরনের সফটওয়্যার ব্যবহার ছাড়াই একাধিক ইয়াহু আইডিতে লগ ইন করা সম্ভব। এর জন্য প্রথমে—
কম্পিউটারের স্টার্ট বাটন থেকে Run-এ ক্লিক করে টাইপ করুন regedit, এরপর ড়শ করুন। একটা ডায়ালগ বক্স আসবে যাতে hkey_current_user লেখাতে ক্লিক করতে হবে। এরপর পর্যায়ক্রমে software>yahoo>pager-এ ক্লিক করে test-এর ডান দিকে সাদা জায়গায় রাইট বাটন ক্লিক করতে হবে। এবার ফাঁকা স্থানে ক্লিক করুন মাউসে New শো করতে। এবার DWORD Value-তে গিয়ে ফাঁকা জায়গায় ক্লিক করলে New Value #1 আসবে। এবার এটাকে রিনেম করে ওই স্থানে plural লিখতে হবে। এবার plural-এ রাইট বাটন ক্লিক করে মডিফাইতে ক্লিক করতে হবে। এবার যে বক্স আসবে সেখানে value data নড়ী G 0-র স্থানে ১ করে ড়শ করতে হবে।
এরপর কম্পিউটার restart করলেই ইয়াহু মেজেঞ্জারে একইসঙ্গে একাধিক আইডি ব্যবহার করা যাবে। আবার আগের জায়গায় যেতে চাইলে value data box-এ ১ জায়গায় ০ টাইপ করে দিলেই হয়ে যাবে।
10:12 Unknown
অনেক সময় ইয়াহু মেসেঞ্জারে একাধিক আইডিতে লগ ইন করতে হয়। কিন্তু এটা সম্ভব হয় না, অবশ্য অনেকে বিভিন্ন সফটওয়্যার ব্যবহার করেন। কিন্তু কোনো ধরনের সফটওয়্যার ব্যবহার ছাড়াই একাধিক ইয়াহু আইডিতে লগ ইন করা সম্ভব। এর জন্য প্রথমে—
কম্পিউটারের স্টার্ট বাটন থেকে Run-এ ক্লিক করে টাইপ করুন regedit, এরপর ড়শ করুন। একটা ডায়ালগ বক্স আসবে যাতে hkey_current_user লেখাতে ক্লিক করতে হবে। এরপর পর্যায়ক্রমে software>yahoo>pager-এ ক্লিক করে test-এর ডান দিকে সাদা জায়গায় রাইট বাটন ক্লিক করতে হবে। এবার ফাঁকা স্থানে ক্লিক করুন মাউসে New শো করতে। এবার DWORD Value-তে গিয়ে ফাঁকা জায়গায় ক্লিক করলে New Value #1 আসবে। এবার এটাকে রিনেম করে ওই স্থানে plural লিখতে হবে। এবার plural-এ রাইট বাটন ক্লিক করে মডিফাইতে ক্লিক করতে হবে। এবার যে বক্স আসবে সেখানে value data নড়ী G 0-র স্থানে ১ করে ড়শ করতে হবে।
এরপর কম্পিউটার restart করলেই ইয়াহু মেজেঞ্জারে একইসঙ্গে একাধিক আইডি ব্যবহার করা যাবে। আবার আগের জায়গায় যেতে চাইলে value data box-এ ১ জায়গায় ০ টাইপ করে দিলেই হয়ে যাবে।
ব্যবহারকারীরা যাতে আরও নিরাপদে তথ্য শেয়ার করতে পারেন সে জন্য সম্প্রতি ফেসবুকে ‘গ্রুপস’ নামক একটি ফিচার চালু করা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় আনুষ্ঠানিকভাবে ফিচারটি চালু করেছেন ফেসবুকের প্রধান নির্বাহী মার্ক জুকারবার্গ। যদিও বাংলাদেশে এখনও এটি চালু হয়নি। তবে ‘গ্রুপস’ ফিচার যেদিন চালু করা হলো ঠিক একই দিন ‘ডাউনলোড টুলস’ নামে আরেকটি টুলসেরও আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেছেন জুকারবাগ।
ফেসবুক ডাউনলোড টুলস
ফেসবুকের ব্যবহারকারীরা ইদানীং নানা কারণেই অ্যাকাউন্ট বাতিলের স্বীকার হচ্ছেন। অ্যাকাউন্ট অপব্যবহারের কারণেও অনেকে সাধ্যের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হারাচ্ছেন। এতে হয়ত সহজেই আরেকটি অ্যাকাউন্ট খুলে নেয়া যাবে, তবে আগের অ্যাকাউন্টের কনটেম্লটগুলো আর খুঁজে পাওয়া যাবে না। ফেসবুকে জমা হওয়া সব কনটেম্লট এবং তথ্য হারিয়ে যাবে চিরতরে! তবে চিরতরে হারিয়ে যাওয়ার আগে তথ্যগুলো যাতে ব্যবহারকারীরা কম্পিউটারের হার্ডড্রাইভে সংরক্ষণ করে রাখতে পারেন, সে বন্দোবস্ত করে দিলেন স্বয়ং জুকারবার্গ। ডাউনলোড টুলসের মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা হার্ডড্রাইভে ফেসবুক অ্যাকাউন্টের সব তথ্য ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।
কীভাবে করবেন এ প্রক্রিয়া?
প্রথমে আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে সাইন ইন করুন। এবার হোমপেজের উপরে ডানপাশে Accounts এ ক্লিক করুন। এখান থেকে ক্লিক করুন Account Settings-এ।
নতুন যে পেজটি খুলবে এবার একেবারে তার নিচে Download your information নামে একটা ট্যাব পাবেন। সেখানকার Learn More লেখা লিংকে ক্লিক করুন।
এরপর Download বাটনে সরাসরি একটি ক্লিক করুন। এবার আপনার ফেসবুক মেইল অ্যাকাউন্টে একটি মেইল পাবেন (মেইল পেতে কয়েক ঘণ্টা দেরি হতে পারে)। মেইলে একটা লিংক পাবেন। লিংকটিতে ক্লিক করুন। নতুন যে পেজটি খুলবে সেখানে আপনার ফেসবুকের পাসওয়ার্ডটি লিখুন। এবার ডাউনলোডে ক্লিক করলে আপনার ফেসবুকের তথ্যগুলো ডাউনলোড হওয়া শুরু করবে।

তথ্যগুলো যেভাবে দেখবেন
ডাউনলোড হওয়া তথ্যের ফাইলটি জিপ ফাইল হিসেবে থাকবে। প্রথমে সেটি আনজিপ করুন। এবার যে ফাইলটি ইনডেক্স নামে পাবেন সেটি কোনো ওয়েব ব্রাউজার দিয়ে খুলুন (ওপেন উইথ থেকে ব্রাউজার নির্বাচন করতে হবে)। এবার ফাইলটি অফলাইনে ঘুরে বেড়াতে পারবেন এবং তথ্যাবলী সব দেখতে পারবেন। ছবিগুলো পাবেন অ্যালবাম নামক একটি ফোল্ডারে।
11:00 Unknown
ব্যবহারকারীরা যাতে আরও নিরাপদে তথ্য শেয়ার করতে পারেন সে জন্য সম্প্রতি ফেসবুকে ‘গ্রুপস’ নামক একটি ফিচার চালু করা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় আনুষ্ঠানিকভাবে ফিচারটি চালু করেছেন ফেসবুকের প্রধান নির্বাহী মার্ক জুকারবার্গ। যদিও বাংলাদেশে এখনও এটি চালু হয়নি। তবে ‘গ্রুপস’ ফিচার যেদিন চালু করা হলো ঠিক একই দিন ‘ডাউনলোড টুলস’ নামে আরেকটি টুলসেরও আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেছেন জুকারবাগ।
ফেসবুক ডাউনলোড টুলস
ফেসবুকের ব্যবহারকারীরা ইদানীং নানা কারণেই অ্যাকাউন্ট বাতিলের স্বীকার হচ্ছেন। অ্যাকাউন্ট অপব্যবহারের কারণেও অনেকে সাধ্যের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হারাচ্ছেন। এতে হয়ত সহজেই আরেকটি অ্যাকাউন্ট খুলে নেয়া যাবে, তবে আগের অ্যাকাউন্টের কনটেম্লটগুলো আর খুঁজে পাওয়া যাবে না। ফেসবুকে জমা হওয়া সব কনটেম্লট এবং তথ্য হারিয়ে যাবে চিরতরে! তবে চিরতরে হারিয়ে যাওয়ার আগে তথ্যগুলো যাতে ব্যবহারকারীরা কম্পিউটারের হার্ডড্রাইভে সংরক্ষণ করে রাখতে পারেন, সে বন্দোবস্ত করে দিলেন স্বয়ং জুকারবার্গ। ডাউনলোড টুলসের মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা হার্ডড্রাইভে ফেসবুক অ্যাকাউন্টের সব তথ্য ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।
কীভাবে করবেন এ প্রক্রিয়া?
প্রথমে আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে সাইন ইন করুন। এবার হোমপেজের উপরে ডানপাশে Accounts এ ক্লিক করুন। এখান থেকে ক্লিক করুন Account Settings-এ।
নতুন যে পেজটি খুলবে এবার একেবারে তার নিচে Download your information নামে একটা ট্যাব পাবেন। সেখানকার Learn More লেখা লিংকে ক্লিক করুন।
এরপর Download বাটনে সরাসরি একটি ক্লিক করুন। এবার আপনার ফেসবুক মেইল অ্যাকাউন্টে একটি মেইল পাবেন (মেইল পেতে কয়েক ঘণ্টা দেরি হতে পারে)। মেইলে একটা লিংক পাবেন। লিংকটিতে ক্লিক করুন। নতুন যে পেজটি খুলবে সেখানে আপনার ফেসবুকের পাসওয়ার্ডটি লিখুন। এবার ডাউনলোডে ক্লিক করলে আপনার ফেসবুকের তথ্যগুলো ডাউনলোড হওয়া শুরু করবে।

তথ্যগুলো যেভাবে দেখবেন
ডাউনলোড হওয়া তথ্যের ফাইলটি জিপ ফাইল হিসেবে থাকবে। প্রথমে সেটি আনজিপ করুন। এবার যে ফাইলটি ইনডেক্স নামে পাবেন সেটি কোনো ওয়েব ব্রাউজার দিয়ে খুলুন (ওপেন উইথ থেকে ব্রাউজার নির্বাচন করতে হবে)। এবার ফাইলটি অফলাইনে ঘুরে বেড়াতে পারবেন এবং তথ্যাবলী সব দেখতে পারবেন। ছবিগুলো পাবেন অ্যালবাম নামক একটি ফোল্ডারে।
খুব সহজেই ইংরেজি শব্দ বা বাক্য বাংলায় অনুবাদ করতে http://bengalinux.sourceforge.net/cgi-bin/anubadok/index.pl ঠিকানার ওয়েরবসাইটে প্রবেশ করুন। এবার প্রয়োজনীয় ইংরেজি শব্দ বা বাক্য লিখে অনুবাদ বাটনে ক্লিক করুন।
08:58 Unknown
খুব সহজেই ইংরেজি শব্দ বা বাক্য বাংলায় অনুবাদ করতে http://bengalinux.sourceforge.net/cgi-bin/anubadok/index.pl ঠিকানার ওয়েরবসাইটে প্রবেশ করুন। এবার প্রয়োজনীয় ইংরেজি শব্দ বা বাক্য লিখে অনুবাদ বাটনে ক্লিক করুন।