চালু হলো স্বপ্নযাত্রা ব্লগের মোবাইল সংস্করন।এখন আপনার মোবাইল থেকেই আগের চেয়ে দ্রুত স্বপ্নযাত্রা ব্লগে ঢুকতে পারবেন,এজন্য আপনার মোবাইল থেকে www.pchelplinewap.tk     সেই সাথে আমরা আমাদের মূল ব্লগের ঠিকানাও পরিবর্তন করেছি।অনেকেরই blogger.com এর সাইটগুলোতে ঢুকতে সমস্যা হচ্ছে।তাই এখন থেকে স্বপ্নযাত্রার নতুন ঠিকানা- www.pchelplinebd.co.cc
22:36 Unknown
চালু হলো স্বপ্নযাত্রা ব্লগের মোবাইল সংস্করন।এখন আপনার মোবাইল থেকেই আগের চেয়ে দ্রুত স্বপ্নযাত্রা ব্লগে ঢুকতে পারবেন,এজন্য আপনার মোবাইল থেকে www.pchelplinewap.tk     সেই সাথে আমরা আমাদের মূল ব্লগের ঠিকানাও পরিবর্তন করেছি।অনেকেরই blogger.com এর সাইটগুলোতে ঢুকতে সমস্যা হচ্ছে।তাই এখন থেকে স্বপ্নযাত্রার নতুন ঠিকানা- www.pchelplinebd.co.cc
নানা কারণে অনেক সময় ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাকড হয়ে যায়। তবে নিরাপত্তাব্যবস্থা সবল করে হ্যাকিংয়ের আশঙ্কা দূর করা যায়। আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তাব্যবস্থা সবল না দুর্বল, তা আপনি যাচাই করে নিতে পারেন। এ জন্য ফেসবুকে ঢুকে www.facebook.com/update_security_info.php?wizard=1&src=netego ঠিকানায় যান। যদি আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তাব্যবস্থা সবল হয়, তাহলে Strong (সবুজ রং চিহ্নিত) লেখা থাকবে। যদি নিরাপত্তাব্যবস্থা দুর্বল হয়, তাহলে low (লাল রং চিহ্নিত) লেখা থাকবে। এ রকম নিরাপত্তাব্যবস্থা সবল করার জন্য আপনাকে তিনটি অপশন দেওয়া হবে। প্রথম অপশন থেকে আপনি ফেসবুক অ্যাকাউন্টে একাধিক মেইল যোগ করবেন। দ্বিতীয় অপশনে ফেসবুক অ্যাকাউন্টে আপনার মুঠোফোন নম্বর যোগ করতে হবে। তৃতীয় অপশনে নিরাপত্তা প্রশ্ন যোগ করুন।
মনে রাখবেন, হ্যাকাররা সাধারণত প্রথমে ই-মেইল আইডি হ্যাক করার চেষ্টা করে। ওপরের ধাপগুলো পূরণ করলে আপনার ফেসবুক আইডি হ্যাক হলেও তা পুনরুদ্ধারের সম্ভাবনা থাকবে। এ ছাড়া ওপরে ডানে Account/Account Settings/ Account Security অপশনে গিয়ে ডান পাশের change অপশনের চেকবক্সগুলোতে টিকচিহ্ন দিয়ে সেভ করুন। এর পর থেকে ফেসবুকে লগইন করলে Name New Computer নামের একটি পেজ আসবে। এখানে কম্পিউটারের যেকোনো একটি নাম দিয়ে Continue বাটনে ক্লিক করুন। এখন থেকে আপনার ফেসবুক আইডি লগইন করলে আপনার ই-মেইল এবং মোবাইল নম্বরে (যদি মোবাইল অপারেটর ফেসবুক এসএমএস সাপোর্ট করে) একটি বার্তা আসবে। ওই বার্তায় লেখা থাকবে সর্বশেষ কখন কোন নাম দিয়ে আপনার ফেসবুক আইডিটি লগইন করা হয়েছে। যদি আপনি ওই নাম দিয়ে ফেসবুকে লগইন করে না থাকেন, তাহলে দ্রুত ফেসবুকের পাসওয়ার্ড বদলে ফেলুন। নিরাপত্তার জন্য আপনি আরও কিছু বিষয় খেয়াল করতে পারেন। যেমন ফেসবুকে কেউ আপনাকে সন্দেহজনক কোনো লিংকে ক্লিক করতে বললে সে লিংকে ক্লিক করবেন না। ফেসবুক প্রোফাইলে অপ্রয়োজনীয় অথবা সন্দেহজনক কোনো Application যোগ করবেন না। ফেসবুক Application কিছু কিছু স্প্যাম ছড়িয়ে দিতে ভূমিকা রাখে। আপনার প্রোফাইলে যোগ করা এর তালিকা account/privacy settings/edit your settings (application and website) অপশনে গিয়ে দেখতে পারবেন। এখান app you use ট্যাবের Remove অপশনে ক্লিক করুন এবং সন্দেহজনক Application তালিকা থেকে বাদ দিয়ে দিন।
12:26 Unknown
নানা কারণে অনেক সময় ফেসবুক অ্যাকাউন্ট হ্যাকড হয়ে যায়। তবে নিরাপত্তাব্যবস্থা সবল করে হ্যাকিংয়ের আশঙ্কা দূর করা যায়। আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তাব্যবস্থা সবল না দুর্বল, তা আপনি যাচাই করে নিতে পারেন। এ জন্য ফেসবুকে ঢুকে www.facebook.com/update_security_info.php?wizard=1&src=netego ঠিকানায় যান। যদি আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তাব্যবস্থা সবল হয়, তাহলে Strong (সবুজ রং চিহ্নিত) লেখা থাকবে। যদি নিরাপত্তাব্যবস্থা দুর্বল হয়, তাহলে low (লাল রং চিহ্নিত) লেখা থাকবে। এ রকম নিরাপত্তাব্যবস্থা সবল করার জন্য আপনাকে তিনটি অপশন দেওয়া হবে। প্রথম অপশন থেকে আপনি ফেসবুক অ্যাকাউন্টে একাধিক মেইল যোগ করবেন। দ্বিতীয় অপশনে ফেসবুক অ্যাকাউন্টে আপনার মুঠোফোন নম্বর যোগ করতে হবে। তৃতীয় অপশনে নিরাপত্তা প্রশ্ন যোগ করুন।
মনে রাখবেন, হ্যাকাররা সাধারণত প্রথমে ই-মেইল আইডি হ্যাক করার চেষ্টা করে। ওপরের ধাপগুলো পূরণ করলে আপনার ফেসবুক আইডি হ্যাক হলেও তা পুনরুদ্ধারের সম্ভাবনা থাকবে। এ ছাড়া ওপরে ডানে Account/Account Settings/ Account Security অপশনে গিয়ে ডান পাশের change অপশনের চেকবক্সগুলোতে টিকচিহ্ন দিয়ে সেভ করুন। এর পর থেকে ফেসবুকে লগইন করলে Name New Computer নামের একটি পেজ আসবে। এখানে কম্পিউটারের যেকোনো একটি নাম দিয়ে Continue বাটনে ক্লিক করুন। এখন থেকে আপনার ফেসবুক আইডি লগইন করলে আপনার ই-মেইল এবং মোবাইল নম্বরে (যদি মোবাইল অপারেটর ফেসবুক এসএমএস সাপোর্ট করে) একটি বার্তা আসবে। ওই বার্তায় লেখা থাকবে সর্বশেষ কখন কোন নাম দিয়ে আপনার ফেসবুক আইডিটি লগইন করা হয়েছে। যদি আপনি ওই নাম দিয়ে ফেসবুকে লগইন করে না থাকেন, তাহলে দ্রুত ফেসবুকের পাসওয়ার্ড বদলে ফেলুন। নিরাপত্তার জন্য আপনি আরও কিছু বিষয় খেয়াল করতে পারেন। যেমন ফেসবুকে কেউ আপনাকে সন্দেহজনক কোনো লিংকে ক্লিক করতে বললে সে লিংকে ক্লিক করবেন না। ফেসবুক প্রোফাইলে অপ্রয়োজনীয় অথবা সন্দেহজনক কোনো Application যোগ করবেন না। ফেসবুক Application কিছু কিছু স্প্যাম ছড়িয়ে দিতে ভূমিকা রাখে। আপনার প্রোফাইলে যোগ করা এর তালিকা account/privacy settings/edit your settings (application and website) অপশনে গিয়ে দেখতে পারবেন। এখান app you use ট্যাবের Remove অপশনে ক্লিক করুন এবং সন্দেহজনক Application তালিকা থেকে বাদ দিয়ে দিন।

আগের পোস্টে আমরা adsense নিয়ে এক দফা আলোচনা করেছি।বলেছিলাম adsense পাবার বিকল্প উপায় নিয়ে আলোচনা করবো।সেই পোস্ট থেকে নিশ্চই আপনারা বুঝতে পেরেছেন adsense পেতে হলে কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে।সেই নিয়ম অনেকের কাছে কঠিন মনে হতে পারে ।তাই আজকে আমরা জানবো কি করে সেই নিয়ম একটু সহজ করা যায়।
আমরাদের অনেকেরই প্রি ওয়েবসাইট বানানোর শথ আছে। www.weebly.com ফ্রি সাইট বানানোর জন্য একটি দারুন মাধ্যম।এখানে sign up করে আপনি ফ্রি সাইট বানাতে পারেন এবং সেই ফ্রি সাইটে adsense পেতে পারেন।এটা blogger এর মত্র কঠিন নয়।এখানে সাইটে আপনি কিছু ভালো কন্টেন্ট দিয়েই পেয়ে যেতে পারেন কাংখিত adsense account.
10:05 Unknown

আগের পোস্টে আমরা adsense নিয়ে এক দফা আলোচনা করেছি।বলেছিলাম adsense পাবার বিকল্প উপায় নিয়ে আলোচনা করবো।সেই পোস্ট থেকে নিশ্চই আপনারা বুঝতে পেরেছেন adsense পেতে হলে কিছু নিয়ম মেনে চলতে হবে।সেই নিয়ম অনেকের কাছে কঠিন মনে হতে পারে ।তাই আজকে আমরা জানবো কি করে সেই নিয়ম একটু সহজ করা যায়।
আমরাদের অনেকেরই প্রি ওয়েবসাইট বানানোর শথ আছে। www.weebly.com ফ্রি সাইট বানানোর জন্য একটি দারুন মাধ্যম।এখানে sign up করে আপনি ফ্রি সাইট বানাতে পারেন এবং সেই ফ্রি সাইটে adsense পেতে পারেন।এটা blogger এর মত্র কঠিন নয়।এখানে সাইটে আপনি কিছু ভালো কন্টেন্ট দিয়েই পেয়ে যেতে পারেন কাংখিত adsense account.
অনলাইনে আয়ের বিভিন্ন পদ্ধতি আছে। এর মধ্যে রেফারেল থেকে আয় অন্যতম। এজন্য www.referralsignup.co.cc থেকে রেজিষ্ট্রেশন করে প্রাপ্ত রেফারেল লিংক বন্ধুদের আমন্ত্রণ জানিয়ে আয় করা যায়।
ধাপ ১. প্রথমে Create an account now এ ক্লিক করে ফরম পূরণ করে একাউন্ট তৈরী শেষ করতে হবে। একটি একাউন্ট থেকে ২টি ফ্রি ডোমেইন রেজিষ্ট্রেশন করা যাবে।
ধাপ ২. এরপরে ডোমেইন রেজিষ্ট্রেশনের জন্য লগইন থেকে Getting A New Domain এ ক্লিক করে সার্চ বক্সে ডোমেইনের নাম লিখে Check availability বাটনে ক্লিক করম্নন। ডোমেইনটি যদি খালি থাকে এবং মূল্য যদি 0 ডলার হয় তাহলে Continue to registration বাটনে ক্লিক করে রেজিষ্ট্রেশন সমাপ্ত করুন। অন্যথায় আবারো নতুন নামে ডোমেইন সার্চ করতে হবে। এবার ডোমেইনটি ৪৮ ঘন্টার মধ্যে সেটআপ সমাপ্ত (নেম সার্ভার / ডিএনএস রেকর্ড / ইউআরএল ফাওয়ার্ড) করুন।
ধাপ ৩. এবার Referrals এ ক্লিক করে নিচের Join our Referral Bonus Program! এ নাম, ইমেইল, পাওয়ার্ড দিয়ে একাউন্ট তৈরী করতে হবে। এবার রেফারেলে লগইন করে Your personalized referral link এর নিচে (www.co.cc/?id=144410 এ রকমের) একটি রেফারেল লিংক পাওয়া যাবে। এছাড়াও উক্ত রেফারেল লিংক দ্বারা নিচে কয়েকটি বিজ্ঞাপনের কোডও পাওয়া যাবে। এবার উক্ত লিংক বা কোড ওয়েবসাইটে বা মেইলের মাধ্যমে প্রচার করলে উক্ত রেফারেল লিংকে ক্লিক করে কেউ ফ্রি ডোমেইন রেজিষ্ট্রেশন করলে আপনার একাউন্টে .১ ইউএসডি ডলার (১০ সেন্ট) জমা হবে আর ডোমেইন ক্রয় করলে পরিশোধকৃত মূল্যের ৪০% জমা হবে। এই ডলার (১ ডলার হলেই) পে-পালের মাধ্যমে উত্তোলন করা যাবে। তবে কেউ নিজের রেফারেলে ক্লিক করে নিজেই ডোমেইন রেজিষ্ট্রেশন করে চিটিং হিসাবে ধরা পড়লে একাউন্টের অর্থ বাজেয়াপ্ত হবে।
09:29 Unknown
অনলাইনে আয়ের বিভিন্ন পদ্ধতি আছে। এর মধ্যে রেফারেল থেকে আয় অন্যতম। এজন্য www.referralsignup.co.cc থেকে রেজিষ্ট্রেশন করে প্রাপ্ত রেফারেল লিংক বন্ধুদের আমন্ত্রণ জানিয়ে আয় করা যায়।
ধাপ ১. প্রথমে Create an account now এ ক্লিক করে ফরম পূরণ করে একাউন্ট তৈরী শেষ করতে হবে। একটি একাউন্ট থেকে ২টি ফ্রি ডোমেইন রেজিষ্ট্রেশন করা যাবে।
ধাপ ২. এরপরে ডোমেইন রেজিষ্ট্রেশনের জন্য লগইন থেকে Getting A New Domain এ ক্লিক করে সার্চ বক্সে ডোমেইনের নাম লিখে Check availability বাটনে ক্লিক করম্নন। ডোমেইনটি যদি খালি থাকে এবং মূল্য যদি 0 ডলার হয় তাহলে Continue to registration বাটনে ক্লিক করে রেজিষ্ট্রেশন সমাপ্ত করুন। অন্যথায় আবারো নতুন নামে ডোমেইন সার্চ করতে হবে। এবার ডোমেইনটি ৪৮ ঘন্টার মধ্যে সেটআপ সমাপ্ত (নেম সার্ভার / ডিএনএস রেকর্ড / ইউআরএল ফাওয়ার্ড) করুন।
ধাপ ৩. এবার Referrals এ ক্লিক করে নিচের Join our Referral Bonus Program! এ নাম, ইমেইল, পাওয়ার্ড দিয়ে একাউন্ট তৈরী করতে হবে। এবার রেফারেলে লগইন করে Your personalized referral link এর নিচে (www.co.cc/?id=144410 এ রকমের) একটি রেফারেল লিংক পাওয়া যাবে। এছাড়াও উক্ত রেফারেল লিংক দ্বারা নিচে কয়েকটি বিজ্ঞাপনের কোডও পাওয়া যাবে। এবার উক্ত লিংক বা কোড ওয়েবসাইটে বা মেইলের মাধ্যমে প্রচার করলে উক্ত রেফারেল লিংকে ক্লিক করে কেউ ফ্রি ডোমেইন রেজিষ্ট্রেশন করলে আপনার একাউন্টে .১ ইউএসডি ডলার (১০ সেন্ট) জমা হবে আর ডোমেইন ক্রয় করলে পরিশোধকৃত মূল্যের ৪০% জমা হবে। এই ডলার (১ ডলার হলেই) পে-পালের মাধ্যমে উত্তোলন করা যাবে। তবে কেউ নিজের রেফারেলে ক্লিক করে নিজেই ডোমেইন রেজিষ্ট্রেশন করে চিটিং হিসাবে ধরা পড়লে একাউন্টের অর্থ বাজেয়াপ্ত হবে।
রেডিও-র জনপ্রিয় মাধ্যম হচ্ছে ইন্টারনেট রেডিও বা অনলাইন রেডিও। ইন্টারনেট থাকলে অনলাইন থেকে প্লেয়ারের মাধ্যমে বা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অনলাইন রেডিও শোনা যায়। কিন্তু বেশীরভাগ অনলাইন রেডিও মোবাইল ইন্টারনেট থেকে শোনার ব্যবস্থা নেই। এসব বাধা পেরিয়ে রেডিও ঢাকা মোবাইলের জন্য প্লেয়ার (ডেমো সংস্করণ) অবমুক্ত করেছে। ফলে প্লেয়ারটি মোবাইলে ডাউনলোড করে ইনস্টল করে খুব সহজে শোনা যাবে। ঠিকানা: www.radiodhaka.net
09:29 Unknown
রেডিও-র জনপ্রিয় মাধ্যম হচ্ছে ইন্টারনেট রেডিও বা অনলাইন রেডিও। ইন্টারনেট থাকলে অনলাইন থেকে প্লেয়ারের মাধ্যমে বা ওয়েবসাইটের মাধ্যমে অনলাইন রেডিও শোনা যায়। কিন্তু বেশীরভাগ অনলাইন রেডিও মোবাইল ইন্টারনেট থেকে শোনার ব্যবস্থা নেই। এসব বাধা পেরিয়ে রেডিও ঢাকা মোবাইলের জন্য প্লেয়ার (ডেমো সংস্করণ) অবমুক্ত করেছে। ফলে প্লেয়ারটি মোবাইলে ডাউনলোড করে ইনস্টল করে খুব সহজে শোনা যাবে। ঠিকানা: www.radiodhaka.net
অনেক সময় হার্ডডিস্ক ড্রাইভের কিছু তথ্য নষ্ট বা করাপ্টেড হলে সাধারণভাবে ফাইল/ফোল্ডার কপি হয় না। ফলে ফাইল/ফোল্ডার কপি করতে গেলে করাপ্টেড ফাইল পেলেই কপি বন্ধ হয়ে যায়। এমন সমস্যার সমাধান হলো ‘আনস্টপেবল কপিয়ার’। সফটওয়্যারটি চালু করে Source ও Target ফোল্ডার নির্বাচন করে Copy-তে ক্লিক করলে ফাইল কপি শুরু হবে, আর করাপ্টেড ফাইলগুলো কপি হবে না। ফাইল সরিয়ে রাখতে (মুভ) চাইলে Settings থেকে Move Files নির্বাচন করতে হবে। মাত্র ৫০০ কিলোবাইটের মতো ফ্রিওয়্যার এই সফটওয়্যারটি www.roadkil.net থেকে ডাউনলোড করা যাবে।
09:23 Unknown
অনেক সময় হার্ডডিস্ক ড্রাইভের কিছু তথ্য নষ্ট বা করাপ্টেড হলে সাধারণভাবে ফাইল/ফোল্ডার কপি হয় না। ফলে ফাইল/ফোল্ডার কপি করতে গেলে করাপ্টেড ফাইল পেলেই কপি বন্ধ হয়ে যায়। এমন সমস্যার সমাধান হলো ‘আনস্টপেবল কপিয়ার’। সফটওয়্যারটি চালু করে Source ও Target ফোল্ডার নির্বাচন করে Copy-তে ক্লিক করলে ফাইল কপি শুরু হবে, আর করাপ্টেড ফাইলগুলো কপি হবে না। ফাইল সরিয়ে রাখতে (মুভ) চাইলে Settings থেকে Move Files নির্বাচন করতে হবে। মাত্র ৫০০ কিলোবাইটের মতো ফ্রিওয়্যার এই সফটওয়্যারটি www.roadkil.net থেকে ডাউনলোড করা যাবে।
গুগলের ওয়েবভিত্তিক ই-মেইলআদান-প্রদানের সেবা জিমেইল জিমেইলে থিম ব্যবহারের সুবিধা অনেক আগেই ছিল, সঙ্গে ছিল নিজস্ব থিম ব্যবহারের সুবিধা। সম্প্র্রতি নিজস্ব থিমে নিজস্ব ছবি রাখার সুযোগ দেওয়া হয়েছে।ফলে ব্যবহারকারীরা জিমেইলে নিজের পছন্দের ছবি ব্যবহার করতে পারবে।
এ জন্য জিমেইলে ঢুকে Mail Settings-এ ক্লিক করুন। এবার Themes ট্যাবে ক্লিক করে নিচে Create your own theme-এ ক্লিক করুন, তাহলে পপআপ উইন্ডো চালু হবে। এবার মূল অংশে (ওপরে) ক্লিক করলে Main Background নামে একটি রঙের চার্ট আসবে, যার নিচে Background Image-এর Select-এ ক্লিক করলে একটি পপআপ উইন্ডো আসবে। এখানে পিকাসা অ্যালবাম থেকে ছবি পছন্দ করে অথবা কম্পিউটার থেকে JPG, GIF বা PNG ফরম্যাটের ছবি আপলোড করে সেট করুন। এভাবে ফুটারের ছবিও যুক্ত করতে পারেন। সব শেষে Save বাটনে ক্লিক করে দেখুন জিমেইলে ছবিটি দেখা যাচ্ছে।
09:20 Unknown
গুগলের ওয়েবভিত্তিক ই-মেইলআদান-প্রদানের সেবা জিমেইল জিমেইলে থিম ব্যবহারের সুবিধা অনেক আগেই ছিল, সঙ্গে ছিল নিজস্ব থিম ব্যবহারের সুবিধা। সম্প্র্রতি নিজস্ব থিমে নিজস্ব ছবি রাখার সুযোগ দেওয়া হয়েছে।ফলে ব্যবহারকারীরা জিমেইলে নিজের পছন্দের ছবি ব্যবহার করতে পারবে।
এ জন্য জিমেইলে ঢুকে Mail Settings-এ ক্লিক করুন। এবার Themes ট্যাবে ক্লিক করে নিচে Create your own theme-এ ক্লিক করুন, তাহলে পপআপ উইন্ডো চালু হবে। এবার মূল অংশে (ওপরে) ক্লিক করলে Main Background নামে একটি রঙের চার্ট আসবে, যার নিচে Background Image-এর Select-এ ক্লিক করলে একটি পপআপ উইন্ডো আসবে। এখানে পিকাসা অ্যালবাম থেকে ছবি পছন্দ করে অথবা কম্পিউটার থেকে JPG, GIF বা PNG ফরম্যাটের ছবি আপলোড করে সেট করুন। এভাবে ফুটারের ছবিও যুক্ত করতে পারেন। সব শেষে Save বাটনে ক্লিক করে দেখুন জিমেইলে ছবিটি দেখা যাচ্ছে।
ভিডিও দেখার জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ইউটিউবের ভিডিও নামানোর জন্য (ডাউনলোড) সরাসরি কোনো লিংক না থাকায় তা সংগ্রহে অনেক সমস্যা হয়। ওয়েবসাইট দেখার সফটওয়্যার মজিলা ফায়ারফক্সের সঙ্গে কয়েক কিলোবাইটের ছোট একটি সফটওয়্যার যোগ করে খুব সহজেই ইউটিউবের ভিডিও ডাউনলোড করা যায়।
https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/ downloads/latest/10137 ঠিকানার ওয়েবসাইটে গেলে নতুন একটি উইন্ডো আসবে। সেখান থেকে Install Now-এ ক্লিক করলে একটি সফটওয়্যার ইনস্টল হবে। এরপর Restart Firefox বাটনে ক্লিক করলে মজিলা ফায়ারফক্স বন্ধ হয়ে আবার খুলবে। এখন ইউটিউবের যে ভিডিওটি ডাউনলোড করতে চান, মজিলা ফায়ারফক্স ব্রাউজার দিয়ে সেটি খুললে দেখা যাবে ভিডিওটির নিচে Download As নামের একটি বাটন। সেখানে ক্লিক করলে FLV, 3GP, MP4, HD, Full-HD, MP3 প্রভৃতি লেখা দেখা যাবে। এগুলো ভিডিওর ফরম্যাট। যে লেখায় ক্লিক করবেন, ইউটিউবের ভিডিওটি সেই ফরম্যাটে ডাউনলোড হবে।
11:01 Unknown
ভিডিও দেখার জনপ্রিয় ওয়েবসাইট ইউটিউবের ভিডিও নামানোর জন্য (ডাউনলোড) সরাসরি কোনো লিংক না থাকায় তা সংগ্রহে অনেক সমস্যা হয়। ওয়েবসাইট দেখার সফটওয়্যার মজিলা ফায়ারফক্সের সঙ্গে কয়েক কিলোবাইটের ছোট একটি সফটওয়্যার যোগ করে খুব সহজেই ইউটিউবের ভিডিও ডাউনলোড করা যায়।
https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/ downloads/latest/10137 ঠিকানার ওয়েবসাইটে গেলে নতুন একটি উইন্ডো আসবে। সেখান থেকে Install Now-এ ক্লিক করলে একটি সফটওয়্যার ইনস্টল হবে। এরপর Restart Firefox বাটনে ক্লিক করলে মজিলা ফায়ারফক্স বন্ধ হয়ে আবার খুলবে। এখন ইউটিউবের যে ভিডিওটি ডাউনলোড করতে চান, মজিলা ফায়ারফক্স ব্রাউজার দিয়ে সেটি খুললে দেখা যাবে ভিডিওটির নিচে Download As নামের একটি বাটন। সেখানে ক্লিক করলে FLV, 3GP, MP4, HD, Full-HD, MP3 প্রভৃতি লেখা দেখা যাবে। এগুলো ভিডিওর ফরম্যাট। যে লেখায় ক্লিক করবেন, ইউটিউবের ভিডিওটি সেই ফরম্যাটে ডাউনলোড হবে।
অনেক ভিডিও সম্পাদনার সফটওয়্যারের সাহায্যে ছবি বা স্থির চিত্র থেকে ভিডিও তৈরী করা যায়। শত শত ছবি দ্বারা ভিডিও তৈরী করতে গেলে অনেক সময় লাগে, কারণ প্রতিটি ছবির একটি একটি করে সেট করতে হয় এবং ছবিগুলোর মাঝে মাঝে ইফেক্টস দিতে হয়। কিন্তু ‘ডিভিডি এ্যালবাম ক্রিয়েটর’ দ্বারা খুব সহজেই ছবি থেকে ডিভিডি বানানো যায়। ভিসিডির তুলনাই ডিভিডির ভিডিওতে ছবির মান অনেক ভালো থাকে। সফটওয়্যারটিতে চ্যাপটার হিসাবে অনেক ছবি (ইচ্ছামত) যুক্ত করা যায় এবং ইফেক্টস র্যানডম হিসাবে সেট করা যায়। এছাড়া ডিভিডির অনান্য ফিচার যেমন, মেনু, সাবটাইটেল ইত্যাদি তৈরী করা যায়। মোট কথা প্রফেশনালদের মত ডিভিডি ভিডিও পাওয়া যাবে এই সফটওয়্যার দ্বারা। সফটওয়্যারটিতে JPG, BMP, GIF, PNG, TIF, PSD, ICO, TIFF, FAX, G3N, G3F, JPE, PCX, DIB, RLE, CUR, WMF, EMF, TGA, TARGA, VDA, ICB, VST, PIX, PXM, PPM, PGM, PBM, JP2, J2K, JPC, J2C ফরম্যাটের ছবি এবং MP3, WAV, WMA, AC3, Audio CD (CDDA), MPEG Audio (MPA), MP2, OGG ফরম্যাটের অডিও সমর্থন করে। সফটওয়্যারটি www.hketech.com/dvdac/ থেকে ডাউনলোড করা যাবে।
10:56 Unknown
অনেক ভিডিও সম্পাদনার সফটওয়্যারের সাহায্যে ছবি বা স্থির চিত্র থেকে ভিডিও তৈরী করা যায়। শত শত ছবি দ্বারা ভিডিও তৈরী করতে গেলে অনেক সময় লাগে, কারণ প্রতিটি ছবির একটি একটি করে সেট করতে হয় এবং ছবিগুলোর মাঝে মাঝে ইফেক্টস দিতে হয়। কিন্তু ‘ডিভিডি এ্যালবাম ক্রিয়েটর’ দ্বারা খুব সহজেই ছবি থেকে ডিভিডি বানানো যায়। ভিসিডির তুলনাই ডিভিডির ভিডিওতে ছবির মান অনেক ভালো থাকে। সফটওয়্যারটিতে চ্যাপটার হিসাবে অনেক ছবি (ইচ্ছামত) যুক্ত করা যায় এবং ইফেক্টস র্যানডম হিসাবে সেট করা যায়। এছাড়া ডিভিডির অনান্য ফিচার যেমন, মেনু, সাবটাইটেল ইত্যাদি তৈরী করা যায়। মোট কথা প্রফেশনালদের মত ডিভিডি ভিডিও পাওয়া যাবে এই সফটওয়্যার দ্বারা। সফটওয়্যারটিতে JPG, BMP, GIF, PNG, TIF, PSD, ICO, TIFF, FAX, G3N, G3F, JPE, PCX, DIB, RLE, CUR, WMF, EMF, TGA, TARGA, VDA, ICB, VST, PIX, PXM, PPM, PGM, PBM, JP2, J2K, JPC, J2C ফরম্যাটের ছবি এবং MP3, WAV, WMA, AC3, Audio CD (CDDA), MPEG Audio (MPA), MP2, OGG ফরম্যাটের অডিও সমর্থন করে। সফটওয়্যারটি www.hketech.com/dvdac/ থেকে ডাউনলোড করা যাবে।
প্রেজেন্টেশনের জন্য জনপ্রিয় সফটওয়্যার মাইক্রোসফট পাওয়ার পয়েন্ট। সাধারণভাবে পাওয়ার পয়েন্টে চার্ট তৈরী করা যায়। তবে এক্সেলের ডাটা থেকে চার্ট ব্যবহার করা গেলে এবং সয়ংক্রিয়ভাবে আপডেট করা গেলে বেশ ভাল হয়। এজন্য এক্সেলে চার্ট তৈরী করে চার্টটি কপি করুন এবং পাওয়ার পয়েন্টে Edit মেনু থেকে (অফিস ২০০৭+ হলে রিবনে পেস্টে ক্লিক করে) Paste Special.. ক্লিক করে পেষ্ট স্পেশাল ডায়ালগ থেকে Paste link রেডিও বাটন চেক করুন এবং Microsoft Office Excel Chart Object নির্বাচন করে ঙশ করুন। একই ফোল্ডারে এক্সেল এবং পাওয়ার পয়েন্ট থাকলে ভাল হয়। এরপর থেকে এক্সেলের তথ্য পরিবর্তন করলে এক্সেলের চার্টে এবং পাওয়ার পয়েন্টের চার্টে পরিবর্তন হবে। এক্সেলে তথ্য পরিবর্তন করার পরে পাওয়ার পয়েন্ট চালু করলে একটি ম্যাসেজ আসবে সেখানে Update Links বাটনে ক্লিক করলে পাওয়ার পয়েন্টের চার্ট আপডেট হবে।
23:01 Unknown
প্রেজেন্টেশনের জন্য জনপ্রিয় সফটওয়্যার মাইক্রোসফট পাওয়ার পয়েন্ট। সাধারণভাবে পাওয়ার পয়েন্টে চার্ট তৈরী করা যায়। তবে এক্সেলের ডাটা থেকে চার্ট ব্যবহার করা গেলে এবং সয়ংক্রিয়ভাবে আপডেট করা গেলে বেশ ভাল হয়। এজন্য এক্সেলে চার্ট তৈরী করে চার্টটি কপি করুন এবং পাওয়ার পয়েন্টে Edit মেনু থেকে (অফিস ২০০৭+ হলে রিবনে পেস্টে ক্লিক করে) Paste Special.. ক্লিক করে পেষ্ট স্পেশাল ডায়ালগ থেকে Paste link রেডিও বাটন চেক করুন এবং Microsoft Office Excel Chart Object নির্বাচন করে ঙশ করুন। একই ফোল্ডারে এক্সেল এবং পাওয়ার পয়েন্ট থাকলে ভাল হয়। এরপর থেকে এক্সেলের তথ্য পরিবর্তন করলে এক্সেলের চার্টে এবং পাওয়ার পয়েন্টের চার্টে পরিবর্তন হবে। এক্সেলে তথ্য পরিবর্তন করার পরে পাওয়ার পয়েন্ট চালু করলে একটি ম্যাসেজ আসবে সেখানে Update Links বাটনে ক্লিক করলে পাওয়ার পয়েন্টের চার্ট আপডেট হবে।

বাংলাদেশ এখনো পেপ্যাল সাপোর্ট করে না।কিন্তু তারপর আমরা বিভিন্ন উপায়ে বাংলাদেশ থেকে পেপ্যাল ব্যবহার করি।পেপ্যাল সাপোর্ট না করার কারনে আমাদের অনেকের পেপ্যাল আনভেরীফাই থাকে।এই আনভেরিফাই আইডি দিয়েও অনলাইনে বিভিন্ন কিছু কিনতে পারেন।কিনে রাখতে পারেন ডোমেইন।যেসব সাইট আনভেরীফাই পেপ্যাল থেকে ডোমেইন কেনা সাপোর্ট করে তার মধ্যে উল্লেখ্যযোগ্য হলো-
www.expressdomain.cn
12:03 Unknown

বাংলাদেশ এখনো পেপ্যাল সাপোর্ট করে না।কিন্তু তারপর আমরা বিভিন্ন উপায়ে বাংলাদেশ থেকে পেপ্যাল ব্যবহার করি।পেপ্যাল সাপোর্ট না করার কারনে আমাদের অনেকের পেপ্যাল আনভেরীফাই থাকে।এই আনভেরিফাই আইডি দিয়েও অনলাইনে বিভিন্ন কিছু কিনতে পারেন।কিনে রাখতে পারেন ডোমেইন।যেসব সাইট আনভেরীফাই পেপ্যাল থেকে ডোমেইন কেনা সাপোর্ট করে তার মধ্যে উল্লেখ্যযোগ্য হলো-
www.expressdomain.cn
প্রথমেই বলে রাখি,আমার মতো যদি আপনি বাংলা ব্লগ চালু করে থাকেন তাহলে adsense এর চিন্তা ঝেড়ে ফেলুন।কারন adsense এখন পর্যন্ত বাংলা সাপোর্ট করে না।তাই এটা বলা যায়,আমরা যারা বাংলায় ব্লগিং করি তারা অনেকটা নি:স্বার্থ ব্লগিং করি।যদিও adsense এর বিকল্প অনেক রয়েছে।কিন্তু সেপুলোর রেট adsense এর ধারে কাছেও যাবে না।

ব্লগিং করে কি অনলাইনে আয় করা সম্ভব? হ্যা সম্ভব।কিন্তু অনেকের কাছেই অনলাইনে আয় বিষয়ক ভাবনাটাই কাল্পনিক মনে হয়।তা মনে হবেই আপনি যদি মনে করেন কিছু বিষয় শিখলেন এবং একদিনেই ডলার কামানো শুরু করবেন তাহলে তো ভাই হবে না।একটু ধৈর্য ধরতে হবে।যাহোক মূল কথায় আসি।
Google adsesne কি ?

Google adsense হলো গুগলের advertising programme.
২০১০ সালের Q1তে, গুগল $.০৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় করেছিল ($.১৬ বিলিয়ন বার্ষিক), অথবা অ্যাডসেন্সের মধ্য দিয়ে মোট রাজস্ব ৩০% আয় করেছিলএডসেন্স গুগলের বিজ্ঞাপন প্রচার প্রোগ্রাম প্রোগ্রামের মাধ্যমে গুগল তৃতীয় পরে বিভিন্ন বিজ্ঞাপন ওয়েবমাস্টার এবং ব্লগের মালিকদের নিকট বন্টন করে ওয়েবসাইটে গুগল এডসেন্স বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের মাধ্যমে ওয়েবমাস্টাররা অর্থ উপার্জন করতে পারে বিজ্ঞাপণদাতাদের নিকট থেকে প্রাপ্ত অর্থের ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ ওয়েবমাস্টরদের মাধ্যমে বিতরণ করে গুগল গুগল অ্যাডসেন্সের মাধ্যমে যেকেউ অর্থ আয় করতে পারে প্রচুর বাংলাদেশী ব্লগার এবং ওয়েবসাইটের মালিক গুগল অ্যডসেন্সের বিজ্ঞাপণ প্রদর্শণের মাধ্যমে বর্তমানে অর্থ আয় করছেন

২০১০ সালেতে, গুগল $২.০৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় করেছিল ($৮.১৬ বিলিয়ন বার্ষিক), অথবা অ্যাডসেন্সের মধ্য দিয়ে মোট রাজস্ব ৩০% আয় করেছিল[২]এডসেন্স গুগলের বিজ্ঞাপন প্রচার প্রোগ্রামএ প্রোগ্রামের মাধ্যমে গুগল তৃতীয় পরে বিভিন্ন বিজ্ঞাপন ওয়েবমাস্টার এবং ব্লগের মালিকদের নিকট বন্টন করে ওয়েবসাইটে গুগল এডসেন্স বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের মাধ্যমে ওয়েবমাস্টাররা অর্থ উপার্জন করতে পারেবিজ্ঞাপণদাতাদের নিকট থেকে প্রাপ্ত অর্থের ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ ওয়েবমাস্টরদের মাধ্যমে বিতরণ করে গুগলগুগল অ্যাডসেন্সের মাধ্যমে যেকেউ অর্থ আয় করতে পারে
 শখের বশে ব্লগ বা ওয়েবসাইট বানাই।সে শখের পালে adsense এনে দিতে পারে অর্থের সুবাতাস।মনে করুন,আপনার ব্লগে/সাইটে রোজ ১০০০ ভিজিটর আসে।এদের মধ্যে ১০% ভিজিটরও যদি গুগলের ads এ ক্লীক করে তাহলে রোজ জমা হবে ১০ডলার,মাসে ৩০০ ডলার।ভাবছেন তাহলে তো খুবই সোজা।নিজেই অন্য জায়গা থেকে ক্লীক করবো।সেটাও পারবেন না।কারন ভূয়া ক্লীক বোঝা গেলে উল্টো আপনার adsense আইডি বাতিল হবে।কাজেই প্রতারনার চিন্তা ঝেড়ে ফেলুন।ভেবে চিন্তে একটা মানসম্মত ব্লগ/সাইট তৈরী করুন।তারপর adsense এরজন্য আবেদন করুন।মনে রাখবেন,adsense বাংলা সাপোর্ট করে না।তাই ব্লগে বাংলা কন্টেন্ট দেবেন।ব্লগাররা adsense-এ আবেদন করার আগে যেসব বিষয় খেয়াল করবেন-
*অন্য সাইট থেকে পোস্ট কপি করবেন না।পোস্টটি নিজের মতো করে লিখুন।
*প্রায় প্রতিদিনই পোস্ট দেয়ার চেষ্টা করবেন।
*অন্তত ১৫/১৬টি ইউনিক পোস্ট রাখবেন।
* সাইটটিকে সার্চ ইঞ্জিনসমূহে ইনডেক্স করুন
*স্ম্পূর্ন ব্লগ ইংলিশে বানান।
*সাইটে পর্নো কন্টেন্ট রাখবেন না।

এসব বিষয় খেয়াল করলে আপনার adsense পাবার সম্ভাবনা বেড়ে যাবে।

এরপরের পোস্টে আমরা জানবো বিকল্প উপায়ে adsense পাবার উপায়।সে পর্যন্ত বিদায়।
11:42 Unknown
প্রথমেই বলে রাখি,আমার মতো যদি আপনি বাংলা ব্লগ চালু করে থাকেন তাহলে adsense এর চিন্তা ঝেড়ে ফেলুন।কারন adsense এখন পর্যন্ত বাংলা সাপোর্ট করে না।তাই এটা বলা যায়,আমরা যারা বাংলায় ব্লগিং করি তারা অনেকটা নি:স্বার্থ ব্লগিং করি।যদিও adsense এর বিকল্প অনেক রয়েছে।কিন্তু সেপুলোর রেট adsense এর ধারে কাছেও যাবে না।

ব্লগিং করে কি অনলাইনে আয় করা সম্ভব? হ্যা সম্ভব।কিন্তু অনেকের কাছেই অনলাইনে আয় বিষয়ক ভাবনাটাই কাল্পনিক মনে হয়।তা মনে হবেই আপনি যদি মনে করেন কিছু বিষয় শিখলেন এবং একদিনেই ডলার কামানো শুরু করবেন তাহলে তো ভাই হবে না।একটু ধৈর্য ধরতে হবে।যাহোক মূল কথায় আসি।
Google adsesne কি ?

Google adsense হলো গুগলের advertising programme.
২০১০ সালের Q1তে, গুগল $.০৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় করেছিল ($.১৬ বিলিয়ন বার্ষিক), অথবা অ্যাডসেন্সের মধ্য দিয়ে মোট রাজস্ব ৩০% আয় করেছিলএডসেন্স গুগলের বিজ্ঞাপন প্রচার প্রোগ্রাম প্রোগ্রামের মাধ্যমে গুগল তৃতীয় পরে বিভিন্ন বিজ্ঞাপন ওয়েবমাস্টার এবং ব্লগের মালিকদের নিকট বন্টন করে ওয়েবসাইটে গুগল এডসেন্স বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের মাধ্যমে ওয়েবমাস্টাররা অর্থ উপার্জন করতে পারে বিজ্ঞাপণদাতাদের নিকট থেকে প্রাপ্ত অর্থের ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ ওয়েবমাস্টরদের মাধ্যমে বিতরণ করে গুগল গুগল অ্যাডসেন্সের মাধ্যমে যেকেউ অর্থ আয় করতে পারে প্রচুর বাংলাদেশী ব্লগার এবং ওয়েবসাইটের মালিক গুগল অ্যডসেন্সের বিজ্ঞাপণ প্রদর্শণের মাধ্যমে বর্তমানে অর্থ আয় করছেন

২০১০ সালেতে, গুগল $২.০৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার আয় করেছিল ($৮.১৬ বিলিয়ন বার্ষিক), অথবা অ্যাডসেন্সের মধ্য দিয়ে মোট রাজস্ব ৩০% আয় করেছিল[২]এডসেন্স গুগলের বিজ্ঞাপন প্রচার প্রোগ্রামএ প্রোগ্রামের মাধ্যমে গুগল তৃতীয় পরে বিভিন্ন বিজ্ঞাপন ওয়েবমাস্টার এবং ব্লগের মালিকদের নিকট বন্টন করে ওয়েবসাইটে গুগল এডসেন্স বিজ্ঞাপন প্রদর্শনের মাধ্যমে ওয়েবমাস্টাররা অর্থ উপার্জন করতে পারেবিজ্ঞাপণদাতাদের নিকট থেকে প্রাপ্ত অর্থের ৬০ থেকে ৭০ শতাংশ ওয়েবমাস্টরদের মাধ্যমে বিতরণ করে গুগলগুগল অ্যাডসেন্সের মাধ্যমে যেকেউ অর্থ আয় করতে পারে
 শখের বশে ব্লগ বা ওয়েবসাইট বানাই।সে শখের পালে adsense এনে দিতে পারে অর্থের সুবাতাস।মনে করুন,আপনার ব্লগে/সাইটে রোজ ১০০০ ভিজিটর আসে।এদের মধ্যে ১০% ভিজিটরও যদি গুগলের ads এ ক্লীক করে তাহলে রোজ জমা হবে ১০ডলার,মাসে ৩০০ ডলার।ভাবছেন তাহলে তো খুবই সোজা।নিজেই অন্য জায়গা থেকে ক্লীক করবো।সেটাও পারবেন না।কারন ভূয়া ক্লীক বোঝা গেলে উল্টো আপনার adsense আইডি বাতিল হবে।কাজেই প্রতারনার চিন্তা ঝেড়ে ফেলুন।ভেবে চিন্তে একটা মানসম্মত ব্লগ/সাইট তৈরী করুন।তারপর adsense এরজন্য আবেদন করুন।মনে রাখবেন,adsense বাংলা সাপোর্ট করে না।তাই ব্লগে বাংলা কন্টেন্ট দেবেন।ব্লগাররা adsense-এ আবেদন করার আগে যেসব বিষয় খেয়াল করবেন-
*অন্য সাইট থেকে পোস্ট কপি করবেন না।পোস্টটি নিজের মতো করে লিখুন।
*প্রায় প্রতিদিনই পোস্ট দেয়ার চেষ্টা করবেন।
*অন্তত ১৫/১৬টি ইউনিক পোস্ট রাখবেন।
* সাইটটিকে সার্চ ইঞ্জিনসমূহে ইনডেক্স করুন
*স্ম্পূর্ন ব্লগ ইংলিশে বানান।
*সাইটে পর্নো কন্টেন্ট রাখবেন না।

এসব বিষয় খেয়াল করলে আপনার adsense পাবার সম্ভাবনা বেড়ে যাবে।

এরপরের পোস্টে আমরা জানবো বিকল্প উপায়ে adsense পাবার উপায়।সে পর্যন্ত বিদায়।
অনেকে দিনের অধিকাংশ সময়ই ব্যয় করেন কম্পিউটারকে নিয়ে। আবার অনেকে কাজ থাকা সত্ত্বেও কম্পিউটারের সামনে বসতে চান না। তার প্রধান কারণ চোখের সমস্যা হওয়ার ভয়ে। চোখের সমস্যার অনেক কারণের মধ্যে অন্যতম হলো কম্পিউটারের মনিটর। তার কারণ হলো মনিটর থেকে ক্ষতিকারক গামা রশ্মি বের হয়। যেটা চোখের জন্য ক্ষতিকর। তাছাড়া মনিটরের স্ক্রিন দিনের বেলা যতটুকু উজ্জ্বল থাকে ঠিক ততোটুকু রাতের বেলাও থাকে অথচ রাতে ওই আলো চোখে লাগে। অনেক রাত জেগে থাকার প্রয়োজন পড়লে মনিটরের আলো চোখে লেগে তারপর চোখব্যথা ও পানি পড়া শুরুু করে। যদি এমন হয় যে আপনার চোখের খেয়াল যদি কম্পিউটার রাখে? তাহলে তো খুবই ভালো আর নিরাপদ হয়। আর এ জন্যই রয়েছে এমন একটি সফটওয়্যার যার নাম হলো F.lux. সফটওয়্যারটির সাইজ ৫৪৬ কিলোবাইট। এই সফটওয়্যারটির সবচেয়ে দৃষ্টিনন্দন বিষয় হলো, এটা দিয়ে মনিটরের স্ক্রিনের আলো অটোমেটিক পরিবর্তন হবে। আর সেটা ২৪ ঘণ্টা সময় অনুযায়ী পরিবর্তন হবে। দিনের বেলায় কম্পিউটারের স্ক্রিন থাকবে স্বাভাবিক আর রাতের বেলায় মনিটরের আলো থাকবে চোখের জন্য মানানসই। আর এ কাজটা এই সফটওয়্যারটি স্বয়ংক্রীয়ভাবে করে নেবে, আপনাকে কিছুই করতে হবে না। এই সফটওয়্যারটা কম্পিউটারের সময় অনুযায়ী কাজ করবে। তবে ডাউনলোড করার সময় ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করার পর ডানদিকের ওপরের কোণায় Skip Ads বাটনে ক্লিক করলে ডাউনলোড পেজে যাবে। সেখানে আবার ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করতে হবে। পরের পেইজে ৬০ সেকেন্ড অপেক্ষা করতে হবে। ৬০ সেকেন্ড পর ডাউনলোড শুরু হয়ে যাবে। ইন্টারনেট ডাউনলোড ম্যানেজার দিয়ে ডাউনলোড করলে খুব সহজেই ডাউনলোড করা যাবে। ডাউনলোড লিঙ্ক- http://adf.ly/162145/flux
09:59 Unknown
অনেকে দিনের অধিকাংশ সময়ই ব্যয় করেন কম্পিউটারকে নিয়ে। আবার অনেকে কাজ থাকা সত্ত্বেও কম্পিউটারের সামনে বসতে চান না। তার প্রধান কারণ চোখের সমস্যা হওয়ার ভয়ে। চোখের সমস্যার অনেক কারণের মধ্যে অন্যতম হলো কম্পিউটারের মনিটর। তার কারণ হলো মনিটর থেকে ক্ষতিকারক গামা রশ্মি বের হয়। যেটা চোখের জন্য ক্ষতিকর। তাছাড়া মনিটরের স্ক্রিন দিনের বেলা যতটুকু উজ্জ্বল থাকে ঠিক ততোটুকু রাতের বেলাও থাকে অথচ রাতে ওই আলো চোখে লাগে। অনেক রাত জেগে থাকার প্রয়োজন পড়লে মনিটরের আলো চোখে লেগে তারপর চোখব্যথা ও পানি পড়া শুরুু করে। যদি এমন হয় যে আপনার চোখের খেয়াল যদি কম্পিউটার রাখে? তাহলে তো খুবই ভালো আর নিরাপদ হয়। আর এ জন্যই রয়েছে এমন একটি সফটওয়্যার যার নাম হলো F.lux. সফটওয়্যারটির সাইজ ৫৪৬ কিলোবাইট। এই সফটওয়্যারটির সবচেয়ে দৃষ্টিনন্দন বিষয় হলো, এটা দিয়ে মনিটরের স্ক্রিনের আলো অটোমেটিক পরিবর্তন হবে। আর সেটা ২৪ ঘণ্টা সময় অনুযায়ী পরিবর্তন হবে। দিনের বেলায় কম্পিউটারের স্ক্রিন থাকবে স্বাভাবিক আর রাতের বেলায় মনিটরের আলো থাকবে চোখের জন্য মানানসই। আর এ কাজটা এই সফটওয়্যারটি স্বয়ংক্রীয়ভাবে করে নেবে, আপনাকে কিছুই করতে হবে না। এই সফটওয়্যারটা কম্পিউটারের সময় অনুযায়ী কাজ করবে। তবে ডাউনলোড করার সময় ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করার পর ডানদিকের ওপরের কোণায় Skip Ads বাটনে ক্লিক করলে ডাউনলোড পেজে যাবে। সেখানে আবার ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করতে হবে। পরের পেইজে ৬০ সেকেন্ড অপেক্ষা করতে হবে। ৬০ সেকেন্ড পর ডাউনলোড শুরু হয়ে যাবে। ইন্টারনেট ডাউনলোড ম্যানেজার দিয়ে ডাউনলোড করলে খুব সহজেই ডাউনলোড করা যাবে। ডাউনলোড লিঙ্ক- http://adf.ly/162145/flux
ইচ্ছে করলে আপনি আপনার পেনড্রাইভকে র‌্যাম হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন, এতে আপনার কম্পিউটারের কর্মক্ষমতা কিছুটা বাড়বে।এর জন্য আপনার লাগবে ন্যূনতম ২ গিগাবাইটের পেনড্রাইভ, তবে ৪ গিগাবাইট হলে আরও ভালো হয়।
প্রথমেই আপনার পেনড্রাইভটি কম্পিউটারে সংযোগ করে নিন। এখন মাই কম্পিউটারে ডান ক্লিক করে Properties-এ যান, এরপর Advanced/Performance/Settings/Advanced /Change অপশনে যান। এখন Drive (volume label) অপশনের মেনু থেকে পেনড্রাইভটি নির্বাচন করুন। এরপর Custom Size অপশন নির্বাচন করে Initial size এবং Maximum size বক্সে আপনি পেনড্রাইভের যতটুকু জায়গা র‌্যাম হিসেবে ব্যবহার করতে চান, তার সংখ্যা লিখতে হবে। মনে রাখবেন, উইন্ডোজের ৫ মেগাবাইট খালি জায়গা প্রয়োজন। তাই আপনার পেনড্রাইভে যতটুকু জায়গা আছে তার থেকে ৫-১০ মেগাবাইট কম ধরে লিখতে হবে। এরপর Apply/OK দিয়ে কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন। এবার আপনার পেনড্রাইভটি র‌্যাম হিসেবে কাজ করবে। মনে রাখবেন, উইন্ডোজে কাজের জন্য দুই রকমের মেমোরি ব্যবহূত হয়। একটি ফিজিক্যাল মেমোরি, অন্যটি ভার্চুয়াল মেমোরি। ভার্চুয়াল মেমোরি হার্ডডিস্কে সংরক্ষিত থাকে। এই লেখায় ভার্চুয়াল মেমোরি হিসেবে কীভাবে পেনড্রাইভকে ব্যবহার করা যায় সেটিই দেখানো হয়েছে।
09:28 Unknown
ইচ্ছে করলে আপনি আপনার পেনড্রাইভকে র‌্যাম হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন, এতে আপনার কম্পিউটারের কর্মক্ষমতা কিছুটা বাড়বে।এর জন্য আপনার লাগবে ন্যূনতম ২ গিগাবাইটের পেনড্রাইভ, তবে ৪ গিগাবাইট হলে আরও ভালো হয়।
প্রথমেই আপনার পেনড্রাইভটি কম্পিউটারে সংযোগ করে নিন। এখন মাই কম্পিউটারে ডান ক্লিক করে Properties-এ যান, এরপর Advanced/Performance/Settings/Advanced /Change অপশনে যান। এখন Drive (volume label) অপশনের মেনু থেকে পেনড্রাইভটি নির্বাচন করুন। এরপর Custom Size অপশন নির্বাচন করে Initial size এবং Maximum size বক্সে আপনি পেনড্রাইভের যতটুকু জায়গা র‌্যাম হিসেবে ব্যবহার করতে চান, তার সংখ্যা লিখতে হবে। মনে রাখবেন, উইন্ডোজের ৫ মেগাবাইট খালি জায়গা প্রয়োজন। তাই আপনার পেনড্রাইভে যতটুকু জায়গা আছে তার থেকে ৫-১০ মেগাবাইট কম ধরে লিখতে হবে। এরপর Apply/OK দিয়ে কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন। এবার আপনার পেনড্রাইভটি র‌্যাম হিসেবে কাজ করবে। মনে রাখবেন, উইন্ডোজে কাজের জন্য দুই রকমের মেমোরি ব্যবহূত হয়। একটি ফিজিক্যাল মেমোরি, অন্যটি ভার্চুয়াল মেমোরি। ভার্চুয়াল মেমোরি হার্ডডিস্কে সংরক্ষিত থাকে। এই লেখায় ভার্চুয়াল মেমোরি হিসেবে কীভাবে পেনড্রাইভকে ব্যবহার করা যায় সেটিই দেখানো হয়েছে।

ফেসবুকে  পিসি হেলপলাইন নামের একটি গ্রুপ রয়েছেএই গ্রুপ থেকে কম্পিউটার বিষয়ক নানাা সমস্যার সমাধান পাওয়া যাবেগ্রুপটির ঠিকানা-  http://facebook.com/group.php?gid=142948365718783

22:03 Unknown

ফেসবুকে  পিসি হেলপলাইন নামের একটি গ্রুপ রয়েছেএই গ্রুপ থেকে কম্পিউটার বিষয়ক নানাা সমস্যার সমাধান পাওয়া যাবেগ্রুপটির ঠিকানা-  http://facebook.com/group.php?gid=142948365718783

উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহারকারীরা ইচ্ছা করলে এক ক্লিকে কম্পিউটারের সব ড্রাইভ রিফ্রেশ করে নিতে পারেন। এ জন্য Start/All Programme/Accessories/Notepad-এ গিয়ে নো্টপ্যাড খুলতে হবে। এরপর নিচের সংকেত হুবহু নোটপ্যাডে লিখতে হবে।
Echo Off
cd/
tree
C:
Tree
D:
Tree
E:
Tree
F:
Tree
G:
Tree
H:
Tree
I:
Tree
J:
Tree
K:
Tree
L:
Tree
এখানে C, D, E, F, G, H, T, J, K, L, M, N কমান্ডগুলো আপনার কম্পিউটারের ড্রাইভের লেটার হিসেবে ধরা হয়েছে। এ ছাড়া যদি আপনার কম্পিউটারে আরও কোনো ড্রাইভ থাকে, তাহলে আপনি সেটি নোটপ্যাডে যোগ করতে পারেন। যেমন—S ড্রাইভ যোগ করতে নোটপ্যাডের শেষে লিখতে হবে: S:
Tree
এ ছাড়া আপনি ইচ্ছা করলে যেকোনো ড্রাইভ রিফ্রেশের তালিকা থেকে বাদ দিতে পারবেন। এ জন্য ওই ড্রাইভের লেটার মুছে তার পরের লাইনের Tree লেখাটি মুছতে হবে।
সংকেত লেখার পর File/Save as-এ গিয়ে ফাইলটি Refresh Drive.bat নামে সেভ করুন। খেয়াল করুন, Refresh Drive নামের নতুন একটি ফাইল তৈরি হয়েছে। তৈরি হওয়া Refresh Drive ফাইলটিতে ডবল ক্লিক করলেই কম্পিউটারের সব ড্রাইভ একসাথে রিফ্রেশ হবে। এখন থেকে এই ফাইলে ক্লিক করেই আপনি ড্রাইভ রিফ্রেশ করতে পারবেন।
21:52 Unknown
উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহারকারীরা ইচ্ছা করলে এক ক্লিকে কম্পিউটারের সব ড্রাইভ রিফ্রেশ করে নিতে পারেন। এ জন্য Start/All Programme/Accessories/Notepad-এ গিয়ে নো্টপ্যাড খুলতে হবে। এরপর নিচের সংকেত হুবহু নোটপ্যাডে লিখতে হবে।
Echo Off
cd/
tree
C:
Tree
D:
Tree
E:
Tree
F:
Tree
G:
Tree
H:
Tree
I:
Tree
J:
Tree
K:
Tree
L:
Tree
এখানে C, D, E, F, G, H, T, J, K, L, M, N কমান্ডগুলো আপনার কম্পিউটারের ড্রাইভের লেটার হিসেবে ধরা হয়েছে। এ ছাড়া যদি আপনার কম্পিউটারে আরও কোনো ড্রাইভ থাকে, তাহলে আপনি সেটি নোটপ্যাডে যোগ করতে পারেন। যেমন—S ড্রাইভ যোগ করতে নোটপ্যাডের শেষে লিখতে হবে: S:
Tree
এ ছাড়া আপনি ইচ্ছা করলে যেকোনো ড্রাইভ রিফ্রেশের তালিকা থেকে বাদ দিতে পারবেন। এ জন্য ওই ড্রাইভের লেটার মুছে তার পরের লাইনের Tree লেখাটি মুছতে হবে।
সংকেত লেখার পর File/Save as-এ গিয়ে ফাইলটি Refresh Drive.bat নামে সেভ করুন। খেয়াল করুন, Refresh Drive নামের নতুন একটি ফাইল তৈরি হয়েছে। তৈরি হওয়া Refresh Drive ফাইলটিতে ডবল ক্লিক করলেই কম্পিউটারের সব ড্রাইভ একসাথে রিফ্রেশ হবে। এখন থেকে এই ফাইলে ক্লিক করেই আপনি ড্রাইভ রিফ্রেশ করতে পারবেন।
কোনো কম্পিউটার একাধিক ব্যবহারকারী থাকলে ব্যক্তিগত গোপনীয়তা রক্ষার্থে বিভিন্ন প্রোগ্রাম বা সফটওয়্যার চালানো বন্ধ রাখার প্রয়োজন হতে পারে। বিশেষ করে অফিস বা কম্পিউটার ল্যাবে এ প্রয়োজন হতে পারে। সফটওয়্যার আনইনস্টল করে ব্যবহারকারীকে বিরত রাখা গেলেও অনেক সময় ব্যবহারকারী বহনযোগ্য সফটওয়্যার ব্যবহার করে থাকে। তবে নির্দিষ্ট প্রোগ্রামের কাজ (প্রসেস) বন্ধ রাখা গেলে ব্যবহারকারীকে সহজেই নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।
উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে নির্দিষ্ট প্রসেস বন্ধ রাখার একটি সফটওয়্যার হচ্ছে ‘প্রসেস ব্লকার’।
বিনামূল্যের ছোট এই সফটওয়্যারটি www.processblocker.com ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে নামিয়ে ইনস্টল করুন। এবার Configure Process Blocker বা ইনস্টল হওয়া ফোল্ডার থেকে List Editor চালু করুন। এখন Blocked Applications List ট্যাবে Block the following applications-এ চেক করুন এবং Add বাটনে ক্লিক করে যে প্রোগ্রামটি ব্লক করতে চান, সেই প্রোগ্রামের প্রসেসের নাম লিখুন (যেমন, নোটপ্যাড ব্লক করতে চাইলে notepad.exe লিখলেই হবে) অথবা প্রোগ্রামটি ব্রাউজ করে অ্যাড করুন এবং Ok করুন। এভাবে আপনি ইচ্ছামতো প্রোগ্রাম ব্লক যুক্ত করতে পারবেন। আর যুক্ত করা প্রোগ্রাম মুছে বাদ দিতে চাইলে Remove বাটনে ক্লিক করলেই হবে।
এবার সেবা পুনরায় চালু করতে কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন অথবা রানে গিয়ে services.msc লিখে এন্টার করুন এবং সার্ভিসেস চালু হলে Process Blocker সার্ভিসটির ওপরে মাউসের ডান বাটনে ক্লিক করে Restart করুন। এবার ওই ব্লক করা প্রোগ্রামটি চালু করে দেখুন সেটি চলছে না এবং সিস্টেম ট্রেতে একটি নোটিফিকেশন দিচ্ছে। যদি নোটিফিকেশন বন্ধ করতে চান তাহলে Information and Statistics ট্যাবে Display tray notifications when listed applications are blocked আনচেক করলেই হবে।
ব্যবহারকারীর কাছে পদ্ধতিটি লুকাতে স্টার্ট মেনুর প্রোগ্রামস থেকে প্রসেস ব্লকার শটকাটটি মুছে দিতে পারেন।
11:12 Unknown
কোনো কম্পিউটার একাধিক ব্যবহারকারী থাকলে ব্যক্তিগত গোপনীয়তা রক্ষার্থে বিভিন্ন প্রোগ্রাম বা সফটওয়্যার চালানো বন্ধ রাখার প্রয়োজন হতে পারে। বিশেষ করে অফিস বা কম্পিউটার ল্যাবে এ প্রয়োজন হতে পারে। সফটওয়্যার আনইনস্টল করে ব্যবহারকারীকে বিরত রাখা গেলেও অনেক সময় ব্যবহারকারী বহনযোগ্য সফটওয়্যার ব্যবহার করে থাকে। তবে নির্দিষ্ট প্রোগ্রামের কাজ (প্রসেস) বন্ধ রাখা গেলে ব্যবহারকারীকে সহজেই নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।
উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমে নির্দিষ্ট প্রসেস বন্ধ রাখার একটি সফটওয়্যার হচ্ছে ‘প্রসেস ব্লকার’।
বিনামূল্যের ছোট এই সফটওয়্যারটি www.processblocker.com ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে নামিয়ে ইনস্টল করুন। এবার Configure Process Blocker বা ইনস্টল হওয়া ফোল্ডার থেকে List Editor চালু করুন। এখন Blocked Applications List ট্যাবে Block the following applications-এ চেক করুন এবং Add বাটনে ক্লিক করে যে প্রোগ্রামটি ব্লক করতে চান, সেই প্রোগ্রামের প্রসেসের নাম লিখুন (যেমন, নোটপ্যাড ব্লক করতে চাইলে notepad.exe লিখলেই হবে) অথবা প্রোগ্রামটি ব্রাউজ করে অ্যাড করুন এবং Ok করুন। এভাবে আপনি ইচ্ছামতো প্রোগ্রাম ব্লক যুক্ত করতে পারবেন। আর যুক্ত করা প্রোগ্রাম মুছে বাদ দিতে চাইলে Remove বাটনে ক্লিক করলেই হবে।
এবার সেবা পুনরায় চালু করতে কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন অথবা রানে গিয়ে services.msc লিখে এন্টার করুন এবং সার্ভিসেস চালু হলে Process Blocker সার্ভিসটির ওপরে মাউসের ডান বাটনে ক্লিক করে Restart করুন। এবার ওই ব্লক করা প্রোগ্রামটি চালু করে দেখুন সেটি চলছে না এবং সিস্টেম ট্রেতে একটি নোটিফিকেশন দিচ্ছে। যদি নোটিফিকেশন বন্ধ করতে চান তাহলে Information and Statistics ট্যাবে Display tray notifications when listed applications are blocked আনচেক করলেই হবে।
ব্যবহারকারীর কাছে পদ্ধতিটি লুকাতে স্টার্ট মেনুর প্রোগ্রামস থেকে প্রসেস ব্লকার শটকাটটি মুছে দিতে পারেন।
আপনি আপনার জিমেইল একাউন্ট যখন ব্যবহার করেন, তখন পিছনের ব্যাকগ্রাউন্ডটি সাদা থাকে। আপনি ইচ্ছা করলে এখানে ব্যাকগ্রাউন্ড হিসেবে খুব সহজেই অনেক সুন্দর সুন্দর থিম ব্যবহার করতে পারেন। এজন্য জিমেইলে লগইন করে উপরের ডান কোনায় Mail settings এ ক্লিক করলে একটি পেজ আসবে। এতে থিম নামে একটি অপশন রয়েছে, সেটিতে ক্লিক করুন। সেখানে অনেক ধরনের থিম পাবেন সেখান হতে আপনি আপনার পসন্দের থিম নির্বাচন করুন এবং সেভ করুন। দেখবেন পাল্টে গেছে আপনার জিমেইল ব্যাকগ্রাউন্ড।
11:00 Unknown
আপনি আপনার জিমেইল একাউন্ট যখন ব্যবহার করেন, তখন পিছনের ব্যাকগ্রাউন্ডটি সাদা থাকে। আপনি ইচ্ছা করলে এখানে ব্যাকগ্রাউন্ড হিসেবে খুব সহজেই অনেক সুন্দর সুন্দর থিম ব্যবহার করতে পারেন। এজন্য জিমেইলে লগইন করে উপরের ডান কোনায় Mail settings এ ক্লিক করলে একটি পেজ আসবে। এতে থিম নামে একটি অপশন রয়েছে, সেটিতে ক্লিক করুন। সেখানে অনেক ধরনের থিম পাবেন সেখান হতে আপনি আপনার পসন্দের থিম নির্বাচন করুন এবং সেভ করুন। দেখবেন পাল্টে গেছে আপনার জিমেইল ব্যাকগ্রাউন্ড।