সহজেই আপনার কম্পিউটারের র‌্যামের ফাঁকা মেমোরি জানতে পারেন। এ জন্য ১.৬৯ মেগাবাইটের ছোট একটি সফটওয়্যার নামিয়ে নিন এবং ইনস্টল করুন। ডেস্কটপে নতুন একটি আইকন তৈরি হবে এবং ওই আইকনটিতে পরপর দুবার ক্লিক করলে তাৎক্ষণিক ফাঁকা মেমোরি প্রদর্শিত হবে।
সফটওয়্যারটি http://download.famouswhy.com/software/ LiveFreeRamSetup.msi ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে পাওয়া যাবে বিনা মূল্যে।
20:00 Unknown
সহজেই আপনার কম্পিউটারের র‌্যামের ফাঁকা মেমোরি জানতে পারেন। এ জন্য ১.৬৯ মেগাবাইটের ছোট একটি সফটওয়্যার নামিয়ে নিন এবং ইনস্টল করুন। ডেস্কটপে নতুন একটি আইকন তৈরি হবে এবং ওই আইকনটিতে পরপর দুবার ক্লিক করলে তাৎক্ষণিক ফাঁকা মেমোরি প্রদর্শিত হবে।
সফটওয়্যারটি http://download.famouswhy.com/software/ LiveFreeRamSetup.msi ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে পাওয়া যাবে বিনা মূল্যে।
ম্পিউটারে রাখা বিভিন্ন ফোল্ডারে থাকা ফাইলের গোপনীয়তা রক্ষায় অনেকেই ফোল্ডার লক সফটওয়্যার ব্যবহার করে থাকেন। ফোল্ডারে থাকা ফাইলের গোপনীয়তা রক্ষায় ব্যবহার করতে পারেন 'সফটওয়্যার প্রটেক্ট ফোল্ডার ২.৭' সফটওয়্যার। http://www.gold-software.com/download4899.html ঠিকানা থেকে সফটওয়্যারটি বিনা মূল্যে ডাউনলোড করা যাবে
07:00 Unknown
ম্পিউটারে রাখা বিভিন্ন ফোল্ডারে থাকা ফাইলের গোপনীয়তা রক্ষায় অনেকেই ফোল্ডার লক সফটওয়্যার ব্যবহার করে থাকেন। ফোল্ডারে থাকা ফাইলের গোপনীয়তা রক্ষায় ব্যবহার করতে পারেন 'সফটওয়্যার প্রটেক্ট ফোল্ডার ২.৭' সফটওয়্যার। http://www.gold-software.com/download4899.html ঠিকানা থেকে সফটওয়্যারটি বিনা মূল্যে ডাউনলোড করা যাবে
অনেক সময় হার্ডডিস্কে ব্যড সেক্টর পড়ে। ব্যাড সেক্টর হলো কিছু মেমোরি নষ্ট হয়ে যাওয়া। অর্থাৎ হার্ডডিস্কের যেখানে বেড সেক্টর পড়ে, সেখানে কোনো তথ্য সংরক্ষিত হয় না। হার্ডডিস্কের মেমোরির যে অংশটুকু দীর্ঘ সময় ধরে ফাঁকা বা অব্যবহূত থাকে, সেখানে ব্যাড সেক্টর পড়ে। তাই হার্ডডিস্কের মেমোরি বেশি সময় ধরে ফাঁকা রাখা ঠিক নয়। প্রয়োজনে মাঝেমধ্যে এক ড্রাইভের ডেটা অন্য ড্রাইভে রাখবেন; অন্য ড্রাইভ থেকে আবার এ ড্রাইভে আনবেন। ভোল্টেজের ওঠা-নামার কারণেও অনেক সময় ব্যাড সেক্টর পড়ে।
07:00 Unknown
অনেক সময় হার্ডডিস্কে ব্যড সেক্টর পড়ে। ব্যাড সেক্টর হলো কিছু মেমোরি নষ্ট হয়ে যাওয়া। অর্থাৎ হার্ডডিস্কের যেখানে বেড সেক্টর পড়ে, সেখানে কোনো তথ্য সংরক্ষিত হয় না। হার্ডডিস্কের মেমোরির যে অংশটুকু দীর্ঘ সময় ধরে ফাঁকা বা অব্যবহূত থাকে, সেখানে ব্যাড সেক্টর পড়ে। তাই হার্ডডিস্কের মেমোরি বেশি সময় ধরে ফাঁকা রাখা ঠিক নয়। প্রয়োজনে মাঝেমধ্যে এক ড্রাইভের ডেটা অন্য ড্রাইভে রাখবেন; অন্য ড্রাইভ থেকে আবার এ ড্রাইভে আনবেন। ভোল্টেজের ওঠা-নামার কারণেও অনেক সময় ব্যাড সেক্টর পড়ে।
ইউটিউব থেকে আপনার পছন্দের ভিডিও ডাউনলোড করার জন্য আপনার প্রয়োজন হবে ভিডিও ডাউনলোডার সফটওয়্যার। এ জন্য অনেকেই ব্যবহার করেন 'ইউটিউব ডাউনলোডার ২.৬.৫' সফটওয়্যারটি। সফটওয়্যারটি http://youtubedownload.altervista.org/ ঠিকানা থেকে বিনা মূল্যে ডাউনলোড করা যাবে।
20:00 Unknown
ইউটিউব থেকে আপনার পছন্দের ভিডিও ডাউনলোড করার জন্য আপনার প্রয়োজন হবে ভিডিও ডাউনলোডার সফটওয়্যার। এ জন্য অনেকেই ব্যবহার করেন 'ইউটিউব ডাউনলোডার ২.৬.৫' সফটওয়্যারটি। সফটওয়্যারটি http://youtubedownload.altervista.org/ ঠিকানা থেকে বিনা মূল্যে ডাউনলোড করা যাবে।
এ জন্য প্রথমে My couputer Open করে View-তে ক্লিক করে Toolbars থেকে Customize-এ যেতে হবে। এরপর বাম পাশ থেকে Refresh নির্বাচন করে Add বাটনে ক্লিক করতে হবে। Refresh বাটনকে টুলবারের বামে বা ডানে নেওয়ার জন্য ডানপাশ থেকে Refresh নির্বাচন করে Move Up বা Move Down বাটনে ক্লিক করতে হবে। তারপর Text options বক্স থেকে Show text lebels নির্বাচন করে ডান পাশ থেকে Close বাটনে ক্লিক করতে হবে
08:00 Unknown
এ জন্য প্রথমে My couputer Open করে View-তে ক্লিক করে Toolbars থেকে Customize-এ যেতে হবে। এরপর বাম পাশ থেকে Refresh নির্বাচন করে Add বাটনে ক্লিক করতে হবে। Refresh বাটনকে টুলবারের বামে বা ডানে নেওয়ার জন্য ডানপাশ থেকে Refresh নির্বাচন করে Move Up বা Move Down বাটনে ক্লিক করতে হবে। তারপর Text options বক্স থেকে Show text lebels নির্বাচন করে ডান পাশ থেকে Close বাটনে ক্লিক করতে হবে
একা কম্পিউটার ব্যবহার করলে পিসি চালুর সময় লগ-ইন পর্দা ব্যবহারের দরকার নেই।। স্বয়ংক্রিয়ভাবে লগ-ইনের জন্য Control Pannel-এর User and Passwords-এ ঢুকুন। এবার তালিকা থেকে দরকারি ইউজার নির্বাচন করুন এবং ‘User must center a under name and Password to use this computer’ বক্সের টিকচিহ্ন তুলে দিন।
08:00 Unknown
একা কম্পিউটার ব্যবহার করলে পিসি চালুর সময় লগ-ইন পর্দা ব্যবহারের দরকার নেই।। স্বয়ংক্রিয়ভাবে লগ-ইনের জন্য Control Pannel-এর User and Passwords-এ ঢুকুন। এবার তালিকা থেকে দরকারি ইউজার নির্বাচন করুন এবং ‘User must center a under name and Password to use this computer’ বক্সের টিকচিহ্ন তুলে দিন।
উইন্ডোজ এঙ্পি ব্যবহারকারীরা কম্পিউটার চালুর সময় বুট ডিফ্র্যাগমেন্ট বন্ধ করতে পারেন। কম্পিউটারেবুট ডিফ্র্যাগমেন্ট চালু বা বন্ধ করতে প্রথমে start মেন্যু থেকে run অপশন চালু করে regedit কমান্ড লিখুন। তারপর HKEY_LOCAL_MACHINE অপশন থেকে পর্যায়ক্রমে SOFTWAREMicrosoftDfrgBootOptimizeFunction অপশনে যান। এবার Enable নির্বাচন করে ডাবল ক্লিক করুন। তারপর বুট ডিফ্র্যাগমেন্ট চালু করার জন্য Y এবং বন্ধ করার জন্য লিখুন N।
08:00 Unknown
উইন্ডোজ এঙ্পি ব্যবহারকারীরা কম্পিউটার চালুর সময় বুট ডিফ্র্যাগমেন্ট বন্ধ করতে পারেন। কম্পিউটারেবুট ডিফ্র্যাগমেন্ট চালু বা বন্ধ করতে প্রথমে start মেন্যু থেকে run অপশন চালু করে regedit কমান্ড লিখুন। তারপর HKEY_LOCAL_MACHINE অপশন থেকে পর্যায়ক্রমে SOFTWAREMicrosoftDfrgBootOptimizeFunction অপশনে যান। এবার Enable নির্বাচন করে ডাবল ক্লিক করুন। তারপর বুট ডিফ্র্যাগমেন্ট চালু করার জন্য Y এবং বন্ধ করার জন্য লিখুন N।
পিসি কিছুদিন পর হঠাত্ হ্যাং হয়ে যাওয়া কিংবা ধীরগতির হয়ে পড়া—এসব ক্ষেত্রে হার্ডওয়্যারের সমস্যা যেমন র্যাম, পাওয়ার ইউনিট, মাদারবোর্ড ইত্যাদিতে কোনো সমস্যা না হলে ব্যবহারকারীর সচেতনতা ও কৌশল প্রয়োগের মাধ্যমে এ ধরনের সমস্যার সমাধান করা যায় সহজেই। সেক্ষেত্রে নিম্নলিখিত পদ্ধতিগুলো অনুসরণ করতে পারেন :
স্টার্টআপ প্রোগ্রামে শুরুতেই সময়ক্ষেপণ
কম্পিউটার ওপেন করে দ্রুত জরুরি কাজ সারবেন। এমন সময় দেখলেন কম্পিউটার স্টার্ট হওয়ার পর অনেক সময় নিচ্ছে। সাধারণত কম্পিউটার চালু করার সঙ্গে যেসব প্রোগ্রাম স্বয়ংক্রিয়ভাবে চলে আসে তাতে করে শুরুতেই কিছু সময় লাগে বটে। যদি অনেক প্রোগ্রাম স্টার্টআপের সময় আসে সেক্ষেত্রে মনে হওয়া স্বাভাবিক কম্পিউটারটি যথেষ্ট ধীরগতিসম্পন্ন। এজন্য একান্ত প্রয়োজনীয় ছাড়া অন্য কোনো প্রোগ্রাম স্টার্টআপের সময় চলতে না দেয়া বুদ্ধিমানের। এক্ষেত্রে অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম ডিজেবল করে রাখা ভালো। এজন্য কী করবেন? নিম্নলিখিত পদ্ধতি অনুসরণ করুন।
১. স্টার্ট মেনু থেকে জঁহ-এ ক্লিক করে msconfig লিখে এন্টার চাপুন।
২. একটি উইন্ডো চলে আসে। এখানে Startup ট্যাব নির্বাচন করুন।
৩. যেসব প্রোগ্রাম শুরুতেই আসার প্রয়োজন নেই সেগুলো টিক চিহ্ন উঠিয়ে দিন এবং OK চাপুন।
৪. এবার কম্পিউটারটি রিস্টার্ট দিন। কম্পিউটার রিস্টার্ট হওয়ার পর System Configuration Utility একটি উইন্ডো চলে আসে। এই অপশন নির্বাচন করে OK বাটনে ক্লিক করুন। ফলে অতিরিক্ত সময় ক্ষেপণ আর হবে না।
15:00 Unknown
পিসি কিছুদিন পর হঠাত্ হ্যাং হয়ে যাওয়া কিংবা ধীরগতির হয়ে পড়া—এসব ক্ষেত্রে হার্ডওয়্যারের সমস্যা যেমন র্যাম, পাওয়ার ইউনিট, মাদারবোর্ড ইত্যাদিতে কোনো সমস্যা না হলে ব্যবহারকারীর সচেতনতা ও কৌশল প্রয়োগের মাধ্যমে এ ধরনের সমস্যার সমাধান করা যায় সহজেই। সেক্ষেত্রে নিম্নলিখিত পদ্ধতিগুলো অনুসরণ করতে পারেন :
স্টার্টআপ প্রোগ্রামে শুরুতেই সময়ক্ষেপণ
কম্পিউটার ওপেন করে দ্রুত জরুরি কাজ সারবেন। এমন সময় দেখলেন কম্পিউটার স্টার্ট হওয়ার পর অনেক সময় নিচ্ছে। সাধারণত কম্পিউটার চালু করার সঙ্গে যেসব প্রোগ্রাম স্বয়ংক্রিয়ভাবে চলে আসে তাতে করে শুরুতেই কিছু সময় লাগে বটে। যদি অনেক প্রোগ্রাম স্টার্টআপের সময় আসে সেক্ষেত্রে মনে হওয়া স্বাভাবিক কম্পিউটারটি যথেষ্ট ধীরগতিসম্পন্ন। এজন্য একান্ত প্রয়োজনীয় ছাড়া অন্য কোনো প্রোগ্রাম স্টার্টআপের সময় চলতে না দেয়া বুদ্ধিমানের। এক্ষেত্রে অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম ডিজেবল করে রাখা ভালো। এজন্য কী করবেন? নিম্নলিখিত পদ্ধতি অনুসরণ করুন।
১. স্টার্ট মেনু থেকে জঁহ-এ ক্লিক করে msconfig লিখে এন্টার চাপুন।
২. একটি উইন্ডো চলে আসে। এখানে Startup ট্যাব নির্বাচন করুন।
৩. যেসব প্রোগ্রাম শুরুতেই আসার প্রয়োজন নেই সেগুলো টিক চিহ্ন উঠিয়ে দিন এবং OK চাপুন।
৪. এবার কম্পিউটারটি রিস্টার্ট দিন। কম্পিউটার রিস্টার্ট হওয়ার পর System Configuration Utility একটি উইন্ডো চলে আসে। এই অপশন নির্বাচন করে OK বাটনে ক্লিক করুন। ফলে অতিরিক্ত সময় ক্ষেপণ আর হবে না।
উইন্ডোজ এমই অপারেটিং সিস্টেমে হাইবারনেশন (শীতনিদ্রা) নামে একটি চমত্কার সুবিধা আছে। এ ফিচারটি উইন্ডোজকে বন্ধ করার বা আবার চালু করার (রিস্টার্ট) প্রক্রিয়াকে দ্রুত করেছে। তবে এটি হাইবারনেশনের মূল বৈশিষ্ট্য নয়। এর মূল বৈশিষ্ট্য হলো, এটি কম্পিউটার বন্ধ বা আবার চালু (রিস্টার্ট) করার সময় ডেস্কটপের সর্বশেষ অবস্থাটি র্যাম থেকে হার্ডডিস্ক ড্রাইভে কপি করে রাখে। আর যেহেতু হার্ডডিস্ক র্যামের মতো অস্থায়ী তথ্যভাণ্ডার নয়, তাই কম্পিউটার বন্ধ করে দিলেও সর্বশেষ অবস্থার স্মৃতি রয়ে যায় হার্ডডিস্কে। ধরুন, যদি এমএস ওয়ার্ডে কাজ করতে করতে কম্পিউটার বন্ধ (শাট ডাউন) করে দেন, তবে পরের বার কম্পিউটার চালু করলে ঠিক আগের অবস্থায় দেখতে পাবেন ওয়ার্ডের ফাইলটিকে। এমনকি কার্সরটি পর্যন্ত যেখানে ছিল, সেখান থেকে একচুলও নড়বে না। এই হচ্ছে হাইবারনেশনের ক্যারিশমা!
হাইবারনেশনের সঙ্গেই একটি দারুণ সুবিধা যোগ করেছে মাইক্রোসফট, সেটি হলো বায়োসের সংস্করণ, বিভিন্ন যন্ত্রাংশ ও চালক সফটওয়্যারে (ড্রাইভার) শনাক্ত করার ক্ষমতা। ফলে উইন্ডোজ এমই ইনস্টল হওয়ার সময়ই সেটি দেখে নেয় বায়োসের উপাদান বা ড্রাইভার হালনাগাদ করা আছে কিনা। পাওয়ার ম্যানেজমেন্টের সঙ্গে সেটি খাপ খাচ্ছে কিনা তাও দেখে নেয়। ফলে কোনো সমস্যা হলে কম্পিউটার অস্থিতিশীল হয়ে পড়ে না, বরং উইন্ডোজ এমই ইনস্টলেশনের সময় হাইবারনেশন সুবিধাটি নিষ্ক্রিয় করে দেয়া হয়। ফলে অধিকাংশ কম্পিউটার ব্যবহারকারীই তাদের শাট ডাউন মেনুতে হাইবারনেশন নামে কোনো কিছু খুঁজে পান না।
তবে একইসঙ্গে পাওয়ার ম্যানেজমেন্টে একটি সমস্যাও রয়ে গেছে। সেটি হলো শাট ডাউন সমস্যা। উইন্ডোজ ’৯৮-এর দ্বিতীয় সংস্করণে এ সমস্যাটি প্রকট হয়ে দেখা দিয়েছিল। সমস্যাটির কারণে প্রায়ই দেখা যেত, উইন্ডোজ থেকে কম্পিউটারের সুইচ বন্ধ করার নির্দেশ ঠিকই পাঠানো হয়েছে, তবে সেটা বায়োসে পৌঁছায়নি বা বায়োস তা গ্রহণ করেনি। ফলে কম্পিউটারের কাজ থেমে গেছে বা হ্যাং হয়েছে। আসলে এ সমস্যাটি উইন্ডোজ ৯* সিরিজের সাধারণ সমস্যা, উইন্ডোজ এমইকেও এ সমস্যা থেকে মুক্ত করা যায়নি। সাধারণত ব্র্যান্ড কম্পিউটার এ সমস্যা থেকে মুক্ত। সমস্যা ঘটে যখন ব্যবহারকারীরা নিজে উইন্ডোজ এমই ইনস্টল করেন। মাঝেমধ্যে সেটআপের পাওয়ার ম্যানেজমেন্ট নিষ্ক্রিয় করে দিলে এ সমস্যা থেকে বাঁচা যায়। তবে সব সময় এ বুদ্ধি কাজে দেবে, এমন নিশ্চয়তা দেয়া যায় না
08:00 Unknown
উইন্ডোজ এমই অপারেটিং সিস্টেমে হাইবারনেশন (শীতনিদ্রা) নামে একটি চমত্কার সুবিধা আছে। এ ফিচারটি উইন্ডোজকে বন্ধ করার বা আবার চালু করার (রিস্টার্ট) প্রক্রিয়াকে দ্রুত করেছে। তবে এটি হাইবারনেশনের মূল বৈশিষ্ট্য নয়। এর মূল বৈশিষ্ট্য হলো, এটি কম্পিউটার বন্ধ বা আবার চালু (রিস্টার্ট) করার সময় ডেস্কটপের সর্বশেষ অবস্থাটি র্যাম থেকে হার্ডডিস্ক ড্রাইভে কপি করে রাখে। আর যেহেতু হার্ডডিস্ক র্যামের মতো অস্থায়ী তথ্যভাণ্ডার নয়, তাই কম্পিউটার বন্ধ করে দিলেও সর্বশেষ অবস্থার স্মৃতি রয়ে যায় হার্ডডিস্কে। ধরুন, যদি এমএস ওয়ার্ডে কাজ করতে করতে কম্পিউটার বন্ধ (শাট ডাউন) করে দেন, তবে পরের বার কম্পিউটার চালু করলে ঠিক আগের অবস্থায় দেখতে পাবেন ওয়ার্ডের ফাইলটিকে। এমনকি কার্সরটি পর্যন্ত যেখানে ছিল, সেখান থেকে একচুলও নড়বে না। এই হচ্ছে হাইবারনেশনের ক্যারিশমা!
হাইবারনেশনের সঙ্গেই একটি দারুণ সুবিধা যোগ করেছে মাইক্রোসফট, সেটি হলো বায়োসের সংস্করণ, বিভিন্ন যন্ত্রাংশ ও চালক সফটওয়্যারে (ড্রাইভার) শনাক্ত করার ক্ষমতা। ফলে উইন্ডোজ এমই ইনস্টল হওয়ার সময়ই সেটি দেখে নেয় বায়োসের উপাদান বা ড্রাইভার হালনাগাদ করা আছে কিনা। পাওয়ার ম্যানেজমেন্টের সঙ্গে সেটি খাপ খাচ্ছে কিনা তাও দেখে নেয়। ফলে কোনো সমস্যা হলে কম্পিউটার অস্থিতিশীল হয়ে পড়ে না, বরং উইন্ডোজ এমই ইনস্টলেশনের সময় হাইবারনেশন সুবিধাটি নিষ্ক্রিয় করে দেয়া হয়। ফলে অধিকাংশ কম্পিউটার ব্যবহারকারীই তাদের শাট ডাউন মেনুতে হাইবারনেশন নামে কোনো কিছু খুঁজে পান না।
তবে একইসঙ্গে পাওয়ার ম্যানেজমেন্টে একটি সমস্যাও রয়ে গেছে। সেটি হলো শাট ডাউন সমস্যা। উইন্ডোজ ’৯৮-এর দ্বিতীয় সংস্করণে এ সমস্যাটি প্রকট হয়ে দেখা দিয়েছিল। সমস্যাটির কারণে প্রায়ই দেখা যেত, উইন্ডোজ থেকে কম্পিউটারের সুইচ বন্ধ করার নির্দেশ ঠিকই পাঠানো হয়েছে, তবে সেটা বায়োসে পৌঁছায়নি বা বায়োস তা গ্রহণ করেনি। ফলে কম্পিউটারের কাজ থেমে গেছে বা হ্যাং হয়েছে। আসলে এ সমস্যাটি উইন্ডোজ ৯* সিরিজের সাধারণ সমস্যা, উইন্ডোজ এমইকেও এ সমস্যা থেকে মুক্ত করা যায়নি। সাধারণত ব্র্যান্ড কম্পিউটার এ সমস্যা থেকে মুক্ত। সমস্যা ঘটে যখন ব্যবহারকারীরা নিজে উইন্ডোজ এমই ইনস্টল করেন। মাঝেমধ্যে সেটআপের পাওয়ার ম্যানেজমেন্ট নিষ্ক্রিয় করে দিলে এ সমস্যা থেকে বাঁচা যায়। তবে সব সময় এ বুদ্ধি কাজে দেবে, এমন নিশ্চয়তা দেয়া যায় না
 ল্যাপটপ ব্যবহারের সময় সতর্ক থাকতে হবে যেন কোনোভাবেই এটি হাত থেকে মাটিতে বা শক্ত কোনো স্থানে পড়ে না যায়। কেননা একটু বাড়তি চাপ লাগলেই ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে ল্যাপটপের এলসিডি মনিটর। আর এক্ষেত্রে কোনো রকম বিক্রয়োত্তর সেবাও পাওয়া যাবে না। লক্ষ্য রাখতে হবে, ল্যাপটপের ওপর ভারী কিছুর চাপ যেন না পড়ে।
  এলসিডি মনিটরে ধুলা জমলে বা ময়লা হলে পাতলা সুতি কাপড় দিয়ে মুছে দিতে পারেন। শক্ত কোনো কাপড় ব্যবহার না করাই ভালো।
  যারা ল্যাপটপে মাউস ব্যবহার করেন, তারা অনেক সময় মনের ভুলে কি-বোর্ডের ওপর মাউস রেখেই ল্যাপটপ বন্ধ করে দিতে যান। এক্ষেত্রে ল্যাপটপের পর্দায় চাপ পড়লে তা মুহূর্তেই অকার্যকর হয়ে যেতে পারে।
  ল্যাপটপ ব্যবহারের সময় লক্ষ্য রাখতে হবে এর পেছনে ভেতরের গরম বাতাস বের করার জন্য যে পাখাটি কাজ করে, তার সামনে যেন কোনো বাধা না থাকে।
  ল্যাপটপ কেনার পরপরই ব্যবহার করার আগে কমপক্ষে আট ঘণ্টা নিরবচ্ছিন্নভাবে চার্জ দিতে হবে। এর ব্যতিক্রম হলে সাধারণত ব্যাটারি পরে আর কোনো সময়েই তার পূর্ণ ক্ষমতা ব্যবহার করতে পারবে না।
  শুধু ব্যাটারির সাহায্যে (বৈদ্যুতিক সংযোগ না থাকা অবস্থায়) ল্যাপটপ ব্যবহারের সময় পাঁচ থেকে ১০ শতাংশ চার্জ বাকি থাকতেই বন্ধ করা ভালো।
ল্যাপটপের কি-বোর্ড তরলনিরোধ (স্পিলপ্রুফ) না হলে ব্যবহারের সময় যাতে কি-বোর্ডে কোনো তরল পদার্থ না পড়ে, সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
  ল্যাপটপে সব সময় অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হবে এবং তা নিয়মিত হালনাগাদ করতে হবে।
  পেনড্রাইভ, বহনযোগ্য হার্ডডিস্ক ড্রাইভ, মেমোরি কার্ড ইত্যাদি ব্যবহারের আগে অ্যান্টিভাইরাস দিয়ে পরীক্ষা (স্ক্যান) ও পরিষ্কার (ক্লিন) করে নিতে হবে।
  ল্যাপটপের সঙ্গে সাধারণত নিবন্ধিত (লাইসেন্স) অপারেটিং সিস্টেম পাওয়া যায়। অপারেটিং সিস্টেমটি মাঝেমধ্যে হালনাগাদ করা উচিত।
08:00 Unknown
 ল্যাপটপ ব্যবহারের সময় সতর্ক থাকতে হবে যেন কোনোভাবেই এটি হাত থেকে মাটিতে বা শক্ত কোনো স্থানে পড়ে না যায়। কেননা একটু বাড়তি চাপ লাগলেই ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে ল্যাপটপের এলসিডি মনিটর। আর এক্ষেত্রে কোনো রকম বিক্রয়োত্তর সেবাও পাওয়া যাবে না। লক্ষ্য রাখতে হবে, ল্যাপটপের ওপর ভারী কিছুর চাপ যেন না পড়ে।
  এলসিডি মনিটরে ধুলা জমলে বা ময়লা হলে পাতলা সুতি কাপড় দিয়ে মুছে দিতে পারেন। শক্ত কোনো কাপড় ব্যবহার না করাই ভালো।
  যারা ল্যাপটপে মাউস ব্যবহার করেন, তারা অনেক সময় মনের ভুলে কি-বোর্ডের ওপর মাউস রেখেই ল্যাপটপ বন্ধ করে দিতে যান। এক্ষেত্রে ল্যাপটপের পর্দায় চাপ পড়লে তা মুহূর্তেই অকার্যকর হয়ে যেতে পারে।
  ল্যাপটপ ব্যবহারের সময় লক্ষ্য রাখতে হবে এর পেছনে ভেতরের গরম বাতাস বের করার জন্য যে পাখাটি কাজ করে, তার সামনে যেন কোনো বাধা না থাকে।
  ল্যাপটপ কেনার পরপরই ব্যবহার করার আগে কমপক্ষে আট ঘণ্টা নিরবচ্ছিন্নভাবে চার্জ দিতে হবে। এর ব্যতিক্রম হলে সাধারণত ব্যাটারি পরে আর কোনো সময়েই তার পূর্ণ ক্ষমতা ব্যবহার করতে পারবে না।
  শুধু ব্যাটারির সাহায্যে (বৈদ্যুতিক সংযোগ না থাকা অবস্থায়) ল্যাপটপ ব্যবহারের সময় পাঁচ থেকে ১০ শতাংশ চার্জ বাকি থাকতেই বন্ধ করা ভালো।
ল্যাপটপের কি-বোর্ড তরলনিরোধ (স্পিলপ্রুফ) না হলে ব্যবহারের সময় যাতে কি-বোর্ডে কোনো তরল পদার্থ না পড়ে, সেদিকে লক্ষ্য রাখতে হবে।
  ল্যাপটপে সব সময় অ্যান্টিভাইরাস সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হবে এবং তা নিয়মিত হালনাগাদ করতে হবে।
  পেনড্রাইভ, বহনযোগ্য হার্ডডিস্ক ড্রাইভ, মেমোরি কার্ড ইত্যাদি ব্যবহারের আগে অ্যান্টিভাইরাস দিয়ে পরীক্ষা (স্ক্যান) ও পরিষ্কার (ক্লিন) করে নিতে হবে।
  ল্যাপটপের সঙ্গে সাধারণত নিবন্ধিত (লাইসেন্স) অপারেটিং সিস্টেম পাওয়া যায়। অপারেটিং সিস্টেমটি মাঝেমধ্যে হালনাগাদ করা উচিত।
ই-মেইল ক্লাইন্টের নাম আমরা সবাই শুনেছি, অনেকেই আউটলুক, ইউডোরা, থান্ডারবাডের মতো ইমেইল ক্লাইন্ট ব্যবহার করে থাকেন। মেইল ক্লাইন্টের মাধ্যমে পপ সুবিধা থাকা মেইলগুলো ওয়েব মেইল থেকে ডাউনলোড হয়ে মেইল ক্লাইন্টে চলে আসে, ফলে ইন্টারনেট ছাড়াই ই-মেইল পড়া এবং লিখে সেভ করে রাখা যায়। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে মেইল ক্লাইন্টে ওয়েবমেইলগুলো ডাউনলোড হয়, ফলে ওয়েবমেইলে তা আর থাকে না, অন্য কোথাও থেকে আর পড়াও যায় না। যদিও জিমেইল পপ সুবিধা সঙ্গে অনলাইনে মেইলের কপি রাখার ব্যবস্থা আছে। ফলে জিমেইল ব্যবহারকারীরা পপ সক্রিয় করে অন্য মেইল ক্লাইন্ট ব্যবহার করলে যে সুবিধা পেয়ে থাকে তাই পাওয়া যাবে জিমেইল অনলাইন দ্বারা। মূলত এটা জিমেইলকে অনলাইনের সঙ্গে অফলাইনের যোগসূত্র তৈরি করে দিয়েছে। অফলাইনে জিমেইল ব্যবহার করতে হলে গুগল গিয়ার ইনস্টল করতে হবে। এজন্য http://gears.google.com থেকে গুগল গিয়ার ডাউনলোড করে ইনস্টল করে নিন। এবার জিমেইল খুলে সেটিংস থেকে Labs ট্যাবে যান এবং Offline-এর ঊহধনষব অপশন বাটন নির্বাচন করে Save Changes বাটনে ক্লিক করে সেভ করুন। সেভ হওয়ার পরে জিমেইল পুনরায় সক্রিয়ভাবে লোড হওয়ার পরে উপরের ডানে Offline0.2 এ ক্লিক করুন, তাহলে Install offline access for Gmail ডায়ালগ বক্স আসবে। এখানে ঘবীঃ করুন (যদি Gears Security Warning ডায়ালগ বক্স আসে তাহলে ও trust this site চেক করে Allow বাটনে ক্লিক করুন।) এবং কোথায় কোথায় শর্টকাট নেবেন তা নির্বাচন করে Ok করুন, তাহলে ডাউনলোড (Finishing offline installation এবং পরে Synchronizing…) শুরু হবে। এটি মূলত ইউজারের Local Settings\Application Data-এর মধ্যে সেভ হয়। সবশেষে Go into Flaky Connection Mode-এ ক্লিক করুন। এরপরে ইন্টারনেট সংযোগ না থাকলেও তৈরি হওয়া শর্টকাটে ক্লিক করে অথবা https://mail.google.com/mail সাইটে গিয়ে মেইল পড়তে, লিখে সেভ করতে পারবেন। একই কম্পিউটারে, একই ব্রাউজারে, এভাবে একাধিক ইউজারের তথ্যও অফলাইন করে রাখা যাবে। এমনকি একই অ্যাকাউন্ট একাধিক কম্পিউটারে অফলাইন করে রাখা যাবে। আর পোর্টেবল ফায়ারফক্সে ব্যবহার করলে তো কথাই নেই, ইচ্ছেমত বহন করা যাবে (সিডিতে রাইট করেও রাখা যাবে) আর অপারেটিং সিস্টেম পরিবর্তন বা নতুন করে ইনস্টল করলেও সমস্যা নেই। জিমেইল অফলাইন আপাতত উইন্ডোজ (এক্সপি+), ম্যাক এবং লিনাক্সে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ৬+, ফায়ারফক্স ১.৫+, সাফারিতে সর্মথন করবে। এছাড়াও সব ধরনের তথ্যই জিমেইলের অফিসিয়াল ব্লগ http://gmailblog.blogspot.com থেকে পাওয়া যাবে।
08:00 Unknown
ই-মেইল ক্লাইন্টের নাম আমরা সবাই শুনেছি, অনেকেই আউটলুক, ইউডোরা, থান্ডারবাডের মতো ইমেইল ক্লাইন্ট ব্যবহার করে থাকেন। মেইল ক্লাইন্টের মাধ্যমে পপ সুবিধা থাকা মেইলগুলো ওয়েব মেইল থেকে ডাউনলোড হয়ে মেইল ক্লাইন্টে চলে আসে, ফলে ইন্টারনেট ছাড়াই ই-মেইল পড়া এবং লিখে সেভ করে রাখা যায়। কিন্তু সমস্যা হচ্ছে মেইল ক্লাইন্টে ওয়েবমেইলগুলো ডাউনলোড হয়, ফলে ওয়েবমেইলে তা আর থাকে না, অন্য কোথাও থেকে আর পড়াও যায় না। যদিও জিমেইল পপ সুবিধা সঙ্গে অনলাইনে মেইলের কপি রাখার ব্যবস্থা আছে। ফলে জিমেইল ব্যবহারকারীরা পপ সক্রিয় করে অন্য মেইল ক্লাইন্ট ব্যবহার করলে যে সুবিধা পেয়ে থাকে তাই পাওয়া যাবে জিমেইল অনলাইন দ্বারা। মূলত এটা জিমেইলকে অনলাইনের সঙ্গে অফলাইনের যোগসূত্র তৈরি করে দিয়েছে। অফলাইনে জিমেইল ব্যবহার করতে হলে গুগল গিয়ার ইনস্টল করতে হবে। এজন্য http://gears.google.com থেকে গুগল গিয়ার ডাউনলোড করে ইনস্টল করে নিন। এবার জিমেইল খুলে সেটিংস থেকে Labs ট্যাবে যান এবং Offline-এর ঊহধনষব অপশন বাটন নির্বাচন করে Save Changes বাটনে ক্লিক করে সেভ করুন। সেভ হওয়ার পরে জিমেইল পুনরায় সক্রিয়ভাবে লোড হওয়ার পরে উপরের ডানে Offline0.2 এ ক্লিক করুন, তাহলে Install offline access for Gmail ডায়ালগ বক্স আসবে। এখানে ঘবীঃ করুন (যদি Gears Security Warning ডায়ালগ বক্স আসে তাহলে ও trust this site চেক করে Allow বাটনে ক্লিক করুন।) এবং কোথায় কোথায় শর্টকাট নেবেন তা নির্বাচন করে Ok করুন, তাহলে ডাউনলোড (Finishing offline installation এবং পরে Synchronizing…) শুরু হবে। এটি মূলত ইউজারের Local Settings\Application Data-এর মধ্যে সেভ হয়। সবশেষে Go into Flaky Connection Mode-এ ক্লিক করুন। এরপরে ইন্টারনেট সংযোগ না থাকলেও তৈরি হওয়া শর্টকাটে ক্লিক করে অথবা https://mail.google.com/mail সাইটে গিয়ে মেইল পড়তে, লিখে সেভ করতে পারবেন। একই কম্পিউটারে, একই ব্রাউজারে, এভাবে একাধিক ইউজারের তথ্যও অফলাইন করে রাখা যাবে। এমনকি একই অ্যাকাউন্ট একাধিক কম্পিউটারে অফলাইন করে রাখা যাবে। আর পোর্টেবল ফায়ারফক্সে ব্যবহার করলে তো কথাই নেই, ইচ্ছেমত বহন করা যাবে (সিডিতে রাইট করেও রাখা যাবে) আর অপারেটিং সিস্টেম পরিবর্তন বা নতুন করে ইনস্টল করলেও সমস্যা নেই। জিমেইল অফলাইন আপাতত উইন্ডোজ (এক্সপি+), ম্যাক এবং লিনাক্সে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ৬+, ফায়ারফক্স ১.৫+, সাফারিতে সর্মথন করবে। এছাড়াও সব ধরনের তথ্যই জিমেইলের অফিসিয়াল ব্লগ http://gmailblog.blogspot.com থেকে পাওয়া যাবে।
আগামী মার্চের মাঝামাঝি নাগাদ ফেসবুক বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। সুতরাং সব ফেসবুক ব্যবহারকারীর প্রতি আহ্বান, দয়া করে প্রোফাইলে যা কিছু আছে তা ডাউনলোড করুন, নচেত্ সবই হারাতে হবে। খবরদার, এমন গুজবে কান দেবেন না।
সম্প্রতি ‘উইকলি ওয়ার্ল্ড নিউজ’ নামের একটি সংবাদ সংস্থা জানায়, ফেসবুক বন্ধের ভুয়া খবর, এমনকি সেখানে ফেসবুকের সহ-প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গের মন্তব্যও ছাপা হয়। মার্ক নাকি ফেসবুক নিয়ে যারপরনাই বিরক্ত। তাই এই অনলাইন পাগলামির ইতি টানতে চান তিনি। শুধু তাই নয়, মার্চের ১৫ তারিখের পর ফেসবুক ব্যবহারকারীরা প্রোফাইলে যা কিছু রেখেছিলেন সবই নাকি হারিয়ে যাবে।
বলাবাহুল্য, এমন ভুয়া খবর ফেসবুক ব্যবহারকারীদের অনেককেই বিভ্রান্ত করেছে। টুইটার, এমনকি খোদ ফেসবুকেই এ নিয়ে চলছে আলোচনার ঝড়। এরপরও, অতিউত্সাহী কিছু গণমাধ্যম উইকলি ওয়ার্ল্ড নিউজের বরাত দিয়ে এই সংবাদ প্রচার করতে থাকে। ফলে এরই মধ্যে কেউ কেউ আবার ফেসবুক থেকে নিজের সব তথ্য, ছবিও ডাউনলোড করে রাখতে শুরু করেন।
যাই হোক, খোদ ফেসবুকই এবার জানাচ্ছে, সবই ভুয়া। এক বিবৃতিতে সংস্থাটির বয়ান, ‘আমরা বন্ধ হওয়ার মতো কোনো কারণ এখনও পাইনি, আমাদের কাজ চলবে বরাবরের মতোই। আমরা কোথাও যাচ্ছি না, তাছাড়া আমরা তো মোটে কাজ শুরু করেছি।’
ফেসবুক নিয়ে কিন্তু এরকম ভুয়া খবর নতুন নয়। এর আগে ফেসবুকের মাধ্যমে ভাইরাস ছড়ানোর চেষ্টা হয়েছে একাধিকবার। বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে ফেসবুক ব্যবহারকারীদের তথ্য চুরির চেষ্টাও নিত্য ঘটনা।
উল্লেখ্য, বিশ্বের সর্ববৃহত্ সামাজিক নেটওয়ার্কিং সাইট ফেসবুকে নিবন্ধিত ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৫০ কোটির বেশি। অনলাইন ওয়েব ক্লিকের দিক থেকে গুগলের পরই ফেসবুকের অবস্থান। আর সংস্থাটির সহ-প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ গত বছর ‘টাইম’-এর বর্ষসেরা ব্যক্তিত্ব নির্বাচিত হন।
08:18 Unknown
আগামী মার্চের মাঝামাঝি নাগাদ ফেসবুক বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। সুতরাং সব ফেসবুক ব্যবহারকারীর প্রতি আহ্বান, দয়া করে প্রোফাইলে যা কিছু আছে তা ডাউনলোড করুন, নচেত্ সবই হারাতে হবে। খবরদার, এমন গুজবে কান দেবেন না।
সম্প্রতি ‘উইকলি ওয়ার্ল্ড নিউজ’ নামের একটি সংবাদ সংস্থা জানায়, ফেসবুক বন্ধের ভুয়া খবর, এমনকি সেখানে ফেসবুকের সহ-প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গের মন্তব্যও ছাপা হয়। মার্ক নাকি ফেসবুক নিয়ে যারপরনাই বিরক্ত। তাই এই অনলাইন পাগলামির ইতি টানতে চান তিনি। শুধু তাই নয়, মার্চের ১৫ তারিখের পর ফেসবুক ব্যবহারকারীরা প্রোফাইলে যা কিছু রেখেছিলেন সবই নাকি হারিয়ে যাবে।
বলাবাহুল্য, এমন ভুয়া খবর ফেসবুক ব্যবহারকারীদের অনেককেই বিভ্রান্ত করেছে। টুইটার, এমনকি খোদ ফেসবুকেই এ নিয়ে চলছে আলোচনার ঝড়। এরপরও, অতিউত্সাহী কিছু গণমাধ্যম উইকলি ওয়ার্ল্ড নিউজের বরাত দিয়ে এই সংবাদ প্রচার করতে থাকে। ফলে এরই মধ্যে কেউ কেউ আবার ফেসবুক থেকে নিজের সব তথ্য, ছবিও ডাউনলোড করে রাখতে শুরু করেন।
যাই হোক, খোদ ফেসবুকই এবার জানাচ্ছে, সবই ভুয়া। এক বিবৃতিতে সংস্থাটির বয়ান, ‘আমরা বন্ধ হওয়ার মতো কোনো কারণ এখনও পাইনি, আমাদের কাজ চলবে বরাবরের মতোই। আমরা কোথাও যাচ্ছি না, তাছাড়া আমরা তো মোটে কাজ শুরু করেছি।’
ফেসবুক নিয়ে কিন্তু এরকম ভুয়া খবর নতুন নয়। এর আগে ফেসবুকের মাধ্যমে ভাইরাস ছড়ানোর চেষ্টা হয়েছে একাধিকবার। বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে ফেসবুক ব্যবহারকারীদের তথ্য চুরির চেষ্টাও নিত্য ঘটনা।
উল্লেখ্য, বিশ্বের সর্ববৃহত্ সামাজিক নেটওয়ার্কিং সাইট ফেসবুকে নিবন্ধিত ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৫০ কোটির বেশি। অনলাইন ওয়েব ক্লিকের দিক থেকে গুগলের পরই ফেসবুকের অবস্থান। আর সংস্থাটির সহ-প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ গত বছর ‘টাইম’-এর বর্ষসেরা ব্যক্তিত্ব নির্বাচিত হন।
অনেকেই ইন্টারনেট থেকে মোবাইল ফোনে ভিডিও নামাতে পছন্দ করেন। নিচের সাইটগুলো থেকে মোবাইলের উপযোগী উচুমানের ভিডিও নামানো যাবে—
http://moviesmobile.net
http://vuclip.com
http://loadmob.com
http://moviearena.org,
http://moviesmobile.net
http://movies4mobile.net
http://mobi-movies.org
http://mobilemoviezone.com
http://o2videos.com
http://3gpmobilemovies.net
http://avimobilemovies.com
http://o2cinemas.com
http://www.prothom-alo.com/detail/date/2011-01-18/news/124282
08:16 Unknown
অনেকেই ইন্টারনেট থেকে মোবাইল ফোনে ভিডিও নামাতে পছন্দ করেন। নিচের সাইটগুলো থেকে মোবাইলের উপযোগী উচুমানের ভিডিও নামানো যাবে—
http://moviesmobile.net
http://vuclip.com
http://loadmob.com
http://moviearena.org,
http://moviesmobile.net
http://movies4mobile.net
http://mobi-movies.org
http://mobilemoviezone.com
http://o2videos.com
http://3gpmobilemovies.net
http://avimobilemovies.com
http://o2cinemas.com
http://www.prothom-alo.com/detail/date/2011-01-18/news/124282
ফায়ারফক্স ৪-এর পরীক্ষামূলক নবম সংস্করণ অবমুক্ত করেছে মজিলা। নতুন সংস্করণটি আগের সংস্করণগুলোর তুলনায় অনেক দ্রুত কাজ করতে সক্ষম।পরীক্ষমূলক সংস্করণগুলোর ব্যবহারকারীদের মতামত নিয়ে এ সংস্করণে যোগ করা হয়েছে নতুন সব সুবিধা। মজিলার ওয়েবসাইট www.mozilla.com থেকে ফায়ারফক্স ৪-এর পরীক্ষামূলক নবম সংস্করণটি বিনা মূল্যে ডাউনলোড করা যাবে।
08:26 Unknown
ফায়ারফক্স ৪-এর পরীক্ষামূলক নবম সংস্করণ অবমুক্ত করেছে মজিলা। নতুন সংস্করণটি আগের সংস্করণগুলোর তুলনায় অনেক দ্রুত কাজ করতে সক্ষম।পরীক্ষমূলক সংস্করণগুলোর ব্যবহারকারীদের মতামত নিয়ে এ সংস্করণে যোগ করা হয়েছে নতুন সব সুবিধা। মজিলার ওয়েবসাইট www.mozilla.com থেকে ফায়ারফক্স ৪-এর পরীক্ষামূলক নবম সংস্করণটি বিনা মূল্যে ডাউনলোড করা যাবে।
এখনকার সবচেয়ে জনপ্রিয় ওয়েবসাইট হলো ফেসবুক। সময় পেলে একবারের জন্য হলেও ঘুরে আসি প্রতিদিন। কিন্তু প্রতিদিন একই রকমের থিম দেখতে দেখতে আর ভালো লাগে না। অনেক ওয়েবসাইট আছে যেখানে আপনি অতি সহজে থিম পাল্টে ফেলতে পারেন। ফলে অনেক মজার মজার থিম ইচ্ছে করলেই পাল্টানো যায়। আমরা সবাই জানি ফেসবুকে তা করা যায় না। কিন্তু কোনো কোনো সাইট আছে সেখানে করা যায়। আপনিও পারবেন—নিচের ধাপগুলো অবলম্বন করলে।
এর জন্য প্রথমে http://chameleontom.com/ লিংকে যান। দেখবেন হাতের বাম পাশে লেখা আছে install plugin, ডাউনলোড করুন। ডাউনলোড শেষে সেটআপ করুন। আবার আগের জায়গায় ফিরে আসুন। দেখতে পাবেন অনেক মজার মজার থিম দেয়া আছে। View-তে ক্লিক করে আপনি থিমটির বড় ছবি দেখতে পাবেন। যে থিমটি আপনার ভালো লাগবে সেটিকে install করুন। ব্যস, আপনার কাজ শেষ। এখন ফেসবুকে লগইন করে দেখে আসুন কেমন লাগে। মনে রাখবেন, Chameleon Tom toolbar-টি বন্ধ করা যাবে না।
08:00 Unknown
এখনকার সবচেয়ে জনপ্রিয় ওয়েবসাইট হলো ফেসবুক। সময় পেলে একবারের জন্য হলেও ঘুরে আসি প্রতিদিন। কিন্তু প্রতিদিন একই রকমের থিম দেখতে দেখতে আর ভালো লাগে না। অনেক ওয়েবসাইট আছে যেখানে আপনি অতি সহজে থিম পাল্টে ফেলতে পারেন। ফলে অনেক মজার মজার থিম ইচ্ছে করলেই পাল্টানো যায়। আমরা সবাই জানি ফেসবুকে তা করা যায় না। কিন্তু কোনো কোনো সাইট আছে সেখানে করা যায়। আপনিও পারবেন—নিচের ধাপগুলো অবলম্বন করলে।
এর জন্য প্রথমে http://chameleontom.com/ লিংকে যান। দেখবেন হাতের বাম পাশে লেখা আছে install plugin, ডাউনলোড করুন। ডাউনলোড শেষে সেটআপ করুন। আবার আগের জায়গায় ফিরে আসুন। দেখতে পাবেন অনেক মজার মজার থিম দেয়া আছে। View-তে ক্লিক করে আপনি থিমটির বড় ছবি দেখতে পাবেন। যে থিমটি আপনার ভালো লাগবে সেটিকে install করুন। ব্যস, আপনার কাজ শেষ। এখন ফেসবুকে লগইন করে দেখে আসুন কেমন লাগে। মনে রাখবেন, Chameleon Tom toolbar-টি বন্ধ করা যাবে না।
জনপ্রিয় সামাজিক ওয়েবসাইট ফেসবুকের প্রোফাইলের ছবিতে একটু ভিন্ন মাত্রা আনা যায় প্রোফাইল মেকার দ্বারা। এতে ফেসবুকের বন্ধুরা আপনার প্রোফাইলের ছবি ছাড়াও অ্যালবামের ছবি মিলে পূর্ণ একটি ছবি দেখতে পারবে। এ জন্য http://apps.facebook.com/profile-maker/ গিয়ে অ্যাপসটি সক্রিয় করে Upload Photo বাটনে ক্লিক করে পছন্দের ছবিটি আনুন। এবার Zoom-এর স্ক্রল বাটনে ক্লিক করে ছবিটি ছোট-বড় করতে পারেন। এবং Add or remove info lines এর - বা + এ ক্লিক করে ডানের ছবিগুলো ওপরে-নিচে নিতে পারেন। এ ছাড়া ছবির ওপরে ক্লিক করে এদিকে-ওদিকে সরাতে পারেন। অবশেষে Create Profile বাটনে ক্লিক করলে কিছুক্ষণের মধ্যে প্রোফাইলে ছবি তৈরি হবে। এবার Go to Photo বাটনে ক্লিক করে নিচের Make Profile Picture লিংকে ক্লিক করুন। এবার আপনার ফেসবুকের বন্ধুরা আপনার ফেসবুকের প্রোফাইল দেখবেন ভিন্ন আঙ্গিকে
08:00 Unknown
জনপ্রিয় সামাজিক ওয়েবসাইট ফেসবুকের প্রোফাইলের ছবিতে একটু ভিন্ন মাত্রা আনা যায় প্রোফাইল মেকার দ্বারা। এতে ফেসবুকের বন্ধুরা আপনার প্রোফাইলের ছবি ছাড়াও অ্যালবামের ছবি মিলে পূর্ণ একটি ছবি দেখতে পারবে। এ জন্য http://apps.facebook.com/profile-maker/ গিয়ে অ্যাপসটি সক্রিয় করে Upload Photo বাটনে ক্লিক করে পছন্দের ছবিটি আনুন। এবার Zoom-এর স্ক্রল বাটনে ক্লিক করে ছবিটি ছোট-বড় করতে পারেন। এবং Add or remove info lines এর - বা + এ ক্লিক করে ডানের ছবিগুলো ওপরে-নিচে নিতে পারেন। এ ছাড়া ছবির ওপরে ক্লিক করে এদিকে-ওদিকে সরাতে পারেন। অবশেষে Create Profile বাটনে ক্লিক করলে কিছুক্ষণের মধ্যে প্রোফাইলে ছবি তৈরি হবে। এবার Go to Photo বাটনে ক্লিক করে নিচের Make Profile Picture লিংকে ক্লিক করুন। এবার আপনার ফেসবুকের বন্ধুরা আপনার ফেসবুকের প্রোফাইল দেখবেন ভিন্ন আঙ্গিকে
কোনো কিছু উপস্থাপনার জন্য (প্রেজেন্টেশন) জন্য এমএস পাওয়ার পয়েন্টের বিকল্প নেই। পাওয়ার পয়েন্টের কিছু সুবিধা যেমন, প্রতি পেজ পরিবর্তনের সময় অ্যানিমেশন দেওয়া, মিউজিক দেওয়া বা ফুল স্ক্রিনে চলা ইত্যাদি যদি পিডিএফে দেওয়া যেত, তাহলে কেমন হতো! এমনই পিডিএফ ফাইল বানানো যায় ‘পিডিএফরিজাটর’ সফটওয়্যার দ্বারা। অ্যানিমেশন যুক্ত পিডিএফ বানাতে সফটওয়্যারটি চালু করে ইচ্ছামতো ছবি বা পিডিএফ ফাইল খুলুন। এবার ডানে Document ট্যাবে গিয়ে Presentation Mode-এর ড্রপ-ডাউন থেকে Yes করুন। পিডিএফ ফাইলটি চলার সময় কোনো মিউজিক শুনতে চাইলে Background Music-এ মিউজিক আনতে পারেন। এ ছাড়া Metadata-এর দরকারি তথ্য দিতে পারেন। এবার বিভিন্ন পেজে অ্যানিমেশন দিতে পেজটি নির্বাচন করে Page ট্যাব থেকে Transition effect-এ পছন্দের ইফেক্টস দিন। এভাবে প্রতি পেজে আলাদা আলাদা অথবা একাধিক বা সব পেজ নির্বাচন করে পছন্দের ইফেক্টস দিতে পারেন। সবশেষে Convert to PDF-এ ক্লিক করে পিডিএফ ফাইল তৈরি করুন। এখানে একটা বিষয় উল্লেখ্য যে এই পিডিএফ ফাইলের সব অ্যানিমেশন বা মিউজিক এডোবি রিডারে ভালোভাবে চলবে। অন্যান্য পিডিএফ রিডারে অ্যানিমেশন বা মিউজিক ঠিকমতো না-ও চলতে পারে। ৩ মেগাবাইটের মতো ফ্রিওয়্যার সফটওয়্যারটি www.rttsoftware.com/pdfrizator.html থেকে ডাউনলোড করা যাবে।
08:00 Unknown
কোনো কিছু উপস্থাপনার জন্য (প্রেজেন্টেশন) জন্য এমএস পাওয়ার পয়েন্টের বিকল্প নেই। পাওয়ার পয়েন্টের কিছু সুবিধা যেমন, প্রতি পেজ পরিবর্তনের সময় অ্যানিমেশন দেওয়া, মিউজিক দেওয়া বা ফুল স্ক্রিনে চলা ইত্যাদি যদি পিডিএফে দেওয়া যেত, তাহলে কেমন হতো! এমনই পিডিএফ ফাইল বানানো যায় ‘পিডিএফরিজাটর’ সফটওয়্যার দ্বারা। অ্যানিমেশন যুক্ত পিডিএফ বানাতে সফটওয়্যারটি চালু করে ইচ্ছামতো ছবি বা পিডিএফ ফাইল খুলুন। এবার ডানে Document ট্যাবে গিয়ে Presentation Mode-এর ড্রপ-ডাউন থেকে Yes করুন। পিডিএফ ফাইলটি চলার সময় কোনো মিউজিক শুনতে চাইলে Background Music-এ মিউজিক আনতে পারেন। এ ছাড়া Metadata-এর দরকারি তথ্য দিতে পারেন। এবার বিভিন্ন পেজে অ্যানিমেশন দিতে পেজটি নির্বাচন করে Page ট্যাব থেকে Transition effect-এ পছন্দের ইফেক্টস দিন। এভাবে প্রতি পেজে আলাদা আলাদা অথবা একাধিক বা সব পেজ নির্বাচন করে পছন্দের ইফেক্টস দিতে পারেন। সবশেষে Convert to PDF-এ ক্লিক করে পিডিএফ ফাইল তৈরি করুন। এখানে একটা বিষয় উল্লেখ্য যে এই পিডিএফ ফাইলের সব অ্যানিমেশন বা মিউজিক এডোবি রিডারে ভালোভাবে চলবে। অন্যান্য পিডিএফ রিডারে অ্যানিমেশন বা মিউজিক ঠিকমতো না-ও চলতে পারে। ৩ মেগাবাইটের মতো ফ্রিওয়্যার সফটওয়্যারটি www.rttsoftware.com/pdfrizator.html থেকে ডাউনলোড করা যাবে।
যদি কোনো ফাইলের বা প্রোগ্রামের বা এক্সটেনশনের আইকন সেভ করার দরকার হয় তাহলে ফাইন্ড অ্যাস আইকন সফটওয়্যার দ্বারা তা করা যায়। এজন্য মাত্র ২৮ কিলোবাইটের ফ্রিওয়্যার, বহনযোগ্য এই সফটওয়্যাটি http://sourceforge.net/projects/findasicon থেকে ডাউনলোড করতে পারেন। সফটওয়্যারটি চালু করে Open বাটনে ক্লিক করে যে ফাইল বা প্রোগ্রাম থেকে আইকন সেভ করতে চান তা চালু করুন। এখন উপরে দেখা যাওয়া আইকনের উপরে মাউস দ্বারা দু’বার ক্লিক করলে সেভ ডায়ালগ বক্স আসবে। এখন ico mn bmp, png, jpg, tif, gif, ফরম্যাটে সেভ করা যাবে।
08:12 Unknown
যদি কোনো ফাইলের বা প্রোগ্রামের বা এক্সটেনশনের আইকন সেভ করার দরকার হয় তাহলে ফাইন্ড অ্যাস আইকন সফটওয়্যার দ্বারা তা করা যায়। এজন্য মাত্র ২৮ কিলোবাইটের ফ্রিওয়্যার, বহনযোগ্য এই সফটওয়্যাটি http://sourceforge.net/projects/findasicon থেকে ডাউনলোড করতে পারেন। সফটওয়্যারটি চালু করে Open বাটনে ক্লিক করে যে ফাইল বা প্রোগ্রাম থেকে আইকন সেভ করতে চান তা চালু করুন। এখন উপরে দেখা যাওয়া আইকনের উপরে মাউস দ্বারা দু’বার ক্লিক করলে সেভ ডায়ালগ বক্স আসবে। এখন ico mn bmp, png, jpg, tif, gif, ফরম্যাটে সেভ করা যাবে।
ব্যবহারকারীরা ইচ্ছে করলে অন্যান্য (সর্বোচ্চ ৫টি) ই-মেইলে আসা মেইলগুলো জি-মেইলে পড়তে পারবেন এবং জি-মেইল থেকে অন্যান্য মেইলের ঠিকানা ব্যবহার করে ই-মেইল পাঠাতে পারবেন (যেসব ই-মেইল সার্ভিস POP একসেস সমর্থন করে)। অন্য ই-মেইলকে জি-মেইলে যুক্ত করতে হলে জি-মেইল খুলে Settings-এ ক্লিক করে Accounts-এ ক্লিক করুন। এবার নিচের দিকের Get mail from other accounts অংশের Add another mail account-এ ক্লিক করুন। এবার Add a mail account এর Email address অংশে আপনার পূর্ণ মেইল ঠিকানা লিখুন এবং Next Step বাটনে ক্লিক করুন। এখন User name, Password I POP Server দিয়ে প্রথম তিনটি চেক বক্স চেক করে Add Account বাটনে ক্লিক করুন। এখন থেকে ওই মেইলে আসা মেইলগুলো আপনি জি-মেইলের ইনবক্সে পাবেন এবং ওই ঠিকানা ব্যবহার করে মেইল করতে হলে কম্পোজের ওপর From নামে নতুন একটি ড্রপডাউন আসবে। এখানে জি-মেইল ও যুক্ত করা মেইল ঠিকানা থাকবে যা থেকে নতুন যুক্ত করা মেইল ঠিকানা সিলেক্ট করে সেন্ড করলেই হবে।
20:00 Unknown
ব্যবহারকারীরা ইচ্ছে করলে অন্যান্য (সর্বোচ্চ ৫টি) ই-মেইলে আসা মেইলগুলো জি-মেইলে পড়তে পারবেন এবং জি-মেইল থেকে অন্যান্য মেইলের ঠিকানা ব্যবহার করে ই-মেইল পাঠাতে পারবেন (যেসব ই-মেইল সার্ভিস POP একসেস সমর্থন করে)। অন্য ই-মেইলকে জি-মেইলে যুক্ত করতে হলে জি-মেইল খুলে Settings-এ ক্লিক করে Accounts-এ ক্লিক করুন। এবার নিচের দিকের Get mail from other accounts অংশের Add another mail account-এ ক্লিক করুন। এবার Add a mail account এর Email address অংশে আপনার পূর্ণ মেইল ঠিকানা লিখুন এবং Next Step বাটনে ক্লিক করুন। এখন User name, Password I POP Server দিয়ে প্রথম তিনটি চেক বক্স চেক করে Add Account বাটনে ক্লিক করুন। এখন থেকে ওই মেইলে আসা মেইলগুলো আপনি জি-মেইলের ইনবক্সে পাবেন এবং ওই ঠিকানা ব্যবহার করে মেইল করতে হলে কম্পোজের ওপর From নামে নতুন একটি ড্রপডাউন আসবে। এখানে জি-মেইল ও যুক্ত করা মেইল ঠিকানা থাকবে যা থেকে নতুন যুক্ত করা মেইল ঠিকানা সিলেক্ট করে সেন্ড করলেই হবে।
দীর্ঘ ওয়েবসাইটের ঠিকানা ছোট করার বিভিন্ন সাইট আছে। এবার এই সেবা দিচ্ছে গুগল। গুগল ফেডবার্নার থেকে টুয়িটারে পোস্ট করার সময় সয়ংক্রিয়ভাবে লিংক ছোট হিসাবে আপডেট হবে। কিন্তু গুগলের http://goo.gl এই সাইটে সরাসরি কোন ওয়েবাসাইট ছোট করার পদ্ধতি না থাকলেও http://gaigalas.net/lab/googl সাইট থেকে করা যাবে। এছাড়াও ফায়ারফক্সে এ্যড-অন্সের মাধ্যমেও সাইটের ঠিকানা ছোট করা যায়।
আর এটি https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/55308 থেকে এ্যাড-অন্স ইনস্টল করে View>Toolbars>Customize থেকে আইকন ড্রাগ করে পছন্দের বারে রাখুন। এখন কোন সাইট খুলে উক্ত বাটনে ক্লিক করলে শর্ট ইউআরএল ক্লিপ বোর্ডে চলে আসবে। এখন পেস্ট করলেই হবে।
আর এই প্লাগইনটি গুগল ক্রোমের এক্সটেনশন হিসাবে পাবেন https://chrome.google.com/extensions/detail/iblijlcdoidgdpfknkckljiocdbnlagk এখানে।
08:31 Unknown
দীর্ঘ ওয়েবসাইটের ঠিকানা ছোট করার বিভিন্ন সাইট আছে। এবার এই সেবা দিচ্ছে গুগল। গুগল ফেডবার্নার থেকে টুয়িটারে পোস্ট করার সময় সয়ংক্রিয়ভাবে লিংক ছোট হিসাবে আপডেট হবে। কিন্তু গুগলের http://goo.gl এই সাইটে সরাসরি কোন ওয়েবাসাইট ছোট করার পদ্ধতি না থাকলেও http://gaigalas.net/lab/googl সাইট থেকে করা যাবে। এছাড়াও ফায়ারফক্সে এ্যড-অন্সের মাধ্যমেও সাইটের ঠিকানা ছোট করা যায়।
আর এটি https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/55308 থেকে এ্যাড-অন্স ইনস্টল করে View>Toolbars>Customize থেকে আইকন ড্রাগ করে পছন্দের বারে রাখুন। এখন কোন সাইট খুলে উক্ত বাটনে ক্লিক করলে শর্ট ইউআরএল ক্লিপ বোর্ডে চলে আসবে। এখন পেস্ট করলেই হবে।
আর এই প্লাগইনটি গুগল ক্রোমের এক্সটেনশন হিসাবে পাবেন https://chrome.google.com/extensions/detail/iblijlcdoidgdpfknkckljiocdbnlagk এখানে।
পিডিএফ তৈরির সফটওয়্যার আপনার কাছে না থাকলেও অনলাইনে সরাসরি পিডিএফ তৈরি করা যায়। এতে মাইক্রোসফট অফিস, ইমেজ, ওয়েব পেজ, হেল্প ফাইল, ভিজিএফ ফাইলকে পিডিএফ তৈরি করা এবং পিডিএফ ফাইলকে মাইক্রোসফট অফিসে রূপান্তর করা যায়। এজন্য প্রথমে www.freepdfconvert.com সাইটে যেতে হবে। এবার Source file অংশে Convert from-এর File অপশন বাটনে সিলেক্ট থাকা অবস্থায় Browse বাটনে ক্লিক করে কম্পিউটারের ফাইল (অনলাইনের ফাইল হলে Convert from-এর URL অপশন বাটনে সিলেক্ট করে ফাইলের ঠিকানা দিতে হবে) দেখিয়ে দিন। এবার E-mail address অংশে আপনার ই-মেইলের ঠিকানা লিখে Attach files to e-mail চেক বক্স চেক করে Convert বাটনে ক্লিক করুন। ব্যাস, এখন আপনার ফাইল আপলোড হয়ে যাবে এবং পিডিএফ ফাইলকে জিপ হিসেবে আপনার ই-মেইলে পাঠিয়ে দেওয়া হবে। এভাবে আপনি অনলাইন থেকে সরাসরি পিডিএফ করতে পারবেন।
08:02 Unknown
পিডিএফ তৈরির সফটওয়্যার আপনার কাছে না থাকলেও অনলাইনে সরাসরি পিডিএফ তৈরি করা যায়। এতে মাইক্রোসফট অফিস, ইমেজ, ওয়েব পেজ, হেল্প ফাইল, ভিজিএফ ফাইলকে পিডিএফ তৈরি করা এবং পিডিএফ ফাইলকে মাইক্রোসফট অফিসে রূপান্তর করা যায়। এজন্য প্রথমে www.freepdfconvert.com সাইটে যেতে হবে। এবার Source file অংশে Convert from-এর File অপশন বাটনে সিলেক্ট থাকা অবস্থায় Browse বাটনে ক্লিক করে কম্পিউটারের ফাইল (অনলাইনের ফাইল হলে Convert from-এর URL অপশন বাটনে সিলেক্ট করে ফাইলের ঠিকানা দিতে হবে) দেখিয়ে দিন। এবার E-mail address অংশে আপনার ই-মেইলের ঠিকানা লিখে Attach files to e-mail চেক বক্স চেক করে Convert বাটনে ক্লিক করুন। ব্যাস, এখন আপনার ফাইল আপলোড হয়ে যাবে এবং পিডিএফ ফাইলকে জিপ হিসেবে আপনার ই-মেইলে পাঠিয়ে দেওয়া হবে। এভাবে আপনি অনলাইন থেকে সরাসরি পিডিএফ করতে পারবেন।
পিডিএফ রিডার সফটওয়্যার ইনস্টল করা না থাকলে কম্পিউটারে পিডিএফ ফাইল পড়া যায় না। তবে গুগল ক্রোম ব্রাউজার ব্যবহারকারীরা একটি অতিরিক্ত এঙ্টেনশন ইনস্টল করে গুগল ডঙ্ ভিউয়ারের মাধ্যমে সহজেই পিডিএফ ফাইল পড়তে পারেন। এ জন্য প্রথমে http://bit.ly/7NqlRA ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে গুগল ক্রোম এঙ্টেনশনটি ইনস্টল করতে হবে। এরপর যেকোনো ওয়েবসাইটের পিডিএফ লিংকে ক্লিক করলে তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে গুগল  ভিউয়ারের মাধ্যমে দেখা যাবে।
11:51 Unknown
পিডিএফ রিডার সফটওয়্যার ইনস্টল করা না থাকলে কম্পিউটারে পিডিএফ ফাইল পড়া যায় না। তবে গুগল ক্রোম ব্রাউজার ব্যবহারকারীরা একটি অতিরিক্ত এঙ্টেনশন ইনস্টল করে গুগল ডঙ্ ভিউয়ারের মাধ্যমে সহজেই পিডিএফ ফাইল পড়তে পারেন। এ জন্য প্রথমে http://bit.ly/7NqlRA ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে গুগল ক্রোম এঙ্টেনশনটি ইনস্টল করতে হবে। এরপর যেকোনো ওয়েবসাইটের পিডিএফ লিংকে ক্লিক করলে তা স্বয়ংক্রিয়ভাবে গুগল  ভিউয়ারের মাধ্যমে দেখা যাবে।
ইন্টারনেট থেকে ফ্রি এসএমএস করার বিভিন্ন ওয়েবসাইট রয়েছে। কিছুদিন পরে এগুলো থেকে আর ঠিকমত এসএমএস করা যায় না। এসব সাইটগুলোর মধ্যে টক এসএমএস অন্যতম। এখান থেকে দিনে একটি ফ্রি এসএমএস করা যায়। বাংলাদেশের গ্রামীণফোন, ওয়ারিদ, বাংলালিংক এবং একটেল সমর্থন করে।
প্রথমে www.talksms.com গিয়ে মোবাইল নম্বর (দেশের কোড +৮৮ সহ) দিয়ে রেজিষ্ট্রেশন করতে হবে, তাহলে মোবাইলে একটি এ্যকটিভিশন কোড আসবে যা দিয়ে রেজিষ্ট্রেশন সম্পূর্ণ করতে হবে। এরপরে লগইন করে ঝবহফ ঝগঝ ট্যাবে গিয়ে ১৬০ অক্ষরের এসএমএস পাঠাতে পারেন। প্রাপকের কাছে প্রেরক হিসাবে আপনার রেজিষ্ট্রেশন করা মোবাইল নম্বর দেখাবে। আর এসএমএস এর নিচে ওয়েবসাইটের ঠিকানাও থাকবে।
এই সাইটে SMS Log এ প্রেরিত এসএমএস সংরক্ষিত থাকে তাছাড়া Contacts এ মোবাইল নম্বর সংরক্ষন করে রাখা যায়।
08:00 Unknown
ইন্টারনেট থেকে ফ্রি এসএমএস করার বিভিন্ন ওয়েবসাইট রয়েছে। কিছুদিন পরে এগুলো থেকে আর ঠিকমত এসএমএস করা যায় না। এসব সাইটগুলোর মধ্যে টক এসএমএস অন্যতম। এখান থেকে দিনে একটি ফ্রি এসএমএস করা যায়। বাংলাদেশের গ্রামীণফোন, ওয়ারিদ, বাংলালিংক এবং একটেল সমর্থন করে।
প্রথমে www.talksms.com গিয়ে মোবাইল নম্বর (দেশের কোড +৮৮ সহ) দিয়ে রেজিষ্ট্রেশন করতে হবে, তাহলে মোবাইলে একটি এ্যকটিভিশন কোড আসবে যা দিয়ে রেজিষ্ট্রেশন সম্পূর্ণ করতে হবে। এরপরে লগইন করে ঝবহফ ঝগঝ ট্যাবে গিয়ে ১৬০ অক্ষরের এসএমএস পাঠাতে পারেন। প্রাপকের কাছে প্রেরক হিসাবে আপনার রেজিষ্ট্রেশন করা মোবাইল নম্বর দেখাবে। আর এসএমএস এর নিচে ওয়েবসাইটের ঠিকানাও থাকবে।
এই সাইটে SMS Log এ প্রেরিত এসএমএস সংরক্ষিত থাকে তাছাড়া Contacts এ মোবাইল নম্বর সংরক্ষন করে রাখা যায়।
ভিডিও করে রাখতে পারেন ভিডিও গেইমে ব্যবহৃত দৃশ্যগুলো। ভিডিও গেইম রেকর্ড করার জনপ্রিয় একটি সফটওয়্যার হচ্ছে টাকসি। এ সফটওয়্যার দিয়ে ভিডিও গেইম ভিডিও ধারণ করার পাশাপাশি অডিও হিসেবে মাইক্রোফোনের কথাও ভিডিওর সঙ্গে রেকর্ড করা যাবে। মাত্র ২১০ কিলোবাইটের ফ্রিওয়্যার, ওপেন সোর্স এই সফটওয়্যারটি http://sourceforge.net/projects/taksi/ ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করা যাবে।
ব্রাউজের আগে ওয়েবসাইট স্ক্যান
বিভিন্ন ওয়েবসাইট ব্রাউজ করার আগেই জেনে নিতে পারেন সেই সাইটটিতে কোনো ভাইরাস অথবা মেলওয়্যার রয়েছে কি না। এ জন্য প্রথমে www.urlvoid.com সাইটে প্রবেশ করে Scan Website বক্সে ক্লিক করে পেইজের ওপরের ইনসার্ট ডোমেইন বক্সে ওয়েবসাইটের ঠিকানা লিখুন। এবার Scan Now বাটনে ক্লিক করুন। তাহলে ওয়েবসাইটের আইপি, সার্ভারের নাম ইত্যাদি আসবে এবং স্ক্যানের ফলাফল দেখা যাবে।
08:00 Unknown
ভিডিও করে রাখতে পারেন ভিডিও গেইমে ব্যবহৃত দৃশ্যগুলো। ভিডিও গেইম রেকর্ড করার জনপ্রিয় একটি সফটওয়্যার হচ্ছে টাকসি। এ সফটওয়্যার দিয়ে ভিডিও গেইম ভিডিও ধারণ করার পাশাপাশি অডিও হিসেবে মাইক্রোফোনের কথাও ভিডিওর সঙ্গে রেকর্ড করা যাবে। মাত্র ২১০ কিলোবাইটের ফ্রিওয়্যার, ওপেন সোর্স এই সফটওয়্যারটি http://sourceforge.net/projects/taksi/ ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করা যাবে।
ব্রাউজের আগে ওয়েবসাইট স্ক্যান
বিভিন্ন ওয়েবসাইট ব্রাউজ করার আগেই জেনে নিতে পারেন সেই সাইটটিতে কোনো ভাইরাস অথবা মেলওয়্যার রয়েছে কি না। এ জন্য প্রথমে www.urlvoid.com সাইটে প্রবেশ করে Scan Website বক্সে ক্লিক করে পেইজের ওপরের ইনসার্ট ডোমেইন বক্সে ওয়েবসাইটের ঠিকানা লিখুন। এবার Scan Now বাটনে ক্লিক করুন। তাহলে ওয়েবসাইটের আইপি, সার্ভারের নাম ইত্যাদি আসবে এবং স্ক্যানের ফলাফল দেখা যাবে।
কম্পিউটারে কোনো কাজ করার পর রিফ্রেশ অপশন ব্যবহারের মাধ্যমে কম্পিউটারের কার্যক্ষমতা ঠিক রাখা হয়। স্বয়ংক্রিয়ভাবে কম্পিউটার রিফ্রেশ অপশন ব্যবহারের জন্য প্রথমে Start Menu -> Run-এ প্রবেশ করে regedit লিখে OK করুন। Registry Editor চালু হবে। এবার HKEY-LOCAL-MACHINE -> SYSTEM -> CurrentControlSet -> Control -> Update -এ প্রবেশ করে UpdateMode খুঁজে বের করুন। UpdateMode-এ ডাবল ক্লিক করে ডাটা ১ এর পরিবর্তে ০ করে কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন।
08:00 Unknown
কম্পিউটারে কোনো কাজ করার পর রিফ্রেশ অপশন ব্যবহারের মাধ্যমে কম্পিউটারের কার্যক্ষমতা ঠিক রাখা হয়। স্বয়ংক্রিয়ভাবে কম্পিউটার রিফ্রেশ অপশন ব্যবহারের জন্য প্রথমে Start Menu -> Run-এ প্রবেশ করে regedit লিখে OK করুন। Registry Editor চালু হবে। এবার HKEY-LOCAL-MACHINE -> SYSTEM -> CurrentControlSet -> Control -> Update -এ প্রবেশ করে UpdateMode খুঁজে বের করুন। UpdateMode-এ ডাবল ক্লিক করে ডাটা ১ এর পরিবর্তে ০ করে কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন।
ইন্টারনেট থেকে ফাইল ডাউনলোড করার জন্য বেশির ভাগ মানুষই ব্যবহার করে থাকেন ডাউনলোড ম্যানেজার। তবে ইন্টারনেট ডাউনলোড ম্যানেজার বা আইডিএম বিনা মূল্যে ব্যবহার করা যায় না। বিকল্প ডাউনলোড ম্যানেজার হিসেবে ফ্লাশগেট ডাউনলোড ম্যানেজার ব্যবহার করতে পারেন। এর মাধ্যমে কোনো ফাইল ডাউনলোড করার পর এটি ফাইল ডাউনলোড হয়ে স্বয়ংক্রিয়ভাবে কম্পিউটারে ইনস্টল থাকা অ্যান্টিভাইরাসের মাধ্যমে ফাইল স্ক্যান করে নেবে। www.flashget.com/en/download.htm ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে এটি ডাউনলোড করা যাবে।
08:00 Unknown
ইন্টারনেট থেকে ফাইল ডাউনলোড করার জন্য বেশির ভাগ মানুষই ব্যবহার করে থাকেন ডাউনলোড ম্যানেজার। তবে ইন্টারনেট ডাউনলোড ম্যানেজার বা আইডিএম বিনা মূল্যে ব্যবহার করা যায় না। বিকল্প ডাউনলোড ম্যানেজার হিসেবে ফ্লাশগেট ডাউনলোড ম্যানেজার ব্যবহার করতে পারেন। এর মাধ্যমে কোনো ফাইল ডাউনলোড করার পর এটি ফাইল ডাউনলোড হয়ে স্বয়ংক্রিয়ভাবে কম্পিউটারে ইনস্টল থাকা অ্যান্টিভাইরাসের মাধ্যমে ফাইল স্ক্যান করে নেবে। www.flashget.com/en/download.htm ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে এটি ডাউনলোড করা যাবে।