gmail drive নামের এই সফটওয়্যারটি আপনার পিসিতে ভার্চুয়াল ড্রাইভ হিসেবে কাজ করবে।যার দ্বারা আপনি সহজেই অনলাইনে ফাইল সেভ করে রাখতে পারবেন।।আপনাদের সুবিধার জন্য সফটওয়্যারটির তিনটি ডাওনলোড লিংক দেয়া হলো।নিচের যেকোন একটি লিংকে ক্লীক করে সফটওয়্যারটি নামিয়ে নিন-
DOWNLOAD LINK 1
DONWLOAD LINK 2
DOWNLOAD LINK 3

ধন্যবাদ।
কম্পিউটার বিষয়ক নানা রকম টিপস জানতে যোগ দিন ফেসবুকে PC TIPS AND TRICKS গ্রুপে। এছাড়া কম্পিউটার বিষয়ক নানা সমস্যার কথা জানাতে পারেন ফেসবুকের PC HELPLINEগ্রুপে।
11:14 Unknown
gmail drive নামের এই সফটওয়্যারটি আপনার পিসিতে ভার্চুয়াল ড্রাইভ হিসেবে কাজ করবে।যার দ্বারা আপনি সহজেই অনলাইনে ফাইল সেভ করে রাখতে পারবেন।।আপনাদের সুবিধার জন্য সফটওয়্যারটির তিনটি ডাওনলোড লিংক দেয়া হলো।নিচের যেকোন একটি লিংকে ক্লীক করে সফটওয়্যারটি নামিয়ে নিন-
DOWNLOAD LINK 1
DONWLOAD LINK 2
DOWNLOAD LINK 3

ধন্যবাদ।
কম্পিউটার বিষয়ক নানা রকম টিপস জানতে যোগ দিন ফেসবুকে PC TIPS AND TRICKS গ্রুপে। এছাড়া কম্পিউটার বিষয়ক নানা সমস্যার কথা জানাতে পারেন ফেসবুকের PC HELPLINEগ্রুপে।
জিমেইলে কোন ফাইল পাঠাতে বা ডাউলোড করতে চাইালে একটু হিসাব করতে হয়। কারন জিমইলে .exe, .dll, .ocx, .com .bat ফরম্যাটের ফাইলগুলো সেন্ড (এট্যাচ করা) বা মেইলে আসা এইসব ফরম্যাটের ফাইল ডাউনলোড করতে দেয় না। কিন্তু জিমেইল অনান্য ফরম্যাট যেমন, zip, .tar, .tgz, .taz, .gz .rar পাঠাতে বা ডাউনলোড করতে দেয়। আর zip এর ভিতরে exe বা উপরোক্ত ফরম্যাটের ফাইল থাকলে সেগুলোও তা সেন্ড বা ডাউনলোড করা যায়না। তবে একটু চালাকি করলে এসব ফাইলও পাঠানো যায়।
আপনি যে ফাইলটি মেইল করতে চান সেটি যদি setup.exe ফাইল হয় তাহলে এক্সটেনশন রিনেম করে setup.exe.remove করে সেন্ড করুন। প্রাপক শুধু .remove মুছে ফেলবে তাহলে মূল ফাইল হয়ে যাবে। আর এ্যাপলিকেশন ফাইল যদি বেশী হয় তাহলে সেগুলো জিপ করে zip এক্সটেনশন রিনেম করে মেইল করতে পারেন। আর যদি .rar ফরম্যাটে জিপ করেন তাহলেতো কোন সমস্যায় নেই।
09:00 Unknown
জিমেইলে কোন ফাইল পাঠাতে বা ডাউলোড করতে চাইালে একটু হিসাব করতে হয়। কারন জিমইলে .exe, .dll, .ocx, .com .bat ফরম্যাটের ফাইলগুলো সেন্ড (এট্যাচ করা) বা মেইলে আসা এইসব ফরম্যাটের ফাইল ডাউনলোড করতে দেয় না। কিন্তু জিমেইল অনান্য ফরম্যাট যেমন, zip, .tar, .tgz, .taz, .gz .rar পাঠাতে বা ডাউনলোড করতে দেয়। আর zip এর ভিতরে exe বা উপরোক্ত ফরম্যাটের ফাইল থাকলে সেগুলোও তা সেন্ড বা ডাউনলোড করা যায়না। তবে একটু চালাকি করলে এসব ফাইলও পাঠানো যায়।
আপনি যে ফাইলটি মেইল করতে চান সেটি যদি setup.exe ফাইল হয় তাহলে এক্সটেনশন রিনেম করে setup.exe.remove করে সেন্ড করুন। প্রাপক শুধু .remove মুছে ফেলবে তাহলে মূল ফাইল হয়ে যাবে। আর এ্যাপলিকেশন ফাইল যদি বেশী হয় তাহলে সেগুলো জিপ করে zip এক্সটেনশন রিনেম করে মেইল করতে পারেন। আর যদি .rar ফরম্যাটে জিপ করেন তাহলেতো কোন সমস্যায় নেই।
ট্রোজন হর্সের একটি ভাইরাস হচ্ছে Trojan.Win32.VB.dsu যা আক্রান্ত বেশীরভাগ কম্পিউটারে acdsee.exe নামে থাকে। এই ভাইরাস কম্পিউটারের কীবোর্ড নিস্ক্রিয় করে দেয়। ফলে সিস্টেম রিস্টোর বা নতুন করে উইন্ডোজ ইনস্টল করা ছাড়া কোন উপায় থাকে না। তবে রেজিস্ট্রি এডিট করে এই ভাইরাস থেকে বাচা যায় । উইন্ডোজ চালু করার সাথে সাথে যেহেতু ভাইরাসটি কীবোর্ড অচল করে তাই তার লগইন করার পরে ভাইরাসটি চালু থাকে ।এজন্য সাধারন নিয়মে রেজিস্ট্রি এডিট করলে তখনই রেজিস্ট্রি পূর্বের অবস্থায় ফিরে আসে। অর্থাৎ আপনার পরিবর্তন কোন কাজে আসে না। তাই লগইন করার পূর্বেই রেজিস্ট্রি এডিট করে সমস্যার সমাধান করতে হবে।
এজন্য প্রথমে উইন্ডোজে লগইন করে C:\WINDOWS\system32, যদি C: এ উইন্ডোজ ইনস্টল করা থাকে) ফোল্ডারে যান। এখানে sethc.exe ফাইলটিকে ব্যাপআপ করুন। অন্য নামে রিনেম করে বা অন্যকোন ফোল্ডারে কপি করে রাখতে পারেন। এখন cmd.exe ফাইলটিকে ডেক্সটপে বা অন্যকোথাও কপি করে sethc.exe নামে রিনেম করুন এবং সিস্টেম৩২ ফোল্ডারে পেস্ট (ওভাররাইট) করুন এবং উইন্ডোজ লগআউট করুন।
এরপর Shift কী পরপর ৫বার চাপুন তাহলে command চালু হবে। কমান্ড প্রোম্পটে regedit.exe লিখে enter করুন তাহলে রেজিস্ট্রি এডিটর খুলবে
রেজিস্ট্রি এডিটরে HKEY_CURRENT_USER\Software\Microsoft\Windows\ShellNoRoam\MUICache -এ যান। এখানে C:\Windows\help\services.exe নামের স্ট্রিং ভ্যালুটি মুছে দিন।
এরপরে HKEY_LOCAL_MACHINE\SOFTWARE\Microsoft\Windows NT\CurrentVersion\Winlogon- এ যান। এখানে Shell নামের স্ট্রিং ভ্যালুর উপরে মাউস দিয়ে দুইবার ক্লিক করুন। এখানে Value Data অংশে Explorer.exe রেখে ডানের বাকী তথ্য মুছুন।রেজিস্ট্রি এডিটর ক্লোজ করুন।
এবার উইন্ডোজ লগইন করলেই কীবোর্ড ঠিকমত কাজ করবে।সবশেষে ব্যাকআপ রাখা sethc.exe ফাইলটি সিস্টেম৩২ ফোল্ডারে পেস্ট (ওভাররাইট) করুন।
09:00 Unknown
ট্রোজন হর্সের একটি ভাইরাস হচ্ছে Trojan.Win32.VB.dsu যা আক্রান্ত বেশীরভাগ কম্পিউটারে acdsee.exe নামে থাকে। এই ভাইরাস কম্পিউটারের কীবোর্ড নিস্ক্রিয় করে দেয়। ফলে সিস্টেম রিস্টোর বা নতুন করে উইন্ডোজ ইনস্টল করা ছাড়া কোন উপায় থাকে না। তবে রেজিস্ট্রি এডিট করে এই ভাইরাস থেকে বাচা যায় । উইন্ডোজ চালু করার সাথে সাথে যেহেতু ভাইরাসটি কীবোর্ড অচল করে তাই তার লগইন করার পরে ভাইরাসটি চালু থাকে ।এজন্য সাধারন নিয়মে রেজিস্ট্রি এডিট করলে তখনই রেজিস্ট্রি পূর্বের অবস্থায় ফিরে আসে। অর্থাৎ আপনার পরিবর্তন কোন কাজে আসে না। তাই লগইন করার পূর্বেই রেজিস্ট্রি এডিট করে সমস্যার সমাধান করতে হবে।
এজন্য প্রথমে উইন্ডোজে লগইন করে C:\WINDOWS\system32, যদি C: এ উইন্ডোজ ইনস্টল করা থাকে) ফোল্ডারে যান। এখানে sethc.exe ফাইলটিকে ব্যাপআপ করুন। অন্য নামে রিনেম করে বা অন্যকোন ফোল্ডারে কপি করে রাখতে পারেন। এখন cmd.exe ফাইলটিকে ডেক্সটপে বা অন্যকোথাও কপি করে sethc.exe নামে রিনেম করুন এবং সিস্টেম৩২ ফোল্ডারে পেস্ট (ওভাররাইট) করুন এবং উইন্ডোজ লগআউট করুন।
এরপর Shift কী পরপর ৫বার চাপুন তাহলে command চালু হবে। কমান্ড প্রোম্পটে regedit.exe লিখে enter করুন তাহলে রেজিস্ট্রি এডিটর খুলবে
রেজিস্ট্রি এডিটরে HKEY_CURRENT_USER\Software\Microsoft\Windows\ShellNoRoam\MUICache -এ যান। এখানে C:\Windows\help\services.exe নামের স্ট্রিং ভ্যালুটি মুছে দিন।
এরপরে HKEY_LOCAL_MACHINE\SOFTWARE\Microsoft\Windows NT\CurrentVersion\Winlogon- এ যান। এখানে Shell নামের স্ট্রিং ভ্যালুর উপরে মাউস দিয়ে দুইবার ক্লিক করুন। এখানে Value Data অংশে Explorer.exe রেখে ডানের বাকী তথ্য মুছুন।রেজিস্ট্রি এডিটর ক্লোজ করুন।
এবার উইন্ডোজ লগইন করলেই কীবোর্ড ঠিকমত কাজ করবে।সবশেষে ব্যাকআপ রাখা sethc.exe ফাইলটি সিস্টেম৩২ ফোল্ডারে পেস্ট (ওভাররাইট) করুন।
মাউসের কারসরের চেহারা পাল্টে ফেলতে পারেন cursor FX সফটওয়্যার দিয়ে । আপনাদের সুবিধার জন্য সফটওয়্যারটির তিনটি ডাওনলোড লিংক দেয়া হলো।নিচের যেকোন একটি লিংকে ক্লীক করে সফটওয়্যারটি নামিয়ে নিন-
DOWNLOAD LINK 1
DOWNLOAD LINK 2
DOWNLOAD LINK 3


ধন্যবাদ।
কম্পিউটার বিষয়ক নানা রকম টিপস জানুন এবং নিজের জানা টিপস শেয়ার করুন আমাদের PC TIPS AND TRICKS গ্রুপে।এতে আপনি উপকৃত হবেন,অন্যরাও উপকৃত হবে। এছাড়া কম্পিউটার বিষয়ক নানা সমস্যার কথা জানাতে পারেন আমাদের PC HELPLINEগ্রুপে।
10:34 Unknown
মাউসের কারসরের চেহারা পাল্টে ফেলতে পারেন cursor FX সফটওয়্যার দিয়ে । আপনাদের সুবিধার জন্য সফটওয়্যারটির তিনটি ডাওনলোড লিংক দেয়া হলো।নিচের যেকোন একটি লিংকে ক্লীক করে সফটওয়্যারটি নামিয়ে নিন-
DOWNLOAD LINK 1
DOWNLOAD LINK 2
DOWNLOAD LINK 3


ধন্যবাদ।
কম্পিউটার বিষয়ক নানা রকম টিপস জানুন এবং নিজের জানা টিপস শেয়ার করুন আমাদের PC TIPS AND TRICKS গ্রুপে।এতে আপনি উপকৃত হবেন,অন্যরাও উপকৃত হবে। এছাড়া কম্পিউটার বিষয়ক নানা সমস্যার কথা জানাতে পারেন আমাদের PC HELPLINEগ্রুপে।
এই প্রোগ্রামটির সাহায্য্য আপনার সকল ইমেইল ডেস্কটপ থেকেই চেক করতে পারবেন । আপনাদের সুবিধার জন্য সফটওয়্যারটির তিনটি ডাওনলোড লিংক দেয়া হলো।নিচের যেকোন একটি লিংকে ক্লীক করে সফটওয়্যারটি নামিয়ে নিন-
DOWNLOAD LINK 1
DOWNLOAD LINK 2
DOWNLOAD LINK 3


ধন্যবাদ।
কম্পিউটার বিষয়ক নানা রকম টিপস জানুন এবং নিজের জানা টিপস শেয়ার করুন আমাদের PC TIPS AND TRICKS গ্রুপে।এতে আপনি উপকৃত হবেন,অন্যরাও উপকৃত হবে। এছাড়া কম্পিউটার বিষয়ক নানা সমস্যার কথা জানাতে পারেন আমাদের PC HELPLINEগ্রুপে।
09:00 Unknown
এই প্রোগ্রামটির সাহায্য্য আপনার সকল ইমেইল ডেস্কটপ থেকেই চেক করতে পারবেন । আপনাদের সুবিধার জন্য সফটওয়্যারটির তিনটি ডাওনলোড লিংক দেয়া হলো।নিচের যেকোন একটি লিংকে ক্লীক করে সফটওয়্যারটি নামিয়ে নিন-
DOWNLOAD LINK 1
DOWNLOAD LINK 2
DOWNLOAD LINK 3


ধন্যবাদ।
কম্পিউটার বিষয়ক নানা রকম টিপস জানুন এবং নিজের জানা টিপস শেয়ার করুন আমাদের PC TIPS AND TRICKS গ্রুপে।এতে আপনি উপকৃত হবেন,অন্যরাও উপকৃত হবে। এছাড়া কম্পিউটার বিষয়ক নানা সমস্যার কথা জানাতে পারেন আমাদের PC HELPLINEগ্রুপে।
হিসাব নিকাশ করতে গেলে ক্যালকুলেটর লাগেই।আর সে ক্যালকুলেটরটি যদি নিজের বানানো হয় তাহলে কেমন হয় ?আসুন জেনে নিই কিভাবে ক্যালকুলেটর বানানো যায়।উইন্ডোজ ব্যবহারকারীরা ইচ্ছে করলে নোটপ্যাডের সাহায্যে নিজেই ক্যালকুলেটর
বানাতে পারেন।এজন্য start/run এ গিয়ে notepad লিখে enter চেপে নোটপ্যাড
খুলুন।এখন নিচের কোডটি হুবহ নোটপ্যাডে লিখুন অথবা কপি করুন-
@echo off
color 4A
title MY CALCULATOR
:loop
cls
echo created by khaled sohag
echo _
echo email:mail2sohag@gmail.com
echo web:www.khaledsohag.blogspot.com
echo.
echo My Calculator
echo -----------------------------------------------
echo * = MULTIPLY
echo + = ADD
echo - = SUBTRACT
echo 2 = SQUARED
echo / = DIVIDE
echo After an equation, type CLEAR to clear the screen of your equations, type KEEP to leave them there, or type EXIT to leave.
:noclear
set /p UDefine=
set /a UDefine=%UDefine%
echo.
echo =
echo.
echo %UDefine%
echo KEEP, CLEAR, OR EXIT?
set /p clearexitkeep=
if %clearexitkeep%==CLEAR goto loop
if %clearexitkeep%==KEEP echo. && goto noclear
if %clearexitkeep%==EXIT (exit)
:misspell
echo.
echo -----------------------------------------------
echo You misspelled your command. Please try again (make sure you are typing in all caps LIKE THIS).
echo Commands:
echo CLEAR Clear all previous equations and continue calculating.
echo KEEP Keep all previous equations and continue calculating.
echo EXIT Leave your calculating session
echo Enter in a command now.
set /p clearexitkeep=
if %clearexitkeep%==CLEAR goto loop
if %clearexitkeep%==EXIT (exit)
if %clearexitkeep%==KEEP goto noclear
goto misspell
এখন file/save as এ গিয়ে save as type হিসেবে all files নির্বাচন করে my calculator.bat নামে এটি সেভ করুন।খেয়াল করুন, my calculator নামে একটি নতুন
ফাইল তৈরী হয়েছে।দুই ক্লীক দিয়ে my calculator ফাইলটিতে ঢুকুন এবং হিসাব নিকাশের
কাজে এটি ব্যবহার করুন।
10:07 Unknown
হিসাব নিকাশ করতে গেলে ক্যালকুলেটর লাগেই।আর সে ক্যালকুলেটরটি যদি নিজের বানানো হয় তাহলে কেমন হয় ?আসুন জেনে নিই কিভাবে ক্যালকুলেটর বানানো যায়।উইন্ডোজ ব্যবহারকারীরা ইচ্ছে করলে নোটপ্যাডের সাহায্যে নিজেই ক্যালকুলেটর
বানাতে পারেন।এজন্য start/run এ গিয়ে notepad লিখে enter চেপে নোটপ্যাড
খুলুন।এখন নিচের কোডটি হুবহ নোটপ্যাডে লিখুন অথবা কপি করুন-
@echo off
color 4A
title MY CALCULATOR
:loop
cls
echo created by khaled sohag
echo _
echo email:mail2sohag@gmail.com
echo web:www.khaledsohag.blogspot.com
echo.
echo My Calculator
echo -----------------------------------------------
echo * = MULTIPLY
echo + = ADD
echo - = SUBTRACT
echo 2 = SQUARED
echo / = DIVIDE
echo After an equation, type CLEAR to clear the screen of your equations, type KEEP to leave them there, or type EXIT to leave.
:noclear
set /p UDefine=
set /a UDefine=%UDefine%
echo.
echo =
echo.
echo %UDefine%
echo KEEP, CLEAR, OR EXIT?
set /p clearexitkeep=
if %clearexitkeep%==CLEAR goto loop
if %clearexitkeep%==KEEP echo. && goto noclear
if %clearexitkeep%==EXIT (exit)
:misspell
echo.
echo -----------------------------------------------
echo You misspelled your command. Please try again (make sure you are typing in all caps LIKE THIS).
echo Commands:
echo CLEAR Clear all previous equations and continue calculating.
echo KEEP Keep all previous equations and continue calculating.
echo EXIT Leave your calculating session
echo Enter in a command now.
set /p clearexitkeep=
if %clearexitkeep%==CLEAR goto loop
if %clearexitkeep%==EXIT (exit)
if %clearexitkeep%==KEEP goto noclear
goto misspell
এখন file/save as এ গিয়ে save as type হিসেবে all files নির্বাচন করে my calculator.bat নামে এটি সেভ করুন।খেয়াল করুন, my calculator নামে একটি নতুন
ফাইল তৈরী হয়েছে।দুই ক্লীক দিয়ে my calculator ফাইলটিতে ঢুকুন এবং হিসাব নিকাশের
কাজে এটি ব্যবহার করুন।
ইন্টারনেটে ছবি আপলোডের জনপ্রিয় মাধ্যম গুগল পিকাসা থেকে সরাসরি ফেসবুকে ছবি আপলোড করা যাবে।এজন্য আপনার পিসিতে পিকাসার সফটওয়্যারটি ইনস্টল থাকতে হবে।সফটওয়্যারটি http://picasa.google.com ঠিকানা থেকে নামিয়ে নিন।এখন http://apps.facebook.com/picasauploader ঠিকানায় গিয়ে INSTALL NOW অপশনে ক্লীক করুন।এখন Launch Application উইন্ডো আসবে।এখন picasa নির্বাচিত করে Ok/ Yes দিয়ে Configures Buttons/ Add বাটনে ক্লীক করে Ok দিলেই পিকাসাতে ফেসবুক বাটন যুক্ত হবে।এর সাহায্যে ফেসবুকে সহজেই ছবি আপলোড করা যাবে।
09:00 Unknown
ইন্টারনেটে ছবি আপলোডের জনপ্রিয় মাধ্যম গুগল পিকাসা থেকে সরাসরি ফেসবুকে ছবি আপলোড করা যাবে।এজন্য আপনার পিসিতে পিকাসার সফটওয়্যারটি ইনস্টল থাকতে হবে।সফটওয়্যারটি http://picasa.google.com ঠিকানা থেকে নামিয়ে নিন।এখন http://apps.facebook.com/picasauploader ঠিকানায় গিয়ে INSTALL NOW অপশনে ক্লীক করুন।এখন Launch Application উইন্ডো আসবে।এখন picasa নির্বাচিত করে Ok/ Yes দিয়ে Configures Buttons/ Add বাটনে ক্লীক করে Ok দিলেই পিকাসাতে ফেসবুক বাটন যুক্ত হবে।এর সাহায্যে ফেসবুকে সহজেই ছবি আপলোড করা যাবে।
ফটোশপ দিয়ে ইচ্ছে করলে আপনি যেকোন সাদাকালো ছবি রঙীন করতে পারেন। এজন্য যে ছবিটি কালার করবেন প্রথমে তা ফটোশপে ঢোকান।এবার Image / Mode থেকে CMYK Colour র্নিবাচিত করুন ।এখন Q চেপে quick mask মুড সক্রিয় করুন।এবার ব্রাশ টুল থেকে
ব্রাশ নিন এবং ছবির যে অংশটুকু কালার করতে চান সেটুকু সতর্কতার সাথে পেইন্ট করুন,সবার আগে ত্বকের অংশ দিয়ে
শুরু করুন।বা্রশের কাজ শেষ হলে Q চেপে নরমাল মুডে ফিরে আসুন।খেয়াল করুন ছবিটিতে সিলেকশন তৈরী হয়েছে।এখন Select /Inverse এ ক্লীক Ki“b(Ctrl+Shift+I) ।এবার Layer থেকে New Adjustment Layer এ যান । Colourize এ টিক চিহ্ন দিন এবং এখানে Shadows, Midtones ও Highlights এর স্লাইডার মুভ করতে থাকুন যতক্ষণ না মনের মতো রং পাচ্ছেণ।আর একটু নিখুত করার জন্য Layer /New Adjustment Layer/ Curves এ যান ।এখানে যে চেক বক্স আসবে তাতে একট নাম দেয়ার জন্য ওকে করুন।এবার File/Save as এ গিয়ে ছবিটি jpg ফরম্যাটে সেভ করে ফেলুন।
09:00 Unknown
ফটোশপ দিয়ে ইচ্ছে করলে আপনি যেকোন সাদাকালো ছবি রঙীন করতে পারেন। এজন্য যে ছবিটি কালার করবেন প্রথমে তা ফটোশপে ঢোকান।এবার Image / Mode থেকে CMYK Colour র্নিবাচিত করুন ।এখন Q চেপে quick mask মুড সক্রিয় করুন।এবার ব্রাশ টুল থেকে
ব্রাশ নিন এবং ছবির যে অংশটুকু কালার করতে চান সেটুকু সতর্কতার সাথে পেইন্ট করুন,সবার আগে ত্বকের অংশ দিয়ে
শুরু করুন।বা্রশের কাজ শেষ হলে Q চেপে নরমাল মুডে ফিরে আসুন।খেয়াল করুন ছবিটিতে সিলেকশন তৈরী হয়েছে।এখন Select /Inverse এ ক্লীক Ki“b(Ctrl+Shift+I) ।এবার Layer থেকে New Adjustment Layer এ যান । Colourize এ টিক চিহ্ন দিন এবং এখানে Shadows, Midtones ও Highlights এর স্লাইডার মুভ করতে থাকুন যতক্ষণ না মনের মতো রং পাচ্ছেণ।আর একটু নিখুত করার জন্য Layer /New Adjustment Layer/ Curves এ যান ।এখানে যে চেক বক্স আসবে তাতে একট নাম দেয়ার জন্য ওকে করুন।এবার File/Save as এ গিয়ে ছবিটি jpg ফরম্যাটে সেভ করে ফেলুন।
সাধারনত পেন ড্রাইভ FAT, FAT 32 ফাইল সিস্টেমে চলে,ফলে এখানে ফাইল compression বা সংকোচনের কোন সুবিধা পাওয়া যায় না। কিন্তু NTFS ফাইল সিস্টেমে compression সুবিধা রয়েছে।যেমন,৫০ মেগাবাইটের একটি ফাইল NTFS ফরম্যাটের ড্রাইভে মাত্র ৩০ মেগাবাইট জায়গা নেবে।তাই NTFS ফাইল সিস্টেমে পেন ড্রাইভের মেমোরি অনেক সাশ্রয় হয়।আপনার পেন ড্রাইভকে NTFS ফরম্যাটে কনভার্ট করতে Start/Run- এ গিয়ে cmd লিখে কমান্ড খুলন এবং convert X: /FS:NTFS লিখে Enter চাপুন (X এর জায়গায় পেন ড্রাইভ যে ড্রাইভে রয়েছে তার অক্ষর হবে,যেমন L ড্রাইভে হলে হবে L )।এখন My computer এ গিয়ে পেন ড্রাইভের আইকনে ডান ক্লীক করে Properties এ যান।এখান থেকে ’ Compress Drive to Save Disk SpaceÕ অপশনে টিক দিয়ে OK করুন,এখন ’ Apply To Sub Folders and FilesÕ অপশন (যদি আসে) OK করে বের হয়ে আসুন।ব্যস কাজ শেষ। এখন পেন ড্রাইভে কোন ফাইল কপি করলে সেটা খুব বেশী জায়গা নেবে না,ফলে পেন ড্রাইভের মেমোরি অনেক সাশ্রয় হবে।
09:00 Unknown
সাধারনত পেন ড্রাইভ FAT, FAT 32 ফাইল সিস্টেমে চলে,ফলে এখানে ফাইল compression বা সংকোচনের কোন সুবিধা পাওয়া যায় না। কিন্তু NTFS ফাইল সিস্টেমে compression সুবিধা রয়েছে।যেমন,৫০ মেগাবাইটের একটি ফাইল NTFS ফরম্যাটের ড্রাইভে মাত্র ৩০ মেগাবাইট জায়গা নেবে।তাই NTFS ফাইল সিস্টেমে পেন ড্রাইভের মেমোরি অনেক সাশ্রয় হয়।আপনার পেন ড্রাইভকে NTFS ফরম্যাটে কনভার্ট করতে Start/Run- এ গিয়ে cmd লিখে কমান্ড খুলন এবং convert X: /FS:NTFS লিখে Enter চাপুন (X এর জায়গায় পেন ড্রাইভ যে ড্রাইভে রয়েছে তার অক্ষর হবে,যেমন L ড্রাইভে হলে হবে L )।এখন My computer এ গিয়ে পেন ড্রাইভের আইকনে ডান ক্লীক করে Properties এ যান।এখান থেকে ’ Compress Drive to Save Disk SpaceÕ অপশনে টিক দিয়ে OK করুন,এখন ’ Apply To Sub Folders and FilesÕ অপশন (যদি আসে) OK করে বের হয়ে আসুন।ব্যস কাজ শেষ। এখন পেন ড্রাইভে কোন ফাইল কপি করলে সেটা খুব বেশী জায়গা নেবে না,ফলে পেন ড্রাইভের মেমোরি অনেক সাশ্রয় হবে।
প্রথমে notepad open করে নিচের code গুলি টাইপ করুন এবার "type your password here" এর স্থানে আপনার password টি কোন বিশেষ চিন্হ এবং space ছাড়া লিখুন অর্থাৎ password দেওয়ার পর লাইনটি if NOT %pass%== 123goto FAIL এমন দেখাবে। এখন file টি locker.bat নামে save করুন। এবার locker.bat file টির উপর double click করুন দেখুন locker নামে একটি folder তৈরি হয়েছে। এখন আপনার প্রয়োজনীয় file এই folder এ ঢুকিয়ে রাখুন। আবার locker.bat file টির উপর double click করুন এবং lock করার জন্য y লিখে enter চাপুন। দেখবেন folder টি গায়েব হয়ে গেছে। এখন folder টি open করতে চাইলে পুনরায় locker.bat file টির উপর double click করুন এবং password দিয়ে enter চাপুন দেখবেন folder টি এসে গেছে। password change করার জন্য locker.bat file টির উপর right click করে edit এ click করুন। এবার password change করে save করুন। কোড গুলো হচ্ছে :

cls
@ECHO OFF
title Folder Locker
if EXIST "Control Panel.{21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D}" goto UNLOCK
if NOT EXIST Locker goto MDLOCKER
:CONFIRM
echo Are you sure u want to Lock the folder(Y/N)
set/p "cho=>"
if %cho%==Y goto LOCK
if %cho%==y goto LOCK
if %cho%==n goto END
if %cho%==N goto END
echo Invalid choice.
goto CONFIRM
:LOCK
ren Locker "Control Panel.{21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D}"
attrib +h +s "Control Panel.{21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D}"
echo Folder locked
goto End
:UNLOCK
echo Enter password to Unlock folder
set/p "pass=>"
if NOT %pass%== type your password here goto FAIL
attrib -h -s "Control Panel.{21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D}"
ren "Control Panel.{21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D}" Locker
echo Folder Unlocked successfully
goto End
:FAIL
echo Invalid password
goto end
:MDLOCKER
md Locker
echo Locker created successfully
goto End
:End
09:30 Unknown
প্রথমে notepad open করে নিচের code গুলি টাইপ করুন এবার "type your password here" এর স্থানে আপনার password টি কোন বিশেষ চিন্হ এবং space ছাড়া লিখুন অর্থাৎ password দেওয়ার পর লাইনটি if NOT %pass%== 123goto FAIL এমন দেখাবে। এখন file টি locker.bat নামে save করুন। এবার locker.bat file টির উপর double click করুন দেখুন locker নামে একটি folder তৈরি হয়েছে। এখন আপনার প্রয়োজনীয় file এই folder এ ঢুকিয়ে রাখুন। আবার locker.bat file টির উপর double click করুন এবং lock করার জন্য y লিখে enter চাপুন। দেখবেন folder টি গায়েব হয়ে গেছে। এখন folder টি open করতে চাইলে পুনরায় locker.bat file টির উপর double click করুন এবং password দিয়ে enter চাপুন দেখবেন folder টি এসে গেছে। password change করার জন্য locker.bat file টির উপর right click করে edit এ click করুন। এবার password change করে save করুন। কোড গুলো হচ্ছে :

cls
@ECHO OFF
title Folder Locker
if EXIST "Control Panel.{21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D}" goto UNLOCK
if NOT EXIST Locker goto MDLOCKER
:CONFIRM
echo Are you sure u want to Lock the folder(Y/N)
set/p "cho=>"
if %cho%==Y goto LOCK
if %cho%==y goto LOCK
if %cho%==n goto END
if %cho%==N goto END
echo Invalid choice.
goto CONFIRM
:LOCK
ren Locker "Control Panel.{21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D}"
attrib +h +s "Control Panel.{21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D}"
echo Folder locked
goto End
:UNLOCK
echo Enter password to Unlock folder
set/p "pass=>"
if NOT %pass%== type your password here goto FAIL
attrib -h -s "Control Panel.{21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D}"
ren "Control Panel.{21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D}" Locker
echo Folder Unlocked successfully
goto End
:FAIL
echo Invalid password
goto end
:MDLOCKER
md Locker
echo Locker created successfully
goto End
:End
অনেক সময় পিডিএফ ফাইলে কপিরাইটের জন্য বা অন্য কোন প্রয়োজনে জলছাপ দিতে হয়। ’পিডিএফ ওয়াটারমার্ক ক্রিয়েটর’ নামক একটি সফটওয়্যার দিয়ে আপনি পিডিএফ ফাইলে জলছাপ দিতে পারেন।সফটওয়্যারটি http://www.coolpdf.com/pdfwatermark.html ঠিকানা থেকে নামিয়ে নিন।এখন সফটওয়্যারটি চালু করে Open অপশনে গিয়ে পিডিএফ ফাইল খুলুন।এবার Text to stamp as watermark অপশনে গিয়ে জলছাপ হিসাবে যা লিখতে লিখুন।জলছাপের রং,ধরন,বর্ণ ইত্যাদি আপনি নিজেই ঠিক করে নিতে পারবেন ইচ্ছে করলে।সবশেষে Stamp Watermark & Save PDF-G গিয়ে পিডিএফ ফাইলটি সেভ করুন।এখন পিডিএফ ফাইলটি খুললেই জলছাপ দেখা যাবে।
09:00 Unknown
অনেক সময় পিডিএফ ফাইলে কপিরাইটের জন্য বা অন্য কোন প্রয়োজনে জলছাপ দিতে হয়। ’পিডিএফ ওয়াটারমার্ক ক্রিয়েটর’ নামক একটি সফটওয়্যার দিয়ে আপনি পিডিএফ ফাইলে জলছাপ দিতে পারেন।সফটওয়্যারটি http://www.coolpdf.com/pdfwatermark.html ঠিকানা থেকে নামিয়ে নিন।এখন সফটওয়্যারটি চালু করে Open অপশনে গিয়ে পিডিএফ ফাইল খুলুন।এবার Text to stamp as watermark অপশনে গিয়ে জলছাপ হিসাবে যা লিখতে লিখুন।জলছাপের রং,ধরন,বর্ণ ইত্যাদি আপনি নিজেই ঠিক করে নিতে পারবেন ইচ্ছে করলে।সবশেষে Stamp Watermark & Save PDF-G গিয়ে পিডিএফ ফাইলটি সেভ করুন।এখন পিডিএফ ফাইলটি খুললেই জলছাপ দেখা যাবে।
অনেক সেটেই মুঠোফোন থেকে বাংলা সাইট দেখা যায় না।মুঠোফোন থেকে বাংলা সাইট দেখতে প্রথমে মুঠোফোন থেকে www.opera.com/mini এই ঠিকানায় গিয়ে অপেরা নামিয়ে নিন (ডাউনলোড)।এবার অপেরা খুলুন এবং অ্যাড্রেস বারে গিয়ে opera:config লিখে ok করুন,এরপর অপেরা ইউজার সেটিংস আসবে এখান থেকে User bitmap fonts for complex scripts অপশনে Yes দিয়ে save করুন।এখন Menu\Tools\Settings এ যান, Mobile view সক্রিয় করে Font size -G Large নির্বাচিত করুন।এখন ইউনিকোড সমর্থিত যেকোন বাংলা ওয়েবসাইটে প্রবেশ করলেই পরিস্কার বাংলা দেখতে পারবেন।
09:00 Unknown
অনেক সেটেই মুঠোফোন থেকে বাংলা সাইট দেখা যায় না।মুঠোফোন থেকে বাংলা সাইট দেখতে প্রথমে মুঠোফোন থেকে www.opera.com/mini এই ঠিকানায় গিয়ে অপেরা নামিয়ে নিন (ডাউনলোড)।এবার অপেরা খুলুন এবং অ্যাড্রেস বারে গিয়ে opera:config লিখে ok করুন,এরপর অপেরা ইউজার সেটিংস আসবে এখান থেকে User bitmap fonts for complex scripts অপশনে Yes দিয়ে save করুন।এখন Menu\Tools\Settings এ যান, Mobile view সক্রিয় করে Font size -G Large নির্বাচিত করুন।এখন ইউনিকোড সমর্থিত যেকোন বাংলা ওয়েবসাইটে প্রবেশ করলেই পরিস্কার বাংলা দেখতে পারবেন।
ইন্টারনেটে চ্যাটিং করার সময় মনের ¯^Zù~Z© ভাব বোঝাতে আমরা বিভিন্ন প্রতীক (ইমোশনস) ব্যবহার করি।কিন্তু ফেসবুকে চ্যাটিং করার সময় এরকম কোন সুবিধা পাওয়া যায় না।তবে মজিলা ফায়ারফক্স ও গুগল ক্রোম ব্রাউজার ব্যবহার করে ইচ্ছে করলে আপনি ফেসবুকে চ্যাটিং করার সময় অনুভূতি প্রকাশের বিভিন্ন প্রতীক ব্যবহার করতে পারেন।এজন্য ব্রাউজারে আলাদা প্রোগ্রাম যোগ করে নিতে হবে।গুগল ক্রোমের জন্য এক্সনেসনটি https://chrome.google.com/extensions/detail/fadhfaodlifdejmlhpokpajfndpcoaeh ঠিকানা থেকে নামিয়ে নিন।মজিলা ব্রাউজারের জন্য ” ফেসবুক চ্যাটবার ” নামের এ্যাডঅনটি https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/14013 ঠিকানা থেকে নামিয়ে নিন।এরপর ব্রাউজার রিস্টার্ট করতে হবে।এখন ফেসবুকে লগইন করে চ্যাটবারে যার সাথে চ্যাট ক্লীক করলেই অনুভূতি বিভিন্ন প্রতীক (ইমোশনস) দেখতে পাবেন, এখান থেকে পছন্দসই প্রতীক চ্যাটিংয়ের সময় ব্যবহার করতে পারবেন।
09:00 Unknown
ইন্টারনেটে চ্যাটিং করার সময় মনের ¯^Zù~Z© ভাব বোঝাতে আমরা বিভিন্ন প্রতীক (ইমোশনস) ব্যবহার করি।কিন্তু ফেসবুকে চ্যাটিং করার সময় এরকম কোন সুবিধা পাওয়া যায় না।তবে মজিলা ফায়ারফক্স ও গুগল ক্রোম ব্রাউজার ব্যবহার করে ইচ্ছে করলে আপনি ফেসবুকে চ্যাটিং করার সময় অনুভূতি প্রকাশের বিভিন্ন প্রতীক ব্যবহার করতে পারেন।এজন্য ব্রাউজারে আলাদা প্রোগ্রাম যোগ করে নিতে হবে।গুগল ক্রোমের জন্য এক্সনেসনটি https://chrome.google.com/extensions/detail/fadhfaodlifdejmlhpokpajfndpcoaeh ঠিকানা থেকে নামিয়ে নিন।মজিলা ব্রাউজারের জন্য ” ফেসবুক চ্যাটবার ” নামের এ্যাডঅনটি https://addons.mozilla.org/en-US/firefox/addon/14013 ঠিকানা থেকে নামিয়ে নিন।এরপর ব্রাউজার রিস্টার্ট করতে হবে।এখন ফেসবুকে লগইন করে চ্যাটবারে যার সাথে চ্যাট ক্লীক করলেই অনুভূতি বিভিন্ন প্রতীক (ইমোশনস) দেখতে পাবেন, এখান থেকে পছন্দসই প্রতীক চ্যাটিংয়ের সময় ব্যবহার করতে পারবেন।
10:03 Unknown
আপনি হয়তো জানেন না আপনার অজান্তে আপনার পিসিতে অনেক অপ্রয়োজনীয় ফাইল জমে আছে ।সি ড্রাইভে উইন্ডোজ ইনস্টল করা হয়,যার ফলে এই অপ্রয়োজনীয় ফাইলগুলো সি ড্রাইভে জমা হয়।সি ড্রাইভ পরিস্কার করার জন্য আপনি “সি ক্লীনার নামক একটি সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারেন।ছোট্ট এই সফটওয়্যারটি নিচের লিংক থেকে ডাওনলোড করে নিন।
সফওয়্যারটি একবার ব্যবহার করলেই আপনি এর গুরুত্ব বুঝতে পারবেন।আমার কিছু বলার প্রয়োজন হবে না।
DOWNLOAD CCLEANER
11:55 Unknown
আপনি হয়তো জানেন না আপনার অজান্তে আপনার পিসিতে অনেক অপ্রয়োজনীয় ফাইল জমে আছে ।সি ড্রাইভে উইন্ডোজ ইনস্টল করা হয়,যার ফলে এই অপ্রয়োজনীয় ফাইলগুলো সি ড্রাইভে জমা হয়।সি ড্রাইভ পরিস্কার করার জন্য আপনি “সি ক্লীনার নামক একটি সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারেন।ছোট্ট এই সফটওয়্যারটি নিচের লিংক থেকে ডাওনলোড করে নিন।
সফওয়্যারটি একবার ব্যবহার করলেই আপনি এর গুরুত্ব বুঝতে পারবেন।আমার কিছু বলার প্রয়োজন হবে না।
DOWNLOAD CCLEANER
আপনার keyboard কে দিয়ে কথা বলাতে পারেন এই সফটওয়্যারটি দিয়ে।আপনাদের সুবিধার জন্য সফটওয়্যারটির তিনটি ডাওনলোড লিংক দেয়া হলো।নিচের যেকোন একটি লিংকে ক্লীক করে সফটওয়্যারটি নামিয়ে নিন-

DOWNLOAD LINK 1
DOWNLOAD LINK 2
DOWNLOAD LINK 3


ধন্যবাদ।
কম্পিউটার বিষয়ক নানা রকম টিপস জানুন এবং নিজের জানা টিপস শেয়ার করুন আমাদের PC TIPS AND TRICKS গ্রুপে।এতে আপনি উপকৃত হবেন,অন্যরাও উপকৃত হবে। এছাড়া কম্পিউটার বিষয়ক নানা সমস্যার কথা জানাতে পারেন আমাদের PC HELPLINEগ্রুপে।
11:42 Unknown
আপনার keyboard কে দিয়ে কথা বলাতে পারেন এই সফটওয়্যারটি দিয়ে।আপনাদের সুবিধার জন্য সফটওয়্যারটির তিনটি ডাওনলোড লিংক দেয়া হলো।নিচের যেকোন একটি লিংকে ক্লীক করে সফটওয়্যারটি নামিয়ে নিন-

DOWNLOAD LINK 1
DOWNLOAD LINK 2
DOWNLOAD LINK 3


ধন্যবাদ।
কম্পিউটার বিষয়ক নানা রকম টিপস জানুন এবং নিজের জানা টিপস শেয়ার করুন আমাদের PC TIPS AND TRICKS গ্রুপে।এতে আপনি উপকৃত হবেন,অন্যরাও উপকৃত হবে। এছাড়া কম্পিউটার বিষয়ক নানা সমস্যার কথা জানাতে পারেন আমাদের PC HELPLINEগ্রুপে।
1. Press start->run then type msconfig and press enter.

Go to the startup tab. Here you will see a list of startup items. These are all the programs that automatically start when you boot your PC. It is these that slow down the boot up process.
So uncheck all the unwanted items like ms-office, messengers other utilities that u may not need at startup). Don't uncheck your antivirus software.

Restart your Pc to and see for yourself, your pc will now boot faster....

2. A great new feature in Microsoft Windows XP is the ability to do a boot defragment. This places all boot files next to each other on the disk to allow for faster booting. By default this option is enabled, but on some systems it is not, so below is the information on how to turn it on:

Go to Start Menu and Click Run
Type in regedit then click ok
Find "HKEY_LOCAL_MACHINE\SOFTWARE\Microsoft\Dfrg\BootOpt imizeFunction"
Select "Enable" from the list on the right
Right on it and select "Modify"
Change the value to Y .
Reboot your Pc and see the change yourself.

3.SPEED UP BOOT BY DISABLING UNUSED PORTS.!!
You may have tried many tweaks like modifying windows XP start-up applications, prefetches, unload DLLs method, etc. And yes those methods do work for me.
I have just accidentally found out another way to give you an extra boost in windows XP's boot performance. This is done by disabling your unused devices in Device Manager. for example, if you don't have input devices that are connected to one of your USB's or COM ports, disabling them will give you an extra performance boost in booting. Go to Control Panel -> System -> Hardware tab -> device manager Disable devices that you don't use for your PC and then restart.
10:38 Unknown
1. Press start->run then type msconfig and press enter.

Go to the startup tab. Here you will see a list of startup items. These are all the programs that automatically start when you boot your PC. It is these that slow down the boot up process.
So uncheck all the unwanted items like ms-office, messengers other utilities that u may not need at startup). Don't uncheck your antivirus software.

Restart your Pc to and see for yourself, your pc will now boot faster....

2. A great new feature in Microsoft Windows XP is the ability to do a boot defragment. This places all boot files next to each other on the disk to allow for faster booting. By default this option is enabled, but on some systems it is not, so below is the information on how to turn it on:

Go to Start Menu and Click Run
Type in regedit then click ok
Find "HKEY_LOCAL_MACHINE\SOFTWARE\Microsoft\Dfrg\BootOpt imizeFunction"
Select "Enable" from the list on the right
Right on it and select "Modify"
Change the value to Y .
Reboot your Pc and see the change yourself.

3.SPEED UP BOOT BY DISABLING UNUSED PORTS.!!
You may have tried many tweaks like modifying windows XP start-up applications, prefetches, unload DLLs method, etc. And yes those methods do work for me.
I have just accidentally found out another way to give you an extra boost in windows XP's boot performance. This is done by disabling your unused devices in Device Manager. for example, if you don't have input devices that are connected to one of your USB's or COM ports, disabling them will give you an extra performance boost in booting. Go to Control Panel -> System -> Hardware tab -> device manager Disable devices that you don't use for your PC and then restart.